অশ্বিনী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
JoyBot (আলোচনা | অবদান)
Unreferenced using AWB
Suvray (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩ নং লাইন:
[[ভারতীয় জ্যোতির্বিজ্ঞান]] অনুসারে ২৭টি নক্ষত্রের একটি হল '''অশ্বিনী'''। আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞান অনুসারে এটি একটি নয়, বরং একজোড়া নক্ষত্রকে নির্দেশ করে: Castor বা আলফা গেমিনোরুম এবং Pullox বা বেটা গেমিনোরুম।
 
== নামকরণ ==
দক্ষ প্রজাপতির কন্যা ও চন্দ্রের পত্নী। চন্দ্রের সপ্তবিংশতি ভার্যা অর্থাৎ সাতাশ নক্ষত্রের মধ্যে অশ্বিনী প্রথম। এ নক্ষত্রের আকার অশ্বমস্তকের ন্যায় বলে এরূপ নামকরণ হয়েছে।
 
== এবং আশ্বিন ==
অশ্বিনী নক্ষত্রের নামানুসারে বাংলা ১২ মাসের ৬ষ্ঠ মাস আশ্বিন নাম হয়েছে।
 
== অন্য ইতিহাস ==
ঘোটকীরূপ ধারিণী সূর্যের পত্নী। এর আরেক নাম সংজ্ঞা। সূর্যের প্রচণ্ড উত্তাপ সহ্য করতে না পেরে নিজের শরীর থেকে নিজরূপ ‘ছায়া’ নাম্নী এক নারীকে বের করে তাকে প্রতিনিধিরূপে রেখে সংজ্ঞা পিত্রালয়ে পলায়ন করেন। তার পিতা [[বিশ্বকর্মা]] মেয়ের এহেন আচরণে অত্যন্ত ক্ষুদ্ধ হন। পতিসেবা ত্যাগ করে অতি অন্যায় করেছে, সেজন্যে তার মুখ দেখবেন না বলে হুমকি দেন। সংজ্ঞা অভিমান করেন। পিতার বসতবাটি ত্যাগ করে উত্তর কুরুবর্ষে যান ও ঘোটকীর রূপ ধারণ করে ভ্রমণ করতে থাকেন। এদিকে সূর্য যোগবলে সকল কথা জানতে পারেন। তখন তিনিও অশ্বের রূপ ধারণ করে ঐ স্থানে আসেন। সেখানে কিছুদিন অশ্বিনীর সাথে থাকায় তার গর্ভে অশ্বরূপী সূর্যের ঔরসে যমজ দুই পুত্রসন্তান জন্মে। এই দুই পুত্র অশ্বিনীকুমার নামে পরিচিত হন। তারা চিকিৎসাবিদ্যায় সুপণ্ডিত হয়ে স্বর্গে চিকিৎসা করায় “স্বর্গবৈদ্য” উপাধি পান। তারা মাদ্রীসুত [[নকুল]] ও [[সহদেবের]] জনক।
{{নক্ষত্র}}