শহীদ সাবের: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Royesoye (আলোচনা | অবদান)
Royesoye (আলোচনা | অবদান)
৯ নং লাইন:
==শিক্ষা, কর্ম ও রাজনৈতিক তৎপরতা==
 
চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুলে ভর্তি হয়ে ১৯৪৯ সালে ম্যাট্রিক পাস করেন সাবের। আইএ ক্লাসের ছাত্র শহীদ সাবের ১৯৫০ সালে ছাত্র ফেডারেশনের এক সমাবেশে বক্তৃতারত অবস্থায় গ্রেপ্তার হন। সুনির্দিষ্ট কোনো মামলা না দিয়ে নিরাপত্তা-বন্দী শহীদ সাবেরকে চট্টগ্রাম কারাগারে প্রেরণ করা হয়। পরে তাঁকে রাজশাহী জেলে পাঠানো হয়। বিনা বিচারে চার বছর আটক ছিলেন কারাগারে।
শহীদ সাবের ১৯৫০ সালে, যখন তিনি সদ্য ম্যাট্রিক পাস করে চট্টগ্রামে একটি কলেজে ভর্তি হয়েছেন, রাজবন্দি হিসেবে কারাবরণ করেন। তারপর বিনা বিচারে চার বছর আটক ছিলেন কারাগারে। বন্দি অবস্থা থেকে আইএ পাস করেন; প্রস্তুতি নিয়েছেন প্রাইভেট প্রার্থী হিসেবে বিএ পরীক্ষা দেওয়ার। মুক্তি পেয়েছেন ১৯৫৪ সালে। এরপর তিনি জগন্নাথ কলেজ থেকে প্রাইভেট পরীক্ষা দিয়ে বিএ পাস করলেন। কিছুদিন শিক্ষকতাও করেছেন আজিমপুরের ওয়েস্ট অ্যান্ড হাই স্কুলে। ছাত্রাবস্থাতেই তিনি কমিউনিস্ট পার্টির ছাত্র সংগঠন ছাত্র ফেডারেশনে যোগ দেন।
 
শহীদ সাবের ১৯৫০ সালে, যখন তিনি সদ্য ম্যাট্রিক পাস করে চট্টগ্রামে একটি কলেজে ভর্তি হয়েছেন, রাজবন্দি হিসেবে কারাবরণ করেন। তারপর বিনা বিচারে চার বছর আটক ছিলেন কারাগারে। বন্দি অবস্থা থেকে আইএ পাস করেন; প্রস্তুতি নিয়েছেন প্রাইভেট প্রার্থী হিসেবে বিএ পরীক্ষা দেওয়ার। মুক্তি পেয়েছেন ১৯৫৪ সালে। এরপর তিনি জগন্নাথ কলেজ থেকে প্রাইভেট পরীক্ষা দিয়ে বিএ পাস করলেন। কিছুদিন শিক্ষকতাও করেছেন আজিমপুরের ওয়েস্ট অ্যান্ড হাই স্কুলে। ছাত্রাবস্থাতেই তিনি কমিউনিস্ট পার্টির ছাত্র সংগঠন ছাত্র ফেডারেশনে যোগ দেন। বিএ পাস করে সহকারী সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন দৈনিক সংবাদ-এ।
 
কেন্দ্রীয় সরকারের সুপিরিয়র সার্ভিসের (সিএসএস) জন্য পরীক্ষা দিতে মনস্থির করলেও চোখের রোগের দরুন অযোগ্য বিবেচিত হবেন মনে করে পরীক্ষা দেননি।