দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
r2.7.1) (রোবট যোগ করছে: ru:Тагор, Дебендранатх
WikitanvirBot I (আলোচনা | অবদান)
বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে, কোনো সমস্যা?
১ নং লাইন:
{{Infobox revolution biography
|name=মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর
|lived=[[১৫ মে ]] ,[[১৮১৭]] – [[১৯ জানুয়ারি]], [[১৯০৫]]
|image= [[Imageচিত্র:Debendranath.jpg|150px]]
|caption=মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর
|alternate name=মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর
১৩ নং লাইন:
}}
 
'''মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর'''( [[১৫ মে ]] ,[[১৮১৭]] – [[১৯ জানুয়ারি]], [[১৯০৫]])ছিলেন একজন [[ব্রাহ্মধর্ম]] প্রচারক ও [[দার্শনিক]]। [[১৮১৭]] সালের [[১৫ মে]] [[কলকাতা|কলকাতার]] [[জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি|জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়িতে]] তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা [[দ্বারকানাথ ঠাকুর|প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর]] এবং [[মাতা দিগম্বরী দেবী]]। বিশ্বকবি [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]] তাঁর কনিষ্ঠ পুত্র।
 
== বংশ পরিচয় ==
 
== শিক্ষা ও কর্মজীবন ==
দেবেন্দ্রনাথ ১৮২৩-২৫ সাল পর্যন্ত বাড়িতেই পড়াশোনা করেন। [[১৮২৭]] সালে তিনি [[রাজা রামমোহন রায়]] প্রতিষ্ঠিত [[অ্যাংলো হিন্দু কলেজে]] ভর্তি হন। সেখানে কিছুকাল পড়াশোনার পর তিনি পিতার বিষয়সম্পত্তি ও ব্যবসা দেখাশোনার পাশাপাশি দর্শন ও ধর্মচর্চা শুরু করেন। [[১৮৩৮]] সালে পিতামহীর মৃত্যুকালে তাঁর মানসিক পরিবর্তন ঘটে। তিনি ধর্মবিষয়ে আগ্রহী হয়ে [[মহাভারত]], [[উপনিষদ]] ও প্রাচ্য-পাশ্চাত্য দর্শনসহ বিভিন্ন বিষয় অধ্যয়ন শুরু করেন। এর ফলে পার্থিব বিষয়ের প্রতি তাঁর বীতস্কৃহা জন্মে এবং তাঁর মধ্যে ঈশ্বরলাভের আকাঙ্ক্ষা প্রবল হয়। তত্ত্বালোচনার উদ্দেশ্যে তিনি ‘[[তত্ত্বরঞ্জনী সভা]]’ (১৮৩৯) স্থাপন করেন, পরে যার নাম হয় [[তত্ত্ববোধিনী সভা]] । এ সময় তিনি কঠোপনিষদের বাংলা অনুবাদ প্রকাশ করেন (১৮৪০)।
 
২৬ নং লাইন:
দেবেন্দ্রনাথ কিছুদিন রাজনীতির সঙ্গে সক্রিয়ভাবে যুক্ত ছিলেন। [[১৮৫১]] সালের ৩১ অক্টোবর [[ব্রিটিশ ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন]] স্থাপিত হলে তিনি তার সম্পাদক নিযুক্ত হন। তিনি দরিদ্র গ্রামবাসীদের চৌকিদারি কর মওকুফের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করেন এবং ভারতের স্বায়ত্তশাসনের দাবি সম্বলিত একটি পত্র ব্রিটিশ পার্লামেন্টে প্রেরণ করেন। দেবেন্দ্রনাথ [[বিধবাবিবাহ]] প্রচলনে উৎসাহী ছিলেন, তবে বাল্য ও বহু বিবাহের বিরোধী ছিলেন। শিক্ষাবিস্তারেও তাঁর বিশেষ অবদান ছিল। খ্রিষ্টধর্মের প্রভাব থেকে ভারতীয় যুবকদের রক্ষার জন্য [[১৮৬৭]] সালে [[রাধাকান্ত দেব]] তাঁকে ‘জাতীয় ধর্মের পরিরক্ষক’ ও ব্রাহ্ম সমাজ ‘মহর্ষি’ উপাধিতে ভূষিত করে। [[১৯০৫]] সালের [[১৯ জানুয়ারি]] [[কলকাতা|কলকাতায়]] তাঁর জীবনাবসান ঘটে।
 
== তথ্যসূত্র ==
{{reflist}}
* সংসদ বাঙ্গালি চরিতাভিধান-চতুর্থ সংস্করণ-প্রথম খন্ড-অঞ্জলি বসু ISBN-81-85626-65-0
 
{{অসম্পূর্ণ}}
{{বাংলার নবজাগরণ}}
 
[[Categoryবিষয়শ্রেণী:১৮১৭-এ জন্ম]]
[[Categoryবিষয়শ্রেণী:১৯০৫-এ মৃত্যু]]
[[Categoryবিষয়শ্রেণী:বাঙালি শিক্ষাবিদ]]
[[Categoryবিষয়শ্রেণী: ব্রাহ্মধর্ম প্রচারক]]
[[Categoryবিষয়শ্রেণী:বাংলার নবজাগরণ]]
[[Categoryবিষয়শ্রেণী:হিন্দু দার্শনিক]]
 
[[en:Debendranath Tagore]]