আনোয়ার হোসেন (আলোকচিত্রী): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ragib (আলোচনা | অবদান)
আনোয়ার হোসেন-কে আনোয়ার হোসেন (আলোকচিত্রী)-এ সরানো হয়েছে: এই নামে একাধিক ব্যক্তি আছেন।
WikitanvirBot I (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে: কারণ, আচরণ, দক্ষিণ, খ্রিস্টাব্দ, প্রাইমারি, পরিমাণ, আরবি, ফরাসি, ফার্সি, গ্রিক
৪ নং লাইন:
| image_size = 170px
| caption =
| birth_date = [[অক্টোবর ৬]], [[১৯৪৮]] খ্রিষ্টাব্দখ্রিস্টাব্দ
| birth_place = [[পুরোন ঢাকা]], [[বাংলাদেশ]]
| occupation = [[আলোকচিত্রী|আলোকচিত্রকার]] এবং চলচ্চিত্র ভিডিওগ্রাফার
১২ নং লাইন:
}}
 
'''আনোয়ার হোসেন''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] আন্তর্জাতিকমানের একজন [[আলোকচিত্রী]], চলচ্চিত্র ভিডিওগ্রাফার। বর্তমানে [[প্যারিস]]প্রবাসি।<ref name="Inq">{{cite news |title=খ্যাতিমান আলোকচিত্র শিল্পী |author=শাহজাহান শাজু |format=প্রিন্ট |agency=দৈনিক ইনকিলাব |newspaper=দৈনিক ইনকিলাব |publisher= |location=ঢাকা |date=আগস্ট ২৫, ২০০০ খ্রিষ্টাব্দখ্রিস্টাব্দ |page=৯ |pages= |accessdate=মে ৪, ২০১০ খ্রিষ্টাব্দখ্রিস্টাব্দ |language=বাংলা}}</ref>
 
==জন্ম ও শৈশব==
আনোয়ার হোসেনের জন্ম [[১৯৪৮]] খ্রিষ্টাব্দেরখ্রিস্টাব্দের [[অক্টোবর ৬|৬ অক্টোবর]]<ref name="Gunijon"/> [[পুরোন ঢাকা|পুরোন ঢাকার]]<ref name="Inq"/> আগানবাব দেউড়িতে। বেড়ার ঘরের মাঝখান দিয়ে একজন মানুষের চলার উপযোগী সরু পথ গিয়েছে -এমন পরিবেশে বেড়ে উঠা তাঁর। বাবা কাজ করতেন সিনেমা অফিসে। তাদেঁর অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো না থাকলেও পড়ালেখার প্রতি আনোয়ার হোসেনের এতোটাই টান ছিলো যে, প্রতিদিন ভোর চারটায় পড়তে বসতেন। সকাল হয়ে এলে পাড়ার ছেলেরা হাজির হতো। তাদের সাথে হাফ প্যান্ট পরে উদোম গায়ে খালি পায়ে হাটে যেতেন বস্তা নিয়ে। সেখানে গাছ চেরা ছোট টুকরো সংগ্রহ করতেন তিনি। সেগুলো বস্তাপ্রতি আট-নয় আনায় বিক্রী হতো। সেখান থেকে ফিরে বাজার করতেন, তারপর যেতেন স্কুলে। স্কুলে বরাবর প্রথম হলেও খাতায় তাঁর নাম থাকতো না; যদিও বিভিন্ন বৃত্তি থেকে [[টাকা]] পেতেন তিনি, কিন্তু তা সংসারের প্রয়োজনেই ব্যয় হয়ে যেতো। স্কুলে একবার বিশেষ পোষাক সাদা শার্ট পরে যেতে বলা হলে বিব্রত হলেন, পরে প্রধান শিক্ষককে তাঁর বাবা বলে কয়ে তা থেকে অব্যহতি নিয়েছিলেন। স্কুল থেকে ফিরে বাড়ির টুকটাক কাজ করতেন। সন্ধ্যা হলে পাড়ার বন্ধু সেলিম, দ্বীন ইসলাম, পাশা সবাই মিলে উঠোনে চৌকিতে গোল হয়ে বসতেন, এতে এক হারিকেনেই চলতো তাঁদের। এভাবেই কঠিন দারিদ্রের মাঝে শৈশব কাটিয়ে উঠেছেন এই মহান আলোকচিত্রী।<ref name="Gunijon">{{cite web |url=http://www.gunijan.org.bd/GjProfDetails_action.php?GjProfId=52 |title=আনোয়ার হোসেন |author= |authorlink= |date= |month= |year= |work=ওয়েব |publisher=গুণীজন |location= |page= |pages= |at= |language=বাংলা |format=ওয়েব |accessdate=মে ৬, ২০১০ খ্রিষ্টাব্দখ্রিস্টাব্দ}}</ref>
 
বাবা সিনেমা অফিসে চাকরি করতেন বলে আনোয়ার হোসেন বিভিন্ন সিনেমা হলে (তাজমহল, শাবিস্তান) চলচ্চিত্র দেখার সুবিধা পেতেন, বিশেষ করে তিনি ইংরেজিতে ভালো ছাত্র বলে ইংরেজি চলচ্চিত্র দেখার সুবিধা করে দেন বাবা। বাংলা ও উর্দু ছবিও দেখেছেন বেশ কিছু ৷ এইসব চলচ্চিত্রই তাঁর অবচেতনে তৈরি করেছিলো আগামী দিনের এক আলোকচিত্রশিল্পীর সম্ভাবনা ৷ এছাড়া পেতেন সিনেমার পোস্টার বিনে পয়সায় ৷ তাঁদের ঘরটা ছিলো বেড়ার আর এসব পোস্টার দিয়ে ঘরের বেড়ার ফাঁক বন্ধ করা হতো যাতে করে ঠাণ্ডা বাতাস ঘরে ঢুকতে না পারে, তাতে কিছুটা পর্দাও রক্ষা হতো ৷ সেসব পোস্টার ছিলো না অশ্লীল, বরং ছিলো দৃষ্টিনন্দন আর মনোহর৷ ওসব ছবি দেখে দেখে ছবি আঁকার ভূতও মাথায় এসে ঢুকল আনোয়ার হোসেনের৷ ভেবেছিলেন চিত্রশিল্পী হবেন, তাই শিশুকলা ভবনে ভর্তিও হয়েছিলেন। বেশ কিছুদিন ছবি এঁকেছিলেন৷ ছবি আঁকার সরঞ্জাম কিনতে হতো না, সেগুলো তিনি শিশুকলা ভবন থেকেই পেতেন৷ তখন যে ছবিগুলো আঁকতেন সেগুলো ছিল নিতান্তই শিশুতোষ৷ হাসতে হাসতেই বললেন:<ref name="Gunijon"/>
২৯ নং লাইন:
 
==আলোকচিত্রী জীবন==
[[১৯৬৭]] খ্রিষ্টাব্দেখ্রিস্টাব্দে মাত্র দুই ডলার (সমমান ৩০ টাকা) দিয়ে কেনা প্রথম ক্যামেরা দিয়ে তাঁর আলোকচিত্রী জীবনের শুরু। প্রথম সাত বছর ধার করা ক্যামেরা আর চলচ্চিত্রের ধার করা ফিল্ম দিয়ে তিনি কাজ চালান। ঐ ফিল্মগুলো ছিলো সাদাকালো। তিনি ৩৬ টাকা ব্যয়ে রঙিন ছবি তোলা শুরু করেন [[১৯৬৯]] খ্রিষ্টাব্দে।খ্রিস্টাব্দে। পরবর্তি ২০ বছর আলোকচিত্রের মাধ্যমে বাংলাদেশকে আবিষ্কারের চেষ্টা করেছেন।<ref name="Inq"/>
 
==পুরষ্কার ও সম্মাননা==
৪৭ নং লাইন:
 
==বহিঃসংযোগ==
* [http://www.gunijan.org.bd/ViewGalleryDetails.php?ImageId=689&GjProfId=68 ১৯৯৩ খ্রিষ্টাব্দেখ্রিস্টাব্দে আনোয়ার হোসেনের ছবি পার্থ প্রতীম মজুমদারের সাথে]
 
{{অসম্পূর্ণ}}