অ্যানথ্রাক্স (রোগ): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ashraf Sujon (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Ashraf Sujon (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
২৭ নং লাইন:
 
==চিকিৎসা==
মানুষ থেকে মানুষে অ্যানথ্রাক্স ছরায় না কিন্তু মানুষের শরীর এবং পোষাক অ্যানথ্রাকঅ্যানথ্রাক্স জিবানু বহন করতে পারে। শরির থেকে জীবানু দুর করার জন‍্য অ‍্যান্টিব‍্যকটেরিয়াল সাবান দিয়া গোসল করতে হবে। গোসলের পানি ব্লিচ বা কোনো অ‍্যান্টিব‍্যকটেরিয়াল দ্বারা শুদবধ করতে হবে। জীবানু আক্রা্নত জিনিসপত্র ৩০ মিনিটের অধিক সময় ধরে ফুটাতে হবে। কোনো জায়াগা থেকে জীবানু ধ্বংসে ক্লোরিন ব্লিচ কাযর্করী নয় বরং এক্ষেত্রে ফরমালডীহাইড ব‍্যবহার করতে হবে। আক্রান্ত বাক্তির কাপড় পুড়িয়ে ফেলা জীবানু ধ্বংসের একটি কাযর্কর পদ্ভতি। মানুষ আক্রান্ত হবার পর যত দুত সম্ভব অ্যানথ্রাক্স জীবানুনাষক দিতে হবে , যত দেরি হবে জীবনের ঝূকি তত বারবে। মানুষের জন‍্য
অ্যানথ্রাক্স ভ‍্যাক্সিন প্রথম আসে ১৯৫৪ সালে<ref>"[http://www.cdc.gov/vaccines/vpd-vac/anthrax/downloads/ed-vpd2006-anthrax.ppt Anthrax and Anthrax Vaccine - Epidemiology and Prevention of Vaccine-Preventable Diseases]", National Immunization Program, Centers for Disease Control and Prevention, January 2006. (PPT format)</ref>।
 
==তথ্যসূত্র==
<references />