পাঞ্চ কার্ড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
উইকিফাই + অনুবাদ + বিষয়শ্রেণী যোগকরণ
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৫ নং লাইন:
 
 
[[চার্লস ব্যাবেজ]] প্রস্তাব রাখেন 'সংখ্যা কার্ড' (Number Cards) ব্যবহারের, যেখানে বিভিন্ন জায়গায় ছিদ্র করে নির্দেশ প্রদান করার ব্যবস্থা থাকে।<ref>{{cite book |last=Babbage |first=Charles |title= On the Mathematical Powers of the Calculating Engine |publisher= |date = 26 Dec. 1837}}</ref> হারম্যান হোলেরিথ আবিষ্কার করেন ডেটার সংরক্ষন ও ব্যবহার যেটা মেশিন দ্বারা পড়া যাবে। পূর্বের মেশিনগুলো যদিও এর ব্যবহার করত তবে তা হত শুধু নির্দেশ প্রদানের জন্য ডেটা সংরক্ষনের জন্য নয়। তিনি ইউএস সেনসাস'র জন্য পাঞ্চ কার্ডের প্রযুক্তি ব্যবহার করেন। এরপর ১৮৯৬ সালে তিনি টেবুলেশন মেশিন কোম্পানি করেন যা পরে আইবিএম নামে পরিচিতি লাভ করে। আইবিএম তাদের তৈরী ইউনিট রেকর্ড মেশিন দ্বারা এই পাঞ্চ কার্ডগুলোর উৎপাদন, পর্যায়ক্রমিক করা হত। ১৯৫০ সালের আগে যেসকল ইলেক্ট্রনিক কম্পিউটার তৈরী করা হত তাতে পাঞ্চ কার্ড'র প্রযুক্তি ব্যবহৃত হত। ১৯৫০ সালের দিকে আইবিএম এর তৈরী আইবিএম কার্ড এবং আইবিএম ইউনিট রেকর্ড মেশিনগুলো সরকারী ও শিল্পকারখানাগুলোর জন্য অপরিহার্য হয়ে পড়ে। ১৯০০ থেকে ১৯৫০ সাল নাগাদ পর্যন্ত পাঞ্চ কার্ডগুলো ছিল ডেটা এন্ট্রি, ডেটা সংরক্ষন এবং প্রক্রিয়াকরণের প্রাথমিক মাধ্যম। যদিও ১৯৬০ সালের দিকে চৌম্বকীয় টেপ এর ব্যবহারের কারনে পাঞ্চ কার্ড'র ব্যবহার কমে যাচ্ছিল তবুও ১৯৭০ এর মাঝামাঝি পর্যন্ত এটি জনপ্রিয় ছিল।
[[চার্লস ব্যাবেজ]] প্রস্তাব রাখেন 'সংখ্যা কার্ড' (Number Cards) ব্যবহারের, যেখানে বিভিন্ন জায়গায় ছিদ্র করে নির্দেশ প্রদান করার ব্যবস্থা থাকে।<ref>{{cite book |last=Babbage |first=Charles |title= On the Mathematical Powers of the Calculating Engine |publisher= |date = 26 Dec. 1837}}</ref>
 
== নামকরন ==
পাঞ্চ কার্ড বা পাঞ্চড কার্ড বা পাঞ্চকার্ড সাধারনভাবে ব্যবহৃত হত আইবিএম কার্ড বা হোলেরিথ কার্ড (হারম্যান হোলেরিথ এর নাম অনুসারে)এর মত। আইবিএম প্রথমে ব্যবহার করে "আইবিএম কার্ড" পরে উল্ল্যেখ করে তাদের কাগজপত্রে "পাঞ্চ কার্ড" হিসেবে। পরবর্তীতে শুধু "কার্ড" হিসেবে।
 
== কার্ডের গঠন ==
প্রথম দিককার পাঞ্চ কার্ডগুলো ছিল ব্যবহারের উপর ভিত্তি করে তৈরী করা অথ্যাৎ এর সাধারন কোন আকার ছিল না। যেখানে ব্যবহার করা হবে তার উপর ভিত্তি করে এর ডিজাইন বা নকশা করা হত। ১৯২৮ সালের দিকে যখন সাধারন ব্যবহার এর জন্য এটি জনপ্রিয় হয় তখন চতুর্ভুজ, গোলাকার ডিম্বাকৃতির প্রভৃতি আকারের দেখা যেত এগুলোকে বলত চ্যাড বা চিপ। এগুলোতে শব্দ ও বড় বড় সংখ্যার সমন্বয় থাকত এগুলো কার্ডের ফিল্ড নামক অংশে সংরক্ষন করা থাকত। একসঙ্গে অনেকগুলো কার্ডকে বলা হত ''ডেক'' কার্ড সনাক্ত করার সুবিধার্থে কার্ড গুলোর কোনা কাটা থাকত। কার্ডগুলো এমন ভাবে ছাপা হত যাতে কলাম এবং সারির অবস্থান সহজে বের করা যায়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যেত কার্ডের গায়ে চিহ্ন, নাম, ফিল্ড, লোগো, লাইন প্রভৃতি দেয়া থাকত। এরকম একটি জনপ্রিয় কার্ড হল আইবিএম ৫০৮১।
 
=== হোলেরিথ পাঞ্চ কার্ডের গঠন ===
 
=== আইবিএম ৮০ কলাম পাঞ্চ কার্ডের গঠন ===
 
=== মার্ক সেন্স কার্ড ===
 
=== এপার্চার কার্ড ===
 
=== আইবিএম ৫১ কলাম পাঞ্চ কার্ড ===
 
=== আইবিএম পোর্ট-এ-পাঞ্চ ===
 
=== আইবিএম ৯৬ কলাম পাঞ্চ কার্ড ===
 
=== পাওয়ারস/ রেমিংটন রেন্ড ইউনিভাক কার্ড ===
 
== আইবিএম পাঞ্চ কার্ড উৎপাদন ==
 
== সাংস্কৃতিক প্রভাব ==
 
==তথ্যসূত্র==
৪৮ ⟶ ৭৪ নং লাইন:
[[uk:Перфокарта]]
[[zh:打孔卡]]
== অন্যান্য লিংক সমূহ ==
 
== আরও দেখুন ==
 
== নোট ও রেফারেন্স সমূহ ==