বিয়র্নস্টের্নে বিয়র্নসন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ রোবট যোগ করছে: be-x-old:Б’ёрнсьцьернэ Б’ёрнсан |
BellayetBot (আলোচনা | অবদান) →জীবনী: Typo fixing, replaced: বেশী → বেশি using AWB |
||
৫ নং লাইন:
== জীবনী ==
[[১৮৩২]] সালে নরওয়ের কেভিকনে (Kevi Kne) নামক একটি ছোট্ট পাহাড়ি গ্রামে বিয়র্নসেন জন্মগ্রহণ করেন। তার শৈশব গ্রামেই কেটেছে। স্কুলে অধ্যয়নের সময় তিনি স্যার ওল্টার স্কটের ছোটগল্পগুলো পড়তেন। এর পাশাপাশি তৎকালীন বিখ্যাত অন্যান্য লেখকদের রচনাও অত্যন্ত মনোযোগের সাথে পড়তেন। পড়ার সাথে সাথে তাদের লেখার সূক্ষ্ণ বিশ্লেষণও করতেন। এতে তার মধ্যে লেখালেখির যোগ্যতাও তৈরি হয়। [[১৮৫৪]] সালে মাত্র ১৭ বছর বয়সে তিনি [[অসলো|অসলোতে]] লেখালেখি শুরু করেন। এ সময় মূলত বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় সাহিত্যের সমালোচনা লিখতেন। সাহিত্য সমালোচক হিসেবে বিশেষ পরিচিতি পান। তখন থেকে সমালোচনার পাশাপাশি ফিচার, ট্রবন্ধ ও সামাজিক নাটক লিখতে শুরু করেন। সবচেয়ে
পত্র পত্রিকায় লিখতে যেয়ে সাংবাদিক জীবনের সাথে তার বিশেষ পরিচয় হয়েছিল। পড়াশোনা শেষে তাই সাংবাদিকতাকেই পেশা হিসেবে বেছে নেন। একই সাথে চলে নাট্যচর্চা ও রচনা। নরওয়ের নাট্যশৈলীকে তিনি ডেনীয় প্রভাব থেকে মুক্ত করেন। নাটকের পাশাপাশি কবিতা, গল্প ও উপন্যাস লিখেতে থাকার এক পর্যায়ে তার খ্যাতি নরওয়েময় ছড়িয়ে পড়ে। কিন্তু সুইডেনে তখনও তাকে সুদৃষ্টিতে দেখা হতো না। সুয়েডীয়রা তাকে দাম্ভিক ও অহংকারী বলে ভাবতো। একদিন সুইডিশ প্রেস কনফারেন্সে ইয়র্নসেন একটি বক্তৃতা দেন যার বিষয় ছিল সুইডেন ও নরওয়ের ভ্রাতৃত্ব ও মৈত্রী। এই বক্তৃতার পর তার সম্পর্কে সুয়েডীয়দের ভ্রান্ত ধারণার অবসান ঘটে। অন্যদিকে ডেনমার্কেও তিনি বিশেষ জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন। [[১৮৫৪]] সালে ইয়র্নসেন অসলোর একটি প্রভাতি দৈনিক পত্রিকা ''Margenbladet''-এ যাত্রার সমালোচক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। [[১৮৫৭]] সালে ''বার্জেনেস নর্সকে'' থিয়েটারের মালিক হিসেবে তার আত্মপ্রকাশ ঘটে। এই বছরই বিয়ে করেন ''কেরোলিন রেইমার্স'' নামে এক সুন্দরী অভিনেত্রীকে। [[১৮৫৯]] সালে তিনি বার্জেন থেকে অসলোতে ফিরে আসেন। এখানে ''Aflenbladet'' নামে এক সান্ধ্য পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে কাজ শুরু করেন। অবশ্য কিছুদিন এই কাজ ছেড়ে দিয়ে [[ইতালি]] চলে যান। [[১৮৬৫]] সালে ইতালি থেকে আবার নরওয়ে ফিরে যান। ফিরে যেয়ে অসলোর ''ক্রিম্বানিয়া থিয়েটারের'' প্রধান কর্মকর্তার দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
|