ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Luckas-bot (আলোচনা | অবদান) অ রোবট যোগ করছে: az:Qrip |
অ বট বানান ঠিক করছে: কারণ, আচরণ, দক্ষিণ, খ্রিস্টাব্দ, প্রাইমারি, পরিমাণ, আরবি, ফরাসি, ফার্সি, গ্রিক |
||
১ নং লাইন:
[[চিত্র:Flu und legende color c.jpg|thumb|right|ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস]]
'''ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস''' ([[:en:Influenza Virus|Influenza Virus]]) অর্থোমিক্সোভিরিডি ([[:en:Orthomyxoviridae|Orthomyxoviridae]]) ফ্যামিলির একটি [[ভাইরাস]], যা ইনফ্লুয়েঞ্জা রোগের জন্য দায়ী। বিভিন্ন সময়ে এটা লক্ষ লক্ষ মানুষের মৃত্যুর
== সংক্রমনের ইতিহাস ==
[[
নতুন সহস্রাব্দে ইনফ্লুয়েঞ্জা এ ভাইরাসের নতুন যে ধরন দেখা যায় তা হল H5N1, যা এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা নামে ব্যাপক পরিচিত পায়। মানুষের তেমন একটা ক্ষতি না করলেও পাখি হতে উদ্ভব হওয়ায়
== ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের ধরন ==
তিন ধরনের ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস চিহ্নিত করা হয়েছে। সেগুলো হল টাইপ এ, বি ও সি (A, B, C)। টাইপ এ পাওয়া যা পাখি, শূকর, ঘোড়া এবং সীলের। এগুলোর মাঝে ইনফ্লুয়েঞ্জা এ সব চাইতে ভয়ংকর। বিশ্বব্যাপি ইনফ্লুয়েঞ্জা এ ভাইরাস কয়েকটি মহামারীর
== ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের গঠন ==
=== ভাইরাস কনিকার গঠন ===
৩১ নং লাইন:
== সংক্রমন ও ভাইরাসের সংখ্যা বৃদ্ধি ==
ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস আক্রান্ত মানুষ অথবা প্রানীর হাচি বা কাশির মাধ্যমে নির্গত কণার (Aerosol) দ্বারা ছড়ায়। এই কণা গুলোকে ড্রপলেটও (Droplet) বলা হয়
যখন ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস সুস্থ প্রাণীর (মানুষ, শূকর, পাখি প্রভৃতি) শ্বসনযন্ত্রের উপরের অংশে পৌছে ([[:en:Upper respiratory tract|Upper respiratory tract]]) সেখানের এপিথেলিয়াল (Epithelial/আবরনী) কোষের রিসেপ্টর অণুর সাথে ভাইরাস পৃষ্টের হিমাগ্লুটিনিন (Hemagglutinin) প্রোটিনের সংযোগ স্থাপিত হয়। এই হিমাগ্লুটিনিন এখানে লিগান্ড হিসেবে কাজ করে। দেহের কোন কোষ পৃষ্টের যে অণুর সাথে বাহির থেকে আসা অন্য বস্তুর (কোন অনু, ব্যাক্টেরিয়া বা ভাইরাস প্রভৃতি) সংযোগ হয় তাকে রিসেপ্টর (Receptor) বলা হয়। আর বাহির থেকে আসা বস্তুর যে অংশ রিসেপ্টরের সাথে যুক্ত হয় তাকে বলে লিগান্ড (Ligand)। ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের ক্ষেত্রে এই রিসেপ্টর হচ্ছে আপার রেস্পিরেটরি ট্রাক্টের এপিথেলিয়াল কোষের সায়ালিক এসিড ([[:en:Sialic Acid|Sialic Acid]])।
৩৭ নং লাইন:
রিসেপ্টর-লিগান্ডের সংযোগের পরপরই ভাইরাসের এনভেলপ এবং প্রানীর শ্বাসনালীর এপিথেলিয়াল কোষের কোষ ঝিল্লীর ([[:en:Cell Membrane|Cell Membrane]]) মিলে যায় (Fusion)। ফলে ভাইরাসটি প্রানীকোষের অভ্যন্তরে এন্ডোসাইটোসিসের ([[:en:Endocytosis|Endocytosis]]) মাধ্যমে প্রবেশ করে।
প্রানী কোষে প্রবেশের পর পর ভাইরাস কণিকার এক একটি অংশ খুলে আলাদা হয়ে যায় (Uncoating)। ভাইরাসের নিউক্লিক এসিড (Nucleic Acid) বা আরএনএ (RNA) প্রানী কোষের নিউক্লিয়াসে প্রবেশ করে এবং নিজস্ব অনুলিপি তৈরি করতে থাকে (Replication)। কিছু নতুন আরএনএ প্রাণী কোষের নিউক্লিয়াস হতে সাইটোপ্লাজমে ([[:en:Cytoplasm|Cytoplasm]]) প্রবেশ করে এবং ভাইরাস কণিকার অনান্য অংশ গুলো আরো বেশি
নতুন ভাইরাসগুলো নির্গত হয়ে আশে পাশে যেই সব কোষের গায়ে সায়ালিক এসিড রিসেপ্টর পায় সেগুলোকে আবার আক্রমন করে এবং একই প্রক্রিয়ার পুনরাবৃত্তি হয়।
|