এ কে এম রফিকুল হক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Royesoye (আলোচনা | অবদান)
Royesoye (আলোচনা | অবদান)
১১ নং লাইন:
এরপর তাঁরা কালীগঞ্জ বাজারে রাজাকার ক্যাম্পে অতর্কিত আক্রমণ করে ১৭টি রাইফেল ছিনিয়ে নেন। ২১ জুন সরিফপুর বাজারের পার্শ্ববর্তী রেলসেতু ও বরাক নদীর মাটির বাঁধের অংশবিশেষ বিস্ফোরক দিয়ে ধ্বংস করেন। এর ফলে সিলেটের সঙ্গে জকিগঞ্জের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ২৯ জুন তাঁরা জকিগঞ্জের আটগ্রামে অবস্থানরত পাকিস্তানি সেনাদের ওপর আক্রমণ চালান। তাঁদের আক্রমণে পাকিস্তানি সেনারা সেখান থেকে পালিয়ে যায়। দুজন জীবিত তাঁদের হাতে ধরা পড়ে।
 
সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহে তিনি ৩ নম্বর সেক্টরে যোগ দেন। ডিসেম্বরের শুরুতে তাঁরা মিত্রবাহিনীর সঙ্গে আখাউড়া আসেন। আখাউড়া যুদ্ধে এ কে এম রফিকুল হক সক্রিয়ভাবে অংশ নেন।<ref name="p-alo" >দৈনিক প্রথম আলো, [http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-03-30/news/142801 দৈনিক প্রথম আলো]</ref>
 
==সম্মাননা ও স্বীকৃতি==