প্রতীক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
তথ্যসূত্র সংগঠন
২ নং লাইন:
 
==শাব্দিক উৎপত্তি==
ইংরেজি [http[://en.wikipedia.org/wiki/:Symbols |symbol]] শব্দটির বাংলা পারিভাষিক প্রতিশব্দ হলো প্রতীক। ইংরেজি শব্দটি এসেছে [[গ্রিক]] ক্রিয়াপদ ‘সিম্বালেঈন’ (অর্থ: একত্রে ছুঁড়ে মারা) এবং বিশেষ্য ‘সিম্বলোন’ (অর্থ: চিহ্ন; প্রতীক; টোকেন বা নিদর্শন) থেকে।<ref>''Dictionary of Literary Terms and Literary Theory'' (ISBN 0-14-051227-6); 1999 publication; Fourth Edition; Penguin Books, England.</ref> এছাড়া বাংলায় ‘প্রতীক’ শব্দটির অর্থ চিহ্ন; নিদর্শন; সংকেত। বাংলা প্রতীক শব্দটি [[সংস্কৃত]] ‘প্রতি+√ই+ঈক’ যোগে গঠিত।<ref>''বাংলা একাডেমী ব্যবহারিক বাংলা অভিধান'' (পরিমার্জিত সংস্করণ) (ISBN 984-07-4222-1); জানুয়ারি ২০০২ সংস্করণ; বাংলা একাডেমী, ঢাকা, বাংলাদেশ। </ref>
 
==প্রতিশব্দ==
১৮ নং লাইন:
প্রতীক নিয়ে আলোচনার শাস্ত্রকে [[প্রতীক বিদ্যা]] বা প্রতীক শাস্ত্র ([http://en.wikipedia.org/wiki/Symbology Symbology]) বলে। প্রতীক বিদ্যার ধারণাটি সত্তুরের দশকের মাঝামাঝিতে প্রথম উপস্থাপন করেন [[ভিক্টর টার্নার]]। তিনি সমাজের আচরিত বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও সংস্কৃতির প্রাসঙ্গিকতায় প্রতীকের রূপ দেখতে পান। আর টার্নারের বদৌলতে প্রতীক বিদ্যা নৃতত্ত্বে ‘তুলনামূলক প্রতীক বিদ্যা’ (comparative symbology) নামে আখ্যা পায়।সিম্বলজি বা প্রতীক বিদ্যা মূলত বিজ্ঞান বা জ্ঞানের কোনো পৃথক শাখা নয়; তাই পৃথিবীর কোনো বিশ্ববিদ্যালয়েই প্রতীক বিদ্যার আলাদা অনুষদ নেই। এই প্রতীক বিদ্যা যখন জ্ঞানের যে শাখার প্রতীক নিয়ে আলোচনা করবে, সেই শাখার সাথে নিজের নাম জড়িয়ে নিবে; যেমন: প্রতীক বিদ্যা যখন [[পুরাতত্ত্ব|পুরাতত্ত্বের]] প্রতীক নিয়ে আলোচনা করবে, তখন তা ‘পুরাতাত্ত্বিক প্রতীক বিদ্যা’, ধর্মীয় প্রতীক নিয়ে আলোচনা করলে ‘ধর্মতাত্ত্বিক প্রতীক বিদ্যা’ ইত্যাদি।
 
==তথ্যসূত্র==
==টীকা==
{{reflist|2}}
 
{{অসম্পূর্ণ}}
 
[[Categoryবিষয়শ্রেণী:প্রতীক]]
[[Category:প্রতীক বিদ্যা]]
 
[[af:Simbool]]