চাঁদ সদাগর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
১৬ নং লাইন:
কলার ভেলা ভাসতে ভাসতে মনসার সহচরী নেতার ঘাটে এসে ভিড়ল। সেই কাপড় কাচত নেতা। বেহুলার প্রার্থনা শুনে নেতা ঠিক করেন যে তাঁকে নিয়ে যাবেন মনসার কাছে। নিজের অলৌকিক ক্ষমতাবলে তিনি বেহুলা ও মৃত লখিন্দরকে স্বর্গে উপস্থিত করেন। মনসা বেহুলাকে বলেন, “যদি তোমার শ্বশুরকে দিয়ে আমার পূজা করাতে পারো, তবে তুমি তোমার স্বামীর প্রাণ ফিরে পাবে।” <ref name = "Radice"/>
 
“আমিবেহুলা শুধু পারববলেন, বেহুলা“আমি জবাবকরবই।” দেয়আর এবং সেইতাতেই সাথেইতাঁর তারমৃত স্বামীর মৃতদেহেদেহে জীবনপ্রাণ ফিরেসঞ্চারিত আসতেহয়। শুরুতাঁর করে।পচাগলা তারদেহের ক্ষয়েঅস্থিমাংস যাওয়া মাংসপূর্বাবস্থায় ফিরে আসেআসেন। এবং লক্ষ্মীন্দর তারতিনি চোখ মেলে তাকায়।তাকান এরপর লক্ষ্মীন্দরএবং বেহুলার দিকে তাকিয়ে হাসে।হাসেন।<ref name = "Radice"/>
 
তাদেরনেতা পথপ্রদর্শকতাঁদের নিতাকেমর্ত্যে ফিরিয়ে নিয়ে তারা পৃথিবীতে ফিরে আসে।আসেন। বেহুলা তারতাঁর শ্বাশুড়িরশাশুড়িকে কাছেসব সবকিছুঘটনা খুলেবিবৃত বলে।করেন। তিনি চাঁদ সওদাগরের কাছেসদাগরকে গিয়ে তাকেসব কথা সম্পর্কেজানান। অবহিতচাঁদের করেন।পক্ষে চাঁদআর সওদাগরনা আরবলা মনসাকে নাসম্ভব বলতেহয় পারেনি।না।<ref name = "Radice"/>
 
চাঁদ সওদাগর মনসাকে প্রতি মাসের অমাবস্যার এগার তারিখে মনসাকে পূজা করে। তবে দেবীর দেয়া সকল কষ্টের জন্য তাকে সে ক্ষমা করতে পারে না। সে তার প্রতিকৃতি থেকে মুখ সরিয়ে বাম হাতে তাকে ফুল প্রদান করে। তবে সেজন্য মনসা তার উপর আর কোন আক্রোশ রাখে না। তখন থেকে চাঁদ সওদাগর ও তার পরিবার সুখে ও সমৃদ্ধিতে বসবাস করতে থাকে। চাঁদ সওদাগরের মর্যাদা ও সম্মান পুনর্প্রতিষ্ঠিত হয় এবং মনসাকে পূজা করা সাধারণভাবে গ্রহণযোগ্য ও সম্মানীয় বলে বিবেচিত হতে থাকে।<ref name = "Radice"/>