শিল্পাচার্য জয়নুল লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
তথ্যগুলো অদৃশ্য করে রেখে দেয়া, যাতে তথ্যসূত্রসহ তথ্যগুলো হারিয়ে না যায়
মূল নিবন্ধে যোগ (অদৃশ্য উধাও)
১ নং লাইন:
'''লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর''', [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] প্রাচীণ ঐতিহ্য রক্ষার্থে বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে গঠিত একটি [[জাদুঘর]], যা [[ঢাকা|ঢাকার]] অদূরে [[সোনারগাঁ উপজেলা|সোনাগাঁতে]] অবস্থিত।<ref name="সংগ্রাম">{{cite news |title=সোনারগাঁ : বাংলার প্রাচীন রাজধানীতে একদিন |author=রাশেদুল ইসলাম সাজ্জাদ |url=http://www.dailysangram.com/print.php?news_id=32683 |format=ওয়েব |newspaper=দৈনিক সংগ্রাম |publisher= |location=ঢাকা |date=জুন ১২, ২০১০ |accessdate=অক্টোবর ১৬, ২০১০ |language=বাংলা}}</ref>
 
==ইতিহাস==
এখানেই ইতিহাস থেকে জানা যায় যে, আবহমান গ্রাম বাংলার লোক সাংস্কৃতিক ধারাকে বিকশিত করার উদ্যোগে [[১৯৭৫]] সালেরখ্রিস্টাব্দে [[মার্চ ১২|১২ মার্চ,]] শিল্পাচার্য [[জয়নুল আবেদীন এখানে প্রতিষ্ঠা করেন বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন।]] সোনারগাঁয়ের ঐতিহাসিক পানাম নগরীর একটি পুরনো বাড়িতে সর্বপ্রথমপ্রতিষ্ঠা করেন বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশনফাউন্ডেশন। প্রতিষ্ঠিত হয়। পরে [[১৯৮১]] সালেখ্রিস্টাব্দে ১৫০ বিঘা আয়তনের কমপ্লেক্সে খোলা আকাশের নিচে বাংলার প্রকৃতি ও পরিবেশে গ্রামীণ রূপকেন্দ্রিক এ দেশেরবাংলাদেশের সাধারণ মানুষের শৈল্পিক কর্মকান্ডের পরিচয় তুলে ধরতে শিল্পী জয়নুল আবেদীন এই জাদুঘর উন্মুক্ত পরিবেশে গড়ে তোলার প্রয়াস নেন এবং বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন কমপ্লেক্সটি প্রায় একশ১০০ বছর পুরনোপুরোন সর্দার বাড়িতে স্থানান্তরিত হয়।<ref name="সংগ্রাম"/>
 
==বিবরণ==
সোনারগাঁদেখলামসোনারগাঁয়ে বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন এলাকা।এলাকায় রয়েছে লোক-কারুশিল্প ফাউন্ডেশনেজাদুঘরটি। এখানে স্থান পেয়েছে এ দেশেরবাংলাদেশের অবহেলিত গ্রাম-বাংলার নিরক্ষর শিল্পীদের হস্তশিল্প, জনজীবনের নিত্য ব্যবহার্য পণ্য সামগ্রী।পণ্যসামগ্রী। এসব শিল্প-সামগ্রীতে তৎকালীন প্রাচীন বাংলার ঐতিহ্যবাহী লোকশিল্পের রূপচিত্র উদ্ভাসিত হয়েপ্রস্ফুটিত উঠেছে।হয়।<ref name="সংগ্রাম"/>
<!--
 
সোনারগাঁদেখলাম বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন এলাকা। এ লোক-কারুশিল্প ফাউন্ডেশনে স্থান পেয়েছে এ দেশের অবহেলিত গ্রাম-বাংলার নিরক্ষর শিল্পীদের হস্তশিল্প, জনজীবনের নিত্য ব্যবহার্য পণ্য সামগ্রী। এসব শিল্প-সামগ্রীতে তৎকালীন প্রাচীন বাংলার ঐতিহ্যবাহী লোকশিল্পের রূপচিত্র উদ্ভাসিত হয়ে উঠেছে।
জাদুঘরে প্রবেশ করার পরেই ১০০ বছরের প্রাচীন অট্টালিকা ভবনটি দেখতে পেলাম। পরে জানতে পেলাম এই ভবনটি পুরনো সর্দার বাড়ি নামে সুপরিচিত। এখানেবাড়িতে মোট ১০টি গ্যালারী রয়েছে। গ্যালারিগুলোতে কাঠ খোদাই, কারুশিল্প, পটচিত্র ও মুখোশ, আদিবাসী জীবন ভিত্তিকজীবনভিত্তিক নিদর্শন, গ্রামীণ লোক জীবনেরলোকজীবনের পরিবেশ, লোকজ বাদ্যযন্ত্র ও পোড়ামাটির নিদর্শন, তামা-কাসা-পিতলের নিদর্শন, লোহার তৈরি নিদর্শন, লোকজ অলংকারসহ অনেকরয়েছে কিছুইবহু রয়েছে।কিছু। এইভবনটির সর্দারসামান্য বাড়ি ভবনের একটু পূর্ব দিকেপূবে রয়েছে লোকজ স্থাপত্যকলায় সমৃদ্ধ আধুনিক এক ইমারতে প্রতিষ্ঠিত ''জয়নুল আবেদীন স্মৃতি জাদুঘর।জাদুঘর''। এই ভবনটিতে মাত্র দু'টি গ্যালারি। এই দুইটি গ্যালারির মধ্যে একটি গ্যালারি কাঠের তৈরি, যা প্রাচীন ও আধুনিক কালের নিদর্শন সমৃদ্ধ।নিদর্শনসমৃদ্ধ। তাছাড়া বাংলাদেশের প্রাকৃতিক, বৈশিষ্ট্য কাঠ এবং কাঠ থেকে বিভিন্ন কারুপণ্য তৈরি এবং সর্বশেষ বিক্রির সামগ্রিক প্রক্রিয়া, অত্যন্ত আকর্ষণীয়ভাবে সুন্দর মডেল দিয়ে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এই দুটি ভবনের বাইরে রয়েছে লাইব্রেরিপাঠাগার, ডকুমেন্টেশন সেন্টার, সেমিনার হল, ক্যান্টিন, কারুমঞ্চ, গ্রামীণ উদ্যান ও বিভিন্ন রকমের বৃক্ষ, মনোরম লেক, লেকের মাঝে ঘুরে বেড়ানোর জন্য নৌ বিহার, মৎস্য শিকারের সুন্দর ব্যবস্থা, পক্মখীরাজ নৌকা এবং সব জাদুঘরেরপংখীরাজ অভ্যন্তরে।নৌকা।<ref name="সংগ্রাম"/>
এখানেই ইতিহাস থেকে জানা যায় যে, আবহমান গ্রাম বাংলার লোক সাংস্কৃতিক ধারাকে বিকশিত করার উদ্যোগে ১৯৭৫ সালের ১২ মার্চ, শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন এখানে প্রতিষ্ঠা করেন বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন। সোনারগাঁয়ের ঐতিহাসিক পানাম নগরীর একটি পুরনো বাড়িতে সর্বপ্রথম লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠিত হয়। পরে ১৯৮১ সালে ১৫০ বিঘা আয়তনের কমপ্লেক্সে খোলা আকাশের নিচে বাংলার প্রকৃতি ও পরিবেশে গ্রামীণ রূপকেন্দ্রিক এ দেশের সাধারণ মানুষের শৈল্পিক কর্মকান্ডের পরিচয় তুলে ধরতে শিল্পী জয়নুল আবেদীন এই জাদুঘর উন্মুক্ত পরিবেশে গড়ে তোলার প্রয়াস নেন এবং বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন কমপ্লেক্সটি প্রায় একশ বছর পুরনো সর্দার বাড়িতে স্থানান্তরিত হয়।
 
জাদুঘরে প্রবেশ করার পরেই ১০০ বছরের প্রাচীন অট্টালিকা ভবনটি দেখতে পেলাম। পরে জানতে পেলাম এই ভবনটি পুরনো সর্দার বাড়ি নামে সুপরিচিত। এখানে মোট ১০টি গ্যালারী রয়েছে। গ্যালারিগুলোতে কাঠ খোদাই, কারুশিল্প, পটচিত্র ও মুখোশ আদিবাসী জীবন ভিত্তিক নিদর্শন, গ্রামীণ লোক জীবনের পরিবেশ লোকজ বাদ্যযন্ত্র ও পোড়ামাটির নিদর্শন, তামা-কাসা-পিতলের নিদর্শন, লোহার তৈরি নিদর্শন, লোকজ অলংকারসহ অনেক কিছুই রয়েছে। এই সর্দার বাড়ি ভবনের একটু পূর্ব দিকে রয়েছে লোকজ স্থাপত্যকলায় সমৃদ্ধ আধুনিক এক ইমারতে প্রতিষ্ঠিত জয়নুল আবেদীন স্মৃতি জাদুঘর। এই ভবনটিতে মাত্র দু'টি গ্যালারি। এই দুইটি গ্যালারির মধ্যে একটি গ্যালারি কাঠের তৈরি, যা প্রাচীন ও আধুনিক কালের নিদর্শন সমৃদ্ধ। তাছাড়া বাংলাদেশের প্রাকৃতিক, বৈশিষ্ট্য কাঠ এবং কাঠ থেকে বিভিন্ন কারুপণ্য তৈরি এবং সর্বশেষ বিক্রির সামগ্রিক প্রক্রিয়া, অত্যন্ত আকর্ষণীয়ভাবে সুন্দর মডেল দিয়ে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এই দুটি ভবনের বাইরে রয়েছে লাইব্রেরি, ডকুমেন্টেশন সেন্টার, সেমিনার হল, ক্যান্টিন, কারুমঞ্চ, গ্রামীণ উদ্যান ও বিভিন্ন রকমের বৃক্ষ, মনোরম লেক, লেকের মাঝে ঘুরে বেড়ানোর জন্য নৌ বিহার, মৎস্য শিকারের সুন্দর ব্যবস্থা, পক্মখীরাজ নৌকা এবং সব জাদুঘরের অভ্যন্তরে।<ref name="সংগ্রাম"/>
-->
==তথ্যসূত্র==
{{reflist}}