ইয়োজিম্বো: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Removed category জাপানী চলচ্চিত্র; দ্রুত বিষয়শ্রেণী যুক্তকরা হয়েছে [[:
BellayetBot (আলোচনা | অবদান)
Typo fixing, replaced: ধরণ → ধরন (2), পরবর্তীতে → পরবর্তীকালে using AWB
১ নং লাইন:
{{Unreferenced|date=মার্চ ২০১০}}
 
'''''ইয়োজিনবো''''' ([[জাপানি ভাষা|জাপানি ভাষায়]]: 用心棒 ''য়োওজিম্‌বোও'') [[আকিরা কুরোসাওয়া]] পরিচালিত [[জিদাইগেকি]] চলচ্চিত্র। এক বেনামী [[সামুরাই|সামুরাইকে]] কেন্দ্র করে নির্মীত এই ছবিটি [[১৯৬১]] সালে মুক্তি পায়। যুদ্ধ শেষ হয়ে যাওয়ায় সামুরাই যোদ্ধাটি প্রভুহীন হয়ে পড়েছে। এ ধরণেরধরনের সামুরাইকে ''রোনিন'' বলা হয়। যাত্রাপথে সে এমন এক শহরে এসে পড়ে, দুই পরিবারের কলহের কারণে যেখানকার পরিস্থিতি চূড়ান্ত সহিংস রূপ ধারণ করেছে। সে দুই পরিবারকেই তাকে দেহরক্ষী হিসেবে ভাড়া করার আহ্বান জানায়। এক পরিবারকে বলে অন্য পরিবারের হাত থেকে তাদেরকে রক্ষা করবে, আবার আরেক পরিবারে গিয়েও একই কথা বলে। বিভিন্ন উস্কানি ও কৌশলের মাধ্যমে দুই পক্ষকেই নির্মূল করে, তরবারির মাধ্যমে শহরে শান্তি প্রতিষ্ঠা করে। দুই পক্ষ পারস্পরিক কলহে নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
 
জাপানি ভাষায় ''ইয়োজিম্বো'' শব্দের অর্থ ''দেহরক্ষী''। দেহরক্ষীটি নিজেকে "কুওয়াবাতাকে সানজুরো" নামে পরিচয় দেয়। যদিও এটা তার নাম নয়। কুওয়াবাতাকে শব্দের অর্থ তুঁত ক্ষেত, আর সানজুরো শব্দের অর্থ ৩০ বছর বয়সী। তুঁত ক্ষেতের দিকে তাকিয়ে থাকার সময় হঠাৎ করেই সে এই নাম বেছে নেয়। সে হিসেবে এই সানজুরোর মাধ্যমেই চলচ্চিত্রে এ ধরণেরধরনের "বেনামী ব্যক্তি" ধারণার জন্ম হয়েছে। পরবর্তীতেপরবর্তীকালে [[ক্লিন্ট ইস্টউড]] বেনামী ব্যক্তির চরিত্রে অভিনয় করে হলিউডে এই ধারণাকে জনপ্রিয় করে তুলেছেন। তিনি [[সের্জিও লেওনে]] পরিচালিত ''ডলার্‌স ত্রয়ী''-তে বেনামী ব্যক্তির ভূমিকায় অভিনয় করেন। উল্লেখ্য, এই ত্রয়ীর প্রথম ছবি [[আ ফিস্টফুল অফ ডলার্‌স]] ইয়োজিম্বোর সরাসরি পুনর্নির্মাণ, যদিও তা আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃত নয়।
 
== চরিত্রসমূহ ==