কাজী নূরুজ্জামান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Nasirkhan (আলোচনা | অবদান)
তথ্য সংযোজন
Nasirkhan (আলোচনা | অবদান)
৭ নং লাইন:
কাজী নূরুজ্জামান ১৯২৫ সালের ২৪ মার্চ জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম খান সাহেব কাজী সদরুলওলা এবং মাতার নাম রতুবুন্নেসা।
 
==শিক্ষ ও কর্মজীবন==
কাজী নূরুজ্জামানের পড়াশোনা কলকাতায়। সেখানে [[সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ|সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে]] রসায়নে পড়ার সময় ১৯৪৩ সালে ব্রিটিশ ভারতীয় নৌবাহিনী, রয়্যাল ইন্ডিয়ান নেভিতে যোগ দেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি [[মায়ানমার|বার্মার]] উপকূল ও [[সুমাত্রা|সুমাত্রায়]]য যুদ্ধ করেন। ১৯৪৬ সালে [[পণ্ডিত জহরলাল নেহেরু|পণ্ডিত জহরলাল নেহেরুর]] আহবানে অনেকে নৌবাহিনী থেকে ভারতীয় সেনবাহিনীতে চলে আসে। কাজী নূরুজ্জামান তাদের মধ্যে অন্যতম। তিনি রয়্যাল ইন্ডিয়ান আর্মিতে চাকরি স্থানান্তরিত করে রয়্যাল ইন্ডিয়ান মিলিটারি একাডেমিতে যোগ দেন। এবং প্রশিক্ষণের জন্য [[দেরাদুন|দেরাদুনে]] রয়্যাল ইন্ডিয়ান মিলিটারি একাডেমিতে চলে যান। ১৯৪৭ সালে তিনি এই একাডেমি থেকে কমিশন লাভ করেন। ১৯৪৭ এর ১৫ আগস্টের পর কাজী নুরুজ্জামানের পরিবার পাকিস্তানে আসার সিদ্ধান্ত নিলে নুরুজ্জামান পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে নবীন অফিসার হিসাবে যোগ দেন।
 
১৯৪৩ সালে কলকাতা সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজের ছাত্র থাকাবস্থায় তিনি রয়্যাল ইন্ডিয়ান নেভিতে যোগ দেন। পরে রয়্যাল ইন্ডিয়ান আর্মিতে চাকরি স্থানান্তরিত করে রয়্যাল ইন্ডিয়ান মিলিটারি একাডেমিতে যোগ দেন।
 
১৯৪৯ সালে ইংল্যান্ডে আর্টিলারি কোর্স করার জন্য নির্বাচিত হন এবং একই সালে তিনি পাকিস্তানের নওশেরায় আর্টিলারি সেন্টার অ্যান্ড স্কুলে প্রশিক্ষক নিয়োজিত হন। ১৯৫০ সালে তিনি অফিসার ট্রেনিং স্কুলের ইনস্ট্রাক্টর হিসেবে নিয়োগ পান। ১৯৫৬ সালে মেজর পদে পদোন্নতি পান এবং ১৯৫৮ সালে স্টাফ কলেজ সম্পন্ন করেন।
 
১৯৬২ সালে তিনি প্রেষণে ইস্ট পাকিস্তান ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলপমেন্ট করপোরেশনে (ইপিআইডিসি) নিয়োজিত হন। ১৯৬৯ সালে পাকিস্তানি আমলাদের সাথে বনিবনা না হওয়ায় নুরুজ্জামান স্বেচ্ছায় চাকরি থেকে অবসর নেন।
 
==সাংস্কৃতিক সক্রিয়তা==