লতিফুর রহমান (বিচারপতি): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Muntasir du (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Muntasir du (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
''''বিচারপতি লতিফুর রহমান''' (জন্ম-[[১৯৩৬]]) বাংলাদেশের সাবেক প্রধান বিচারপতি ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক প্রধান উপদেষ্ঠা ([[জুলাই ১৫]], [[২০০১]] থেকেসালের [[অক্টোবরতত্ত্বাবধায়ক ১০]],সরকারের [[২০০১]])।প্রধান উপদেষ্টা।
==জন্ম==
লতিফুর রহমান [[মার্চ ১|১মার্চ]] [[১৯৩৬]] সালে [[যশোর]] জেলায় জন্মগ্রহন করেন।
==শিক্ষা==
যশোর জেলা স্কুল ও [[ঢাকা কলেজ|ঢাকা কলেজে]] তিনি লেখাপড়া করেন। তিনি [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]] থেকে ইংরেজী সাহিত্যে বি.এ. সম্মান ([[১৯৫৫]]) ও স্নাতক ([[১৯৫৬]]) ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]] থেকে এল.এল.বি. পাশ করেন।
==কর্মজীবন==
পেশাজীবনের শুরুতে লতিফুর রহমান কায়েদে আজম কলেজ (বর্তমান [[শহিদ সোহরাওয়ার্দি কলেজ]])ও জগন্নাথ কলেজে (বর্তমান [[জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়]]) প্রভাষক হিসেবে কাজ করেন। [[১৯৬০]] সাল থেকে তিনি [[ঢাকা]] হাই কোর্টে আইন পেশা শুরু করেন। তিনি শুরুতেই [[এম.এইচ. খন্দকার|এম.এইচ. খন্দকারের]] নিকট শিক্ষানবিশ ছিলেন। জনাব খন্দকার বাংলাদেশের প্রথম [[এটর্নি জেনারেল]] ছিলেন। [[১৯৭৯]] সালে লতিফুর রহমান সুপৃম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ লাভ করেন। [[১৯৮১]] সালে তার বিচারকের চাকুরি স্থায়ী হয়। [[জানুয়ারি ১৫|১৫ জানুয়ারি]] [[১৯৯১]] তিনি সুপৃম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ লাভ করেন। [[২০০১]] সালের [[জানুয়ারি ১|১ জানুয়ারি]] তিনি দেশের প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। [[ফেব্রুয়ারি ২৮|২৮ ফেব্রুয়ারি]] তিনি প্রধান বিচারপতি থাকা কালীন অবসর গ্রহণ করেন।
==[[তত্ত্বাবধায়ক সরকার]]==
সর্বশেষ অবসর প্রাপ্ত বিচাপতি হিসেবে তিনি [[২০০১]] সালের [[জানুয়ারি ১৫|১৫ জানুয়ারি]] [[তত্ত্বাবধায়ক সরকার|তত্ত্বাবধায়ক সরকারের]] প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করেন। [[অষ্টম জাতীয় সংসদ|অষ্টম জাতীয় সংসদের]] নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় [[অক্টোবর ১|১ অক্টোবর]] [[২০০১]] সালে এবং লতিফুর রহমান [[১০ অক্টোবর|১০ অক্টোবর]] নতুন [[খালেদা জিয়া|প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার]] কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন। তার অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচন দেশে-বিদেশে ব্যাপক প্রশংসিত হয়। [[বিএনপি]] এই নির্বাচনে দুই-তৃতীয়াংশ আসনে জয় লাভ করে এবং [[আওয়ামী লীগ]] ৫৮ টি আসন পায়। [[আওয়ামী লীগ]] সভানেত্রী [[শেখ হাসিনা]] এই নির্বাচনের ফলাফল প্রথমে প্রত্যাখ্যান করে এবং শপথ নিতে অস্বীকার করে। আওয়ামী লীগ বিচারপতি লতিফুর রহমান ও তার উপদেষ্টামন্ডলীর ও ব্যাপক নিন্দা করে। যদিও কিছুদিন পর আওয়ামী লীগ সংসদ সদস্যরা শপথ গ্রহণ করে ও সংসদে বিরোধী দল হিসেবে যোগ দেয়।
==রচনা==
প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব হস্তান্তরের পর বিচারপতি লতিফুর রহমান তার উপদেষ্টা থাকা কালীন অভিজ্ঞতা নিয়ে "তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দিন গুলি ও আমার কথা'' নামের একটি বই লিখেন।
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
৭ ⟶ ২৫ নং লাইন:
 
{{বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা}}
[[Category:বাংলাদেশের প্রধানবিচারপতি]]
 
{{অসম্পূর্ণ}}