উষ্ম ব্যঞ্জনধ্বনি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সামীরুদ্দৌলা (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
 
সামীরুদ্দৌলা (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
যেসব [[ব্যঞ্জনধ্বনি]] উচ্চারণকালে [[উচ্চারক|উচ্চারকটা]] [[উচ্চারণস্থান|উচ্চারণস্থানটিকে]] পুরাপুরি স্পর্শ না করে বরং ঘর্ষণ করা হয় সেগুলোকে '''ঘর্ষণজাত''' বা '''ঊষ্ম ব্যঞ্জনধ্বনি''' বলা হয়। এই ধ্বনিগুলো শ্বাস যতক্ষণ বের হতে থাকে ততক্ষণ উচ্চারণ করা যায় বলে '''শ্বাস ব্যঞ্জনধ্বনি''' নামেও পরিচিত।
 
[[বাংলা ভাষা|বাংলা ভাশায়]] চারটি ঊষ্ম ব্যঞ্জনধ্বনি আছেঃ "ফ" ("প্‌হ" উচ্চারণ নয়), "স" (যেমন "আস্তে"), "শ" (যেমন "আশা"), ও "হ"। কিছু-কিছু অঞ্চলে "জ" বর্ণও ঊষ্ম উচ্চারণে বলা হয়।