সঙ্গীত ধারা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
দ্রুত বিষয়শ্রেণী যুক্তকরা হয়েছে সঙ্গীতের ধারা ( হটক্যাট
++
২ নং লাইন:
সঙ্গীতকে বিভিন্নভাগে বিভক্ত করা যায়। শ্রেণীকরণের উদ্দেশ্য ও বিভিন্ন দৃষ্টিকোণের পার্থক্যের কারণে অনেক ক্ষেত্রেই শ্রেণীকরণ নিয়মবহির্ভূত বা স্বেচ্ছাচারপ্রসূত হয়ে পড়ে। আবার কোন কোন ক্ষেত্রে তা বিতর্কেরও সৃষ্টী করতে পারে। অনেকেই বিশ্বাস করেন যা, যুক্তিমূলক উপায়ে সঙ্গীতের শ্রেণীকরণ সম্ভব নয় এবং শ্রেণীকরণের ফলে সঙ্গীটের সমৃদ্ধির পথ বাধাগ্রস্ত হয়।
 
সঙ্গীতের শ্রেণীকরণের উদ্দেশ্যে কয়েকটি শিক্ষাগত উপায় আবিষ্কৃত হয়েছে। ডগলাস এম. গ্রিন তাঁর ''ফর্ম ইন টোনাল মিউজিক'' বইয়ে ম্যাড্রিগাল, মোটেট, ক্যানজোনা, রিয়ারকার এবং দ্যান্সকে সঙ্গীতের কয়েকটি শাখা হিসেবে উল্লেখ করেছেন।<ref>{{cite book |title=Form in Tonal Music |last=Green |first=Douglass M. |authorlink= |coauthors= |year= 1965 |publisher= Holt, Rinehart, and Winston, Inc|location= |isbn= 0030202868 |pages=1 }}</ref> অনেক সঙ্গীতজ্ঞ সঙ্গীটেরসঙ্গীতের ধারা এবং শৈলীকে একই বিষয় হিসেবে অভিহিত করেছে, তবে ধারা সেসব ক্ষেত্রে প্রযোজ্য যেখানে কতকগুলো সঙ্গীতে একই ‘মৌলিক সঙ্গীত ভাষ্য’ ব্যবহৃত হয়।<ref name="Pete">{{cite book |title=Origins of the Popular Style: The Antanddececedents of Twentieth-Century Popular Music |last=van der Merwe |first= Peter |authorlink=Peter van der Merwe |coauthors= |year= 1989 |publisher=Clarendon Press |location= Oxford |isbn=0-19-316121-4 |pages=3 }}</ref> আবার অনেক সঙ্গীতজ্ঞ ধারা এবং শৈলীকে পৃথক বলে অভিহিত করেছেন। তাঁরা মনে করেন যে, ধারা এবং শৈলীর মধ্যে অন্যতম পার্থক্য হল সঙ্গীতের বিষয়বস্তু।<ref name="Moore">Moore, Allan F. [http://links.jstor.org/sici?sici=0027-4224(200108)82%3A3%3C432%3ACCIMDS%3E2.0.CO%3B2-D "Categorical Conventions in Music Discourse: Style and Genre" Music & Letters], Vol. 82, No. 3 (Aug., 2001), pp. 432-442</ref> একটি বিশেষ সঙ্গীতের ধারা গানের পদ্ধতি, শৈলী, বিষয়, প্রসঙ্গ বা মূলভাব দ্বারা সংজ্ঞায়িত করা সম্ভব। এছাড়া ভৌগলিক সূত্রপাতও সঙ্গীতের ধারা নির্ণয়ে অনেক ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়ে থাকে, যদিও একটি নির্দিষ্ট ভৌগলিক ধারা সাধারণত বিভিন্ন উপধারার সমষ্টি হতে পারে।
 
কেমব্রিউ ম্যাকলিউড তাঁর ''জেনারস, সাবজেনারস, সাব-সাবজেনারস এন্ড মোর'' শীর্ষক নিবন্ধে উল্লেখ করেছে, সঙ্গীতের নতুন উপধারাসমূহের নামকরণ বিভিন্ন প্রভাবের সাথে সংশ্লিষ্ট; যেমন- সঙ্গীতের দ্রুত বিকাশমান প্রকৃতি যা সাংস্কৃতিক কারণ, রেকর্ড কোম্পানিগুলোর ব্যবসায়িক কৌশল কিংবা সঙ্গীত সম্পর্কিত ম্যাগাজিনগুলোর প্রতারণা।<ref>{{cite journal |last=McLeod |first=Kembrew |year=2001 |title=Genres, Sub-Genres, Sub-Sub-Genres, etc.: Sub-Genre Naming In Electronic/Dance Music|journal=JOURNAL OF POPULAR MUSIC STUDIES |issue=13 |pages=59–75 |accessdate=2008-08-08 }}</ref>
সঙ্গীতের ধারা শ্রেণীকরণের ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত মানদন্ডসমূহ ব্যবহৃত হয়ে থাকেঃ
 
*শৈল্পীক সাতন্ত্র্য
* সময়ের ব্যপ্তি
* জাতিগত বা আনভলিক সাতন্ত্র্য
* পদ্ধতি এবং সঙ্গীতের উপকরণ
* সঙ্গীতের সূত্রপাত
* সামাজিক প্রভাব
==তথ্যসূত্র==
{{reflist}}