শাস্তি (চলচ্চিত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
২৮ নং লাইন:
 
==কাহিনী সংক্ষেপ==
“ছিদাম” ([[রিয়াজ]]) অনেক ভালবেসে রাতের আঁধারে পালিয়ে বিয়ে করে “চন্দরা”কে ([[পূর্ণিমা (অভিনেত্রী)|পূর্ণিমা]] )। সকালে নিয়ে আসে বাড়িতে বড়দাদা “দুখিরাম” ([[ইলিয়াস কাঞ্চন]]) ও বৌদি “রাধা” ([[চম্পা]]) ওদের বরন করে নেয়। দুখিরাম ভিশন ক্ষুধা পাগল সব কিছুর উর্ধে তার খাওয়া, তার একটি ছেলেও আছে। এবং ছেলেকে কোলে নেয়া নিয়ে মাঝে মধ্যেই দুই বউয়ের মধ্যে ঝগড়াঝাটি হতো। একদিন ছিদাম একজন লোকের কাছে জানতে পারে এই রাজ্যে মেয়েরা খুন করলে তার কোন বিচার হয়না। কিছুদিন পর দুখিরাম আর ছিদাম দুইভাই শোষক ও অত্যাচারী জমিদার বাড়িতে কাজ করতে গিয়ে জমিদারের প্রহারের শিকার হয়। দুখিরামের গায়ে জ্বর চলে আসে ক্ষুদায় কাঁপতে কাঁপতে বাড়িতে আসে, এসে দেখে দুই বউ ঝগড়া করে যে যার মতো গোমড়া মুখে বসে আছে। দুখিরাম ক্ষুদার জ্বালা সইতে পারে না তাই রাধাকে তাড়াতাড়ি ভাত দিতে বলে কিন্তু রাধা আগে ঝগড়ার বিচার চায় এবং বলে রান্না করিনি। দুখিরাম কয়েক বার খাবার চাওয়ার পর মাথা গরম হয়ে গেলে কাজ করে আসার সময় হাতে দাঁ ছিল রাগে কাঁপতে কাঁপতে রাধার গলায় কোপ বসিয়ে দেয়। মারা যায় রাধা জমিদার এসে দেখে ফেলে এমন সময় ছিদামের মনে পড়ে সেই কথা- এই রাজ্যে মেয়েরা খুন করলে তার কোন বিচার হয়না। ছিদাম সাথে সাথে বলে তুমি খুন করনি দাদা খুন করেছে চন্দরা বউ মরলে বউ পাব ভাই মরলে ভাই পাব না এবং চন্দরাকে খুনের দায় শিকার করার অনুরোধ করে বলে এই রাজ্যে মেয়েরা খুন করলে তার কোন বিচার হয়না তোর কিছু হবে না। চন্দরা মনে মনে ভাবে- যাকে এত ভালবেসে বাবা মায়ার ঘর ছেড়ে সবার অমতে বিয়ে করলাম সে যখন বলতে পারল বউ মরলে বউ পাব ভাই মরলে ভাই পাব না তাহলে আর কিসের জন্য বেচে থাকবো। আদালতে শুরু হয় বিচার কার্য দুখিরাম শীকার করে সে খুন করেছে, ছিদামও তাই কিন্তু চন্দরার শীকারোক্তিই বহাল থাকে এবং ফাঁসি হয় তার<ref>[http://music.evergreenbangla.com/%E0%A6%B8%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B9%E0%A7%83%E0%A6%A6%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A5/ সবার হৃদয়ে রবীন্দ্রনাথ]</ref>।
 
--আর নিজের ভালবাসার মানুষকে হারনোর মত বড় শাস্তি নিরবে বয়ে বেড়াতে হয় ছিদামকে সারা জীবন।