সাড়ে চুয়াত্তর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
WikitanvirBot I (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে: পরিমান > পরিমাণ
১৬ নং লাইন:
 
==কাহিনী সংক্ষেপ==
তুলসী চক্রবর্তী একটা কলকাতার লজিং-এর ম্যানেজার। সে বাড়িতে আসে অনেক পরে পরে কিন্তু বাড়িতে এসে শান্তি পায় না। তার বউ অনেক পরিমানেপরিমাণে বকা দেয় তাকে। এবং সেই দেখে সে রেগে যায়। এবং পরে তাকে বাড়ি থেকে আবার লজিং-এ আসতে হয়। এবার ছেলেদের লজিং-এ আসে সুচিত্রা সেন। তার বাবা কাজ করে না এবং বাড়ি ভাড়াও দিতে পারে না। তাই তাদের পরিচিত ব্যক্তি, তুলসী চক্রবর্তীর কাছে তারা আসে। এবং তখন লজিং-এ ফিরে আসে উত্তম কুমার (একজন রেপ্রেজেন্টেটিভ সেই লজিং-এর)। এবং সে তার সাথে কিছু মানুষ মিলে প্রতিবাদ শুরু করে যে ছেলেদের লজিং-এ মেয়েরা থাকতে পারবে না। কিন্তু উত্তম কুমার হেরে যায়। সুচিত্রা সেন কথাটা শুনে এবং উত্তম কুমারের সাথে কথা বলতে চায় না। যখন তারা কথা বলে, তখন তারা এমন হয়ে যায় যে প্রতি রাত্রে তারা লজিং-এর চাকর দিয়ে চিঠি পাঠাতে থাকে। এই খবর অন্যান্য লজিং-এর মানুষরা জেনে যায় এবং একটা চিঠিকে তারা আটকায়। পরে সেই চিঠিকে তারা ম্যানেজারের হাতে তুলে দেয় এমন সময় যখন সে নিজের পরিবার দেখতে কলিকাতা থেকে বাড়ি যাচ্ছে। তাই সে চিঠিটাকে পকেটে নেয়। এবং বাড়ি গিয়ে বউ সেই চিঠি পায় এবং না জেনে শুনে স্বামীকে অনেক অপমান করে। সেটা দেখে সে আবার চলে যায়। এবং এবার লজিং-এর থেকে খবর আসে ম্যানেজারের বউয়ের কাছে যে লজিং-এ বিয়ে হচ্ছে। এবার সে নিজেই যায় লজিং-এ এবং গিয়ে দেখে তারা জামাই ফুলের মালা পড়ে আছে। একটা ঘরে তালা বেধে সে সবকিছু দেখায় (চিঠিটা) এবং সবকিছু খুলে বলে। তা শুনে ম্যানেজার বলে যারা এই চিঠি লিখেছিলো, তাদের আজ বিয়ে হচ্ছে।
 
[[Category:বাংলা চলচ্চিত্র]]