আবু তাহের মোহাম্মদ হায়দার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Wikitanvir (আলোচনা | অবদান) |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন:
'''লেফট্যানেন্ট কর্নেল আবু তাহের মোহাম্মদ হায়দার'''' (লে. কর্নেল এ. টি. এম. হায়দার নামেই সমধিক পরিচিত) ছিলেন একজন বাংলাদেশি মুক্তিযোদ্ধা, যিনি প্রথমে দুই নং সেক্টরের সহ-অধিনায়ক ও পরে সেক্টর কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করেন। একজন গেরিলা কমান্ডার হিসাবে
== ব্যক্তিগত জীবন ==
১০ নং লাইন:
=== মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ ===
বাংলাদেশে (তত্কালীন পুর্ব পাকিস্তান) সেনাবাহিনীর ১ম কমান্ডো ব্যাটেলিয়নের কর্মকর্তা হায়দার কুমিল্লা সেনানিবাস থেকে পালিয়ে ২৬ মার্চ মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন এবং শুরু থেকেই ২নং সেক্টরের কমান্ডার মেজর [[খালেদ মোশাররফ]] এর সেকেন্ড ইন কমান্ড হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ।মেলাঘরে অবস্থিত প্রশিক্ষন ক্যাম্পে সকল মুক্তিযোদ্ধাকে কমান্ডো, বিস্ফোরক ও গেরিলা ট্রেনিং সহ হায়দার মুক্তিযোদ্ধাদের শপথ গ্রহণ করাতেন। মেলাঘরে হায়দার প্রথম একটা স্টুডেন্ট কোম্পানি গঠন করেন। এই কোম্পানিকে তিনিই ট্রেনিং প্রদান করতেন। কিশোরগঞ্জ -ময়মনসিংহ মহাসড়কের উপর তারের ঘাটপুল ও মুসল্লি রেলপুল, ঢাকা-চট্রগ্রামের রাস্তায় ফেনিতে অবস্থিত বড়পুল ধবংসসহ একাধিক অপারেশনের নেতৃত্ব দেন মেজর হায়দার ।অক্টোবরের ৭ তারিখে খালেদ নিয়মিত ব্রিগেড কে' ফোর্সের কমান্ড গ্রহন করলে তিনি সেক্টর অধিনায়কত্বলাভ করেন । ১৬ ই ডিসেম্বর পাকবাহিনীর আত্মসমর্পন অনুষ্ঠানে তিনি উপস্থিত ছিলেন । ঐদিন প্রথম ঢাকা বেতারে ও টিভি থেকে ঘোষনাপাঠ করেন -"আমি মেজর হায়দার বলছি -মুক্তিবাহিনীর প্রতি নির্দেশ " । গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ১৯৭৩ সালে তাকে [[বীর উত্তম]] উপাধীতে ভুষিত করেন ।
[[File:Col. Haidar's grave taken by Manik on 17-2-11.jpg|thumb|200px|কিশোরগঞ্জ জেলার শোলাকিয়ায়, এ.টি.এম. হায়দারের সমাধি]]
এ.টি.এম. হায়দারের ছোট বোন ক্যাপ্টেন
===স্বাধীনতার পর সেনাবাহিনীতে ==
== মৃত্যু ==
|