হের্টা মুলার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Luckas-bot (আলোচনা | অবদান) অ রোবট যোগ করছে: be:Герта Мюлер |
অ রোবট যোগ করছে: mrj:Мӱллер Герта; cosmetic changes |
||
২৬ নং লাইন:
| website =
}}
'''হের্টা মুলার'''<ref>এই জার্মান ব্যক্তিনামটির বাংলা প্রতিবর্ণীকরণে [[উইকিপেডিয়া:বাংলা ভাষায় জার্মান শব্দের প্রতিবর্ণীকরণ]]-এ ব্যাখ্যাকৃত নীতিমালা অনুসরণ করা হয়েছে।</ref> ([[জার্মান ভাষা|জার্মান ভাষায়]]: Herta Müller) (জন্ম [[১৭ই আগস্ট]], [[১৯৫৩]]) একজন জার্মান ঔপন্যাসিক। তিনি ২০০৯ খ্রিস্টাব্দে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। মুলার একাধারে কথাসাহিত্যিক, প্রবন্ধকার এবং কবি হিসেবে পরিচিত। তাঁর জন্ম রোমানিয়ায়। রোমানিয়ায় তাঁর ওপর সরকারী পীড়নের কারণে ১৯৮৭ খ্রিস্টাব্দে তিনি রোমানিয়া থেকে জার্মানি চলে আসেন এবং স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৬ খ্রীস্টাব্দ পর্যন্ত তিনি তিমিসোয়ারা বিশ্ববিদ্যালয়ে জর্মণ ও রোমানীয় সাহিত্য অধ্যয়ন করেন। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনেই তিনি রোমানীয় একনায়ক চসেস্কুর বিরোধীতা করেন এবং মানুষের চিন্তা ও মত-প্রকাশের স্বাধীনতার আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা রাখতে শুরু করেন।
== জীবন ==
রোমানিয়ার একটি জার্মান-প্রধান ছোট্ট গ্রামে তাঁর জন্ম [[১৯৫৩]] খ্রিস্টাব্দের [[১৭ আগস্ট]]।<ref>[http://www.bhorerkagoj.net/content/2009/10/16/news0883.php]</ref> জীবিকার অর্জন শুরু হয় একটি ট্র্যাক্টর নির্মাতা কারখানার ম্যানুয়াল বা নির্দেশিকা অনুবাদের কাজের মধ্য দিয়ে। এরই মধ্যে সিক্রেট পুলিশ তাঁকে গুপ্তচরবৃত্তির প্রস্তাব দেয়। তিনি এ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলে শুরু হয় নিপীড়নমূলক আচরণ। সিক্রেট পুলিশের নির্দেশে তাঁকে অফিসে কাজ করতে দেয়া হয় নি। শেষ পর্যন্ত তাঁকে ছাঁটাই করা হয়। গুজব ছড়ানো হয় তিনি সিক্রেট পুলিশের গুপ্তচর। তাঁর বাসা তল্লাশী করা হয়। নানাভাবে হেনস্থার শিকার হয়ে তিনি দিশেহারা হয়ে পড়েন। এ সময় লেখালেখির মধ্যে একটি যাপনযোগ্য জীবনের ঠিকানার সন্ধান লাভ করেন। এভাবেই তিনি একজন লেখিকায় পরিণত হন।<ref>[http://www.prothom-alo.com/detail/date/2009-10-16/news/12604]</ref> ১৯৮২তে প্রকাশ করেন প্রখম গ্রন্থ।<ref>[http://www.bhorerkagoj.net/content/2009/10/16/news0883.php]</ref>
== সাহিত্যিক চেতনা ==
১৯৮৭-তে মুলার রোমানিয়া থেকে জামার্নিতে অভিবাসী হন। তা স্বত্ত্বেও রোমানিয়ার জীবন এখনও তাঁর সাহিত্যিক চিন্তা-চেতনার প্রধান উপজীব্য। মুলারের শৈশব-যৌবনের ৩০টি বছর কেটেছিল একনায়কতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থার মধ্যে। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনেই তিনি চিন্তা ও প্রকাশের স্বাধীনতার আন্দোলনে নিজেকে সম্পৃক্ত করেছিলেন। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, "আমি গল্প খুঁজি না, গল্প আমাকে খুজেঁ নেয়"। অন্যত্র বলেছেন, "আমি মুলত নিজের জন্য লিখি"। লেখার মধ্য দিয়েই বাস্তবতার প্রকৃত রূপটি সঠিকভাবে উপলব্ধ হয়। ফলে তাঁর অধিকাংশ কাহিনীতে আত্মজীবনীমূলক বৈশিষ্ট্য পরিস্ফুট। অন্যদিকে তাঁর ভাষাভঙ্গী ও কাহিনী বিন্যাস
== প্রকাশিত গ্রন্থাদি ==
মুলারের প্রকাশিত উপন্যাসের সংখ্যা ২০ (২০০৯)।
=== জার্মান ভাষায় ===
* ''নিডারুঙেন'' ''Niederungen'' : Bukarest : Kriterion-Verlag, ১৯৮২ এবং Berlin : Rotbuch-Verlag, ১৯৮৪।
* ''ড্রুকেন্ডার টাঙ্গো'' ''Drückender Tango'' : Erzählungen. – বুখারেস্ট: Kriterion-Verlag, ১৯৮৪; Reinbek bei Hamburg : Rowohlt, ১৯৯৬।
* ''ডের মেন্শ ইস্ট আইন গ্রোসার ফাজান আউফ ডের ভেল্ট'' ''Der Mensch ist ein groβer Fasan auf der Welt'' : Roman. – বার্লিন: Rotbuch-Verlag, 1986
* ''বারফুসিগার ফেব্রুয়ার''
* ''রাইজেন্ডে আউফ আইনেম বাইন'' ''Reisende auf einem Bein''. – বার্লিন: Rotbuch-Verlag, ১৯৮৯।
* ''ডের টয়ফেল জিৎস্ট ইম ষ্পিগেল'' ''Der Teufel sitzt im Spiegel''. – বার্লিন: Rotbuch-Verlag, ১৯৯১।
৫৬ নং লাইন:
* ''হাইমাট ইস্ট ডাস, ভাস গেষ্প্রখেন ভির্ড'' '' ''Heimat ist das, was gesprochen wird''. – Blieskastel : Gollenstein, ২০০১।
* ''ডের কোনিগ ফেরনাইগ্ট জিশ উন্ড টোটেট'' ''Der König verneigt sich und tötet''. – মিউনিখ: Hanser, ২০০৩।
* ''ডি ব্লাসেন হেরেন মিট ডেন মোক্কাটাসেন'' ''Die blassen Herren mit den Mokkatassen''. – মিউনিখ: Hanser, ২০০৫।
* ''আটেমশাউকেল''
== পুরস্কার ==
=== নোবেল পুরস্কার ===
[[৮ অক্টোবর]] ২০০৯ সুইডিশ কমিটি ২০০৯ খ্রিস্টাব্দের সাহিত্যের নোবেল পুরস্কারের জন্য হের্টা মুলারের নাম ঘোষণা করে। ঘোষণায় বলা হয়, কবিতার একাগ্রতা এবং গদ্যের নিরাবরণতা দিয়ে তিনি উদ্বাস্তু ঊণ্মূল মানুষের জীবনমণ্ডপের চিত্র অংকন করেছেন। আরো বলা হয়, তাঁর ভাষা তুলনারহিত, এবং একনায়কতন্ত্রী রাষ্ট্রব্যবস্থায় মানব জীবনের বাস্তব কাহিনী পাওয়া যায় তাঁর রচনাবলীতে।
=== অন্যান্য পুরস্কার ===
* International Dublin Impac Literary Award in 1998.
*
== গ্রন্থপঞ্জী ==
* ''Herta Muller'', সম্পাদনাঃ BRIGID HAINES. (Contemporary German Writers) Cardiff: University of Wales Press. 1998. xi + 157 pp. 7.99 [pounds sterling].
== তথ্য সূত্র ==
<references/>
== বহিঃসংযোগ ==
* [http://nobelprize.org/mediaplayer/index.php?id=1175 ২০০৯-এর নোবেল ঘোষণা]
* [http://nobelprize.org/mediaplayer/index.php?id=1176 সুইডিশ কমটির স্থায়ী সচিবের সাক্ষাৎকার]
৮১ নং লাইন:
* [http://www.prothom-alo.com/detail/date/2009-10-16/news/12606 হের্টা মুলারের সাক্ষাৎকারঃ "আমি তাই লিখি যা আমাকে গ্রাস করে"]
[[
[[
[[
[[
[[
[[an:Herta Müller]]
১২৭ নং লাইন:
[[lv:Herta Millere]]
[[ml:ഹെര്ത മുള്ളര്]]
[[mrj:Мӱллер Герта]]
[[nds:Herta Müller]]
[[nl:Herta Müller]]
|