অ্যানিমে: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
BellayetBot (আলোচনা | অবদান) Typo fixing, replaced: অত্যাধিক → অত্যধিক, কিংবদন্তী → কিংবদন্তি using AWB |
|||
৪ নং লাইন:
প্রথাগতভাবে এনিমেগুলো হাতে নির্মিত হয়, তথাপি বর্তমানে অন্যান্য এনিমেশন চিত্রের মতো এনিমে নির্মাণেও কম্পিউটার সফ্টওয়্যার ব্যবহৃত হচ্ছে। এনিমের কাহিনী যেকোনও ধরণের সাহিত্য বা মিডিয়ার মত হতে পারে। চলচ্চিত্র, নাটক বা কল্পকাহিনীর যেকোনটি নিয়েই এনিমে নির্মাণ করা যেতে পারে। অন্যান্য মিডিয়ার মতোই [[ডিভিডি]], টেলিভিশন সম্প্রচার, [[ভিডিও গেম্স]], [[বিজ্ঞাপন]], ভিএইচএস বা ভিসিডির মাধ্যমে এনিমে প্রচারিত এবং বণ্টিত হয়ে থাকে।
আনিমে বা [[মাঙ্গা]] জাপানে খুবই জনপ্রিয় এবং তা বিশ্বব্যপী স্বীকৃতিপ্রাপ্ত। আনিমে [[জাপান]], [[চীন]], [[দক্ষিণ কোরিয়া]], [[তাইওয়ান]], [[সিঙ্গাপুর]], এবং [[ইন্দোনেশিয়া]] এসকল এশীয় দেশগুলোতে
== ইতিহাস ==
{{মূল|এনিমের ইতিহাস}}
১৫ নং লাইন:
[[স্নো হোয়াইট]] নির্মাণের মাধ্যমে [[ওয়াল্ট ডিজনি]] এনিমেশন চিত্রের মাধ্যমে যেকোনও ধরণের মিডিয়া নির্মাণকে জনপ্রিয় করে তোলেন। ডিজনির জনপ্রিয়তা ও সফলতা দেখে জাপানের এনিমেশন শিল্পীরা উৎসাহিত হন।<ref>{{cite web|url=http://www.corneredangel.com/amwess/papers/history.html|title=A Brief History of Anime|date=1999|accessdate=2007-09-11|work=Michael O'Connell, Otakon 1999 Program Book}}</ref> [[ওসামু তেজুকা]] ডিজনির অনেকগুলো এনিমেশন কাহিনী জাপানি প্রেক্ষাপটে রূপায়িত করে সেখানে খরচের পরিমাণ বেশ কমিয়ে এনেছিলেন। অবশ্য তাকে অনেকটা অদক্ষ শিল্পী ও কুশলী নিয়ে প্রতি সপ্তাহে এনিমের একটি করে পর্ব নির্মাণ করতে হত। সে সময় বেশ কয়েকজন এনিমেশন শিল্পী ডিজনি বা তেজুকা ধরণের প্রচীন পদ্ধতি থেকে খানিকটা সরে গিয়ে নতুনত্ব আনেন এবং এভাবে নির্মাণ খরচ সাধ্যের মধ্যে নিয়ে আসেন।
[[১৯৭০]]-এর দশকে জাপানে [[ম্যাঙ্গা]] শিল্প ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে। ইংরেজি কমিক বইয়েরই জাপানি নাম ম্যাঙ্গা। এই ম্যাঙ্গাগুলোর কাহিনী নিয়েই তখন এনিমে নির্মিত হতে থাকে। বিশেষত ওআমু তেজুকার ম্যাঙ্গাগুলো চিত্রায়িত হয়েছিল। তেজুকাকে জাপানের অন্যতম
== কার্য বিভক্তিকরণ ==
|