কমলাকান্ত ভট্টাচার্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Bellayet (আলোচনা | অবদান)
+
 
Bellayet (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
'''কমলাকান্ত ভট্টাচার্য''' (অনেক সময় সাধক কমলাকান্ত নামেও পরিচিত) ([[১৭৭২]] - [[১৮২০]]) [[রামপ্রসাদ সেন|রামপ্রসাদেররামপ্রসাদ সেনের]] পরেই শাক্ত পদাবলী তথা শ্যামা সংগীতের অন্য়তম প্রধান কবি। তিনি মহারাজ তেজশ্চন্দ্রের গুরু এবং সভাকবি ছিলেন।
 
কমলাকান্ত ভট্টাচার্য ১৭৭২ খ্রিষ্টাব্দে মাতুলালয় চান্না গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম মহেশ্বর ভট্টাচার্য এবং মাতার নাম মহামায়াদেবী। কিশোর বয়সে পিতার মৃত্যু হলে মা মহামায়াদেবী দুই শিশু পুত্র কমলাকান্ত ও শ্যামাকান্তকে নিয়ে পিত্রালয়ে আসেন। মহামায়াদেবী কমলাকান্তকে পড়াশোনার জন্য টোলে ভর্তি করে দেন। টোলে পড়াশোনার পাশাপাশি কমলাকান্ত গোপনে সাধন ভজন অনুশীলন শুরু করেন। বর্ধমানের মহারাজ তেজচন্দ্র তাঁর উচ্ছৃঙ্খল পুত্র প্রতাপচন্দ্রকে শিক্ষা দীক্ষায় উপযুক্ত করে তোলার জন্য কমলাকান্তকে বর্ধমানে নিয়োগ দেন। লাকুড্ডিতে তাঁর বাড়ি তৈরি করে দিলেন। মহারাজ তেজচন্দ্র কোটালহাটে কমলাকান্তের সাধন ভজনের জন্য মন্দির করে দেন। সেখানে কমলাকান্ত কালীমূর্তি প্রতিষ্ঠা করে পঞ্চমুন্ডীর আসনে বসে সাধনা করতেন। কমলাকান্ত প্রায় শতাধিক ভক্তিগীতি রচনা করেন। ১৮২০ খ্রীষ্টাব্দে কমলাকান্ত মৃত্যুবরণ করেন।