রফিকুল ইসলাম (বীর প্রতীক): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বীর প্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের মুক্তিযোদ্ধা
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Royesoye (আলোচনা | অবদান)
নতুন পৃষ্ঠা: রফিকুল ইসলাম বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা...
(কোনও পার্থক্য নেই)

০১:৫৪, ২৯ মার্চ ২০১১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

রফিকুল ইসলাম বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তাঁর বাবার নাম আবদুল আলী দেওয়ান। মায়ের নাম ফরিদা খাতুন। [১]

শিক্ষা জীবন

১৯৭১ সালে মো. রফিকুল ইসলামের বয়স ছিল ১৫ বছর। সে সময় তিনি মুন্সিগঞ্জ রামপাল হাইস্কুলের শিক্ষার্থী ও এসএসসি পরীক্ষার্থী ছিলেন।

মুক্তিযুদ্ধে অবদান

রফিকুল ইসলাম ১৯৭১ সালের ২৮ মে সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতের মেলাঘরে যান। সেখানে প্রশিক্ষণ নিয়ে তিনি ২ নম্বর সেক্টরে যোগ দেন। পরে মুন্সিগঞ্জ জেলায় থানা কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

১৪ আগস্ট মুন্সিগঞ্জের গজারিয়া উপজেলায় মধ্যভাটের চরে একটি সেতু ধ্বংসের সময় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর নিক্ষিপ্ত শেলের টুকরার আঘাতে তিনি আহত হন। এরপর তাঁর সহযোদ্ধারা তাঁকে উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যান। চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে তিনি আবার মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন।

মুক্তিযোদ্ধা মো. রফিকুল ইসলাম মুন্সিগঞ্জ, টঙ্গিবাড়ী, গজারিয়া, কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দি, হোমনা, দেবীদ্বার, পানতি, পাহাড়পুর, কোনাবন এবং ঢাকার মাতুয়াইলে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ও তাদের তাঁবেদার বাহিনী রাজাকারদের সঙ্গে বিভিন্ন সময় সাহসিকতার সঙ্গে গেরিলা কায়দায় খণ্ড খণ্ড যুদ্ধ করেছেন।


সম্মাননা ও স্বীকৃতি

মুক্তিযুদ্ধে সাহসিকতার জন্য তিনি বীর প্রতীক খেতাব পেয়েছেন।

তথ্যসূত্র

  1. দৈনিক প্রথম আলো, "তোমাদের এ ঋণ শোধ হবে না"| তারিখ: ২৮-০৩-২০১১, http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-03-28/news/142261