ধাতবতা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান) অ r2.7.1) (রোবট যোগ করছে: ar:معدنية (فلك) |
অ বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে, কোনো সমস্যা? |
||
১ নং লাইন:
জ্যোতির্বিজ্ঞান এবং বিশ্বতত্ত্বে কোন বস্তুর ধাতবতা বলতে ঐ বস্তুর রাসায়নিক উপাদানের কত ভাগ হাইড্রোজেন ও হিলিয়ামের চেয়ে ভারী পদার্থ দিয়ে গঠিত তা বোঝায়। অর্থাৎ জ্যোতির্বিজ্ঞানের ভাষায় হাইড্রোজেন এবং হিলিয়ামের চেয়ে ভারী সকল পদার্থকেই বলা হয় মেটাল তথা ধাতু। এটা ধরে নেয়ার সুবিধা আছে। জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক বস্তু যেমন তারার প্রায় পুরোটাই হাইড্রোজেন এবং হিলিয়াম দিয়ে গঠিত হয়, তাই এই দুটো পদার্থের বাইরে সবগুলোকে একটি সাধারণ শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত করা বেশ সুবিধাজনক। উদাহরণ- যদি কোন নীহারিকায় কার্বন, নাইট্রোজেন এবং অক্সিজেন সাধারণের চেয়ে একটু বেশি থাকে তাহলে তাকে আমরা ধাতুসমৃদ্ধ বস্তু বলতে পারি যদিও এই পদার্থগুলোর কোনটিই রসায়ন বা পদার্থবিজ্ঞানের ভাষায় ধাতু নয়। তাই রসায়ন এবং পদার্থবিজ্ঞানে ধাতু শব্দটিকে যে অর্থে ব্যবহার করা হয় জ্যোতির্বিজ্ঞানে সেই অর্থ করা যাবে না। দুটি ধাতুকে তাই মিলিয়ে ফেলাও ঠিক হবে না।
== সমীকরণ ==
ধাতবতা নির্ণয়ের সমীকরণ রয়েছে। সকল বস্তুর ধাতবতা সূর্যের সাপেক্ষে প্রকাশ করা হয়। সূর্যের ধাতবতা আনুমানিক ১.৮%। অর্থাৎ মোট ভরের শতকরা ১.৮ ভাগের জন্য দায়ী ধাতুগুলো। সুবিধার জন্য ধাতবতাকে অনেক সময়ই লোহা এবং হাইড্রোজেনের অনুপাত হিসেবে প্রকাশ করা হয়। তাহলে কোন বস্তুর লোহা-হাইড্রোজেন অনুপাত দাড়াচ্ছে:
৮ নং লাইন:
যেখানে <math>N_{\mathrm{Fe}}</math> এবং <math>N_{\mathrm{H}}</math> হচ্ছে প্রতি একক আয়তনে উপস্থিত লোহা এবং হাইড্রোজেন পরমাণুর সংখ্যা। ধাতবতার জন্য অনেক সময় "ডেক্স" এককটি ব্যবহার করা হয়।
[[
[[
[[
[[ar:معدنية (فلك)]]
|