ন্যানোপ্রযুক্তি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Manubot (আলোচনা | অবদান)
রোবট পরিবর্তন সাধন করছে: ml:നാനോസാങ്കേതികവിദ്യ
→‎ন্যানোপ্রযুক্তির ব্যবসা: ব্যবসা থেকে ব্যবসায়
৩২ নং লাইন:
কিন্তু ন্যানোপ্রযুক্তির কল্যাণে যদি আমরা ইচ্ছেমত এই অণুকে সাজাতে পারি, তাহলে চিন্তা করে দেখুন ব্যাপারটা। আমরা ইচ্ছেমত যা ইচ্ছে তাই তৈরি করতে পারব। এছাড়া ১৯৯৯ সনে Cornell বিশ্ববিদ্যালয়ের Wilson Ho এবং তার ছাত্র Hyojune Lee অণুকে জোড়া লাগানোর প্রক্রিয়া প্রদর্শন করেন। এতদিন পর্যন্ত অণু-পরমানুর সংযোগ শুধু মাত্র রাসয়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমেই সংগঠিত হত। কিন্তু ন্যানোটেকনলজির মাধ্যমে অণু-পরমানুক ভেঙে কিংবা জোড়া লাগিয়ে অনেক কিছুই করা সম্ভবনার দ্বার খুলে দিল।
 
== ন্যানোপ্রযুক্তির ব্যবসাব্যবসায় ==
ন্যানোটেকনলজির কারণেভিত্তিতে অনেক অনেক নতুন নতুন টেকনলজির উদ্ভব হচ্ছে। নতুন নতুন দ্রব্য এর সূচনা করছে এবং সেই সাথে ব্যাবসায়িকব্যবসায়িক সুযোগের দ্বার উন্মোচন করছে। আশা করা হচ্ছে যে আমেরিকাতে ২০১০ সনের আগে ন্যানোটেকনলজি সম্পর্কিত দ্রব্য এরপণ্যের বাজার ১ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌছবে এবং ৮লক্ষ৮ লক্ষ নতুন চাকরির সুযোগ করে দিবে।দেবে। ন্যানোটেকনলজির গুরুত্বের কথা চিন্তা করে আমেরিকার সরকার বর্তমানে ন্যানোটেকনলজি সংক্রান্ত গবেষনাতেগবেষণাতে ২০০০ সনেখ্রিস্টাব্দে ৪২২ মিলিয়ন ডলার এবং ২০০৩ সনেখ্রিস্টাব্দে ৭১০ মিলিয়ন ডলার ব্যবহৃত হয়েছিল। শুধু সরকারই নয়, পাশাপাশি বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানও ন্যানোটেকনলজি গবেষনায়গবেষণায় অর্থ সরবরাহ করছে। তার কারণ হল,: ন্যানোটেকনলজি আমাদেরসম্ভাবনার এক নতুন দুয়ার উন্মোচন করতে যাচ্ছে। যদিও ন্যানোটেকনলজি খুব ক্ষুদ্র টেকনলজি সংক্রান্ত জিনিসগুলি নিয়ে কাজ করে যার ব্যাস একটি চুলের ব্যাসের ৮০ হাজার ভাগের এক ভাগ, কিন্তু এর ক্ষেত্র দিন দিন আরো বর্ধিত হচ্ছে। ১৯৯৬ সনের নোবেল পুরষ্কারে সম্মানিত [[রিচার্ড স্মলি]] বলেছেন,
{{cquote|
<i>The impact of nanotechnology on the health, wealth and lives of people will be at least the equivalent of the combined influences of microelectronics, medical imaging, computer-aided engineering and man-made polymers in the twentieth centure.}}