রেলগাড়ি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Luckas-bot (আলোচনা | অবদান)
রোবট যোগ করছে: oc:Tren
BellayetBot (আলোচনা | অবদান)
→‎চালিকা শক্তি: Typo fixing, replaced: ধরণ → ধরন (2) using AWB
১৯ নং লাইন:
 
== চালিকা শক্তি ==
প্রথম দিককার রেলগাড়িগুলো দড়ি দিয়ে ঘোড়ার বা মাধ্যাকর্ষণের টানে চালিত হত। তবে [[ঊনবিংশ শতক|ঊনবিংশ শতকের]] প্রথম ভাগ থেকে প্রায় সব ধরণেরধরনের রেলগাড়ি [[বাষ্পীয় ইঞ্জিন]] দ্বারা চালিত হতে শুরু করে। ১৯২০ সালের দশকের প্রথম ভাগ থেকে শুরু হয় ডিজেল ইঞ্জিন ও বৈদ্যুতিক ইঞ্জিনের ব্যবহার। বাষ্পীয় ইঞ্জিনের চাইতে এধরণেরএধরনের ইঞ্জিনগুলো অনেক কম পরিবেশ দূষণ করে, আর তাছাড়া এগুলো চালাতে লোকবলও কম লাগে। ১৯৭০ এর দশক নাগাদ প্রায় সব দেশেই বাষ্পীয় ইঞ্জিনের ব্যবহার উঠে যায়। তবে সস্তা [[কয়লা]] ও জনশক্তির দেশ, যেমন [[গণচীন|চীনে]] এখনো বাষ্পীয় রেল ইঞ্জিনের ব্যবহার আছে, যা ধীরে ধীরে উঠে যাচ্ছে।
 
বৈদ্যুতিক ইঞ্জিনের মাইল-পিছু পরিবহন খরচ কম, তবে শুরুর দিকে স্থাপনা ব্যয় অনেক বেশি। তাই অনেক বেশি যাত্রী চলে, এমন পথে বৈদ্যুতিক ইঞ্জিন চালু করা লাভজনক। স্থাপনা ব্যয়ের কারণে দূরপাল্লার পথে বৈদ্যুতিক ইঞ্জিনের ব্যবহার কম। বৈদ্যুতিক ইঞ্জিনগুলোতে রেললাইনের উপরে খুঁটিতে স্থাপিত তার, অথবা রেললাইনের পাশে বা মধ্যে স্থাপিত বিদ্যুদ্বাহী রেলের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়ে থাকে।