হারানো দিন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Hemayetfaridpur (আলোচনা | অবদান)
গোলাম মোস্তফা
Hemayetfaridpur (আলোচনা | অবদান)
→‎কাহিনী সংক্ষেপ: →কিছু শব্দ যুক্ত করন
২৭ নং লাইন:
 
==কাহিনী সংক্ষেপ==
“মালা” ([[শবনম]]) এক সাপুড়ের পালিত কন্যা, ঐ সাপুড়ে তাকে ছোট বেলায় চুরি করে নিয়ে আসে। মালার নাচে গানে রূপে মুগ্ধ হয়ে [[জমিদার]] “বশির চৌধুরী” ([[গোলাম মোস্তফা]]) তার পালিত মনিবের কাছ থেকে কিনে নেয়- নিজের লালসার শিকার করতে। জমিদার মালাকে ঘরে আটকে রেখে জোর পুর্বক ধর্ষণ করতে গেলে- মালা আত্মহত্যা করতে চায়, এতে জমিদার এখানেই থেমে যায়। ঘটনাচক্রে মালাকে জমিদার লেখাপড়া শিক্ষিয়ে তার ঘরনী হওয়ার উপযুক্ত করে তোলে, কিন্তু জমিদারের প্রতি মালার ঘৃনা এতে একটুও কমেনা। এদিকে এই গাঁয়ের ছেলে “কামাল” ([[রহমান]]) শহরে লেখাপড়া শেষ করে এলে- একদিন কামালের বাঁশির সুরে মালা মুগ্ধ হয়ে তাকে আমন্ত্রন জানায় জমিদার বাড়িতে আসতে তার বাঁশি শোনার জন্য। এবারও কামালের বাঁশির সুরে মালা হারিয়ে যায় সুরের মাঝে। জমিদার একদিন এক সফরে গেলে- কামাল আর মালার সমপর্ক ধীরে ধীরে প্রেমে রূপ নেয়, এবং ওরা দুজন মাঝে মাঝেই জমিদার চোখকে ফাঁকি দিয়ে দেখা করতো। জমিদার কামাল আর মালাকে একদিন ধরে ফেলে এবং কামালকে মেরে মালাকে নিয়ে যায়। পরে মালাকে জোর করে বিয়ে করতে চায়, কিন্তু মালা কিছুতেই রাজি হয়না। কামাল লুকিয়ে মালার সাথে দেখা করতে এলে জমিদার টের পেয়ে- ধরে ফেলে এবং পিটিয়ে বের করে দেয়। ওরা দুজন আবার গোপনে যোগাযোগ করে পালিয়ে যেতে থাকে নৌকায় করে, আর এদিকে জমিদার ওদেরকে পালিয়ে যেতে সাহায্য করায় দাসিকে হত্যা করে ওদের পিছু নেয় আরেক নৌকায়, কিন্তু মাঝ নদীতে গিয়ে নৌকা ডুবে মারা যায় জমিদার।
 
---আর এই হলো জমিদার বাড়়ির হারানো দিনের গল্প।
 
== শ্রেষ্ঠাংশে ==