সুলতান মুহাম্মদ শাহ আগা খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নতুন নিবন্ধের গোড়া পত্তন (শীর্ষ)
 
সম্প্রসারণ (আরো বাকী)
১ নং লাইন:
'''সুলতান মুহাম্মদ শাহ আগা খান''', যিনি '''৩য় আগা খান''' নামে সমধিক পরিচিত, শিয়া ইসমাইলিয়া সম্প্রদায়ের ৪৮তম ইমাম। তাঁর জন্ম ২ নভেম্বর ১৮৭৭ খ্রিস্টাব্দ। ইসলামের ৪র্থ খলিফা হযরত আলী (রা)-এর সাক্ষাৎ বংশধর হিসাবে তিনি ১৮৮৫ খ্রিস্টাব্দে মাত্র ৭ বৎসর বয়সে শিয়াইসমাইলিয়া সম্প্রদায়ের বিশ্ব ইমামতি প্রাপ্ত হন। তদবধি ১৯৫৭৭৭ খ্রিস্টাব্দের ১১ জুলাই তারিখে পরলোকগমন পর্যন্তবৎসর তিনি আন্তর্জাতিক শিয়াইসমাইলিয়া সম্প্রদায়ের ইমাম হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি নিখিল ভারত মুসলিমের একজন প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রথম সভাপতি। ১৯৩৭১৯৩৪-৩৮ কাল পরিধিতে তিনি লিগ অব নেশন্সের প্রেসিডেন্ট হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
==জীবন বৃত্তান্ত ==
তাঁর জন্ম [[করাচি]] শহরে। তাঁর পিতা ছিলেন ২য় আগা খান ; তাঁর মাতা। ২য় আগা খানের ৩য় স্ত্রী নওয়াব আলিয়া শামস্‌-উল-মুলুক। মায়ের নিবিড় পরিচর্যায় তিনি বড় হয়েছেন এবং ইসমাইলিয়া সম্প্রদায়ের ইমামতি গ্রহণের জন্য যথোপযুক্তভাবে প্রস্তুত হয়েছেন। কেবল ধর্মীয় শিক্ষা ও প্রাচ্যীয় শিক্ষা নয় তিনি ইয়োরোপিয় শিক্ষায় সুশিক্ষিত ছিলেন। তিনি ইংল্যান্ডের ইটন স্কুলে এবং কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করেছেন। তিনি দক্ষতার সঙ্গে শিয়া ইসমাইলিয়া সম্প্রদায়ের নেতৃত্ব যেমন দিয়েছিলেন তেমনি অবিভক্ত, ব্রিটিশশাসিত ভারতের মুসলমানদের কল্যাণে মনোনিবেশ করেছিলেন। তাঁর নির্দ্দেশ অনুসরণ করেই নারী-পুরুষ নির্বিশেষে ইসমাইলিয়ারা সুশিক্ষিত হওয়ার ওপর গুরুত্ব আরোপ করে এবং বিংশ শতাব্দীতে একটি সফল আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ে পরিণত হয়। ব্রিটিশ রাজ তাঁকে নাইটহুডে ভূষিত করে।
 
==মৃত্যু==
মৃত্যুর তিন বছর আগে তিনি মিশরে নীল নদের পশ্চিম তীরে আসওয়ান নামক স্থানটি তাঁর সমাধিস্থল হিসাবে নির্বাচিত করে গিয়েছিলেন। তাঁর মৃত্যু হয় সুইজারল্যান্ডের ভারসোয়াখে, ১৯৫৭ খ্রিস্টাব্দের ১১ জুলাই।
 
== তথ্যসূত্র==
<references/>
 
==বহি:সংযোগ==
* [http://www.ismaili.net/sultan/sultan.html কিছু ফটো]