আখ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ রোবট যোগ করছে: ne:उखु |
অ রোবট যোগ করছে: lg:Kikajjo; cosmetic changes |
||
১৬ নং লাইন:
| subdivision_ranks = Species
| subdivision =
''Saccharum arundinaceum'' <br />
''Saccharum bengalense'' <br />
''Saccharum edule'' <br />
''Saccharum officinarum'' <br />
''Saccharum procerum'' <br />
''Saccharum ravennae'' <br />
''Saccharum robustum'' <br />
''Saccharum sinense'' <br />
''[[Saccharum spontaneum]]'' <br />
}}
[[
'''আখ''' হল [[বাঁশ]] ও [[ঘাস|ঘাসের]] জাতভাই। এর রস [[চিনি]] ও [[গুড়]] তৈরীর জন্য ব্যবহার হয় বলে এর চাষ করা হয়।
আখ শব্দের উত্পত্তি "ইক্ষু" থেকে। এটি Gramineae পরিবারের অর্ন্তগত উদ্ভিদ। অবশ্য বর্তমানে পরিবারটি Poaceae নামেও পরিচিত। বাংলাদেশে এর যে প্রজাতি চাষ হয় তার বৈজ্ঞানিক নাম ''Saccharum officinarum''।
== উৎপাদন ==
আখ একটি [[বর্ষজীবি উদ্ভিদ]]। প্রথাগতভাবে আখের কান্ডের একটি টুকরা দুই তৃতীয়াংশ মাটিতে পুঁতে দিয়ে এর চাষ করা হয়। তবে ইদানীং বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে গবেষণাগারে [[টিস্যু কালচার|টিস্যু কালচারের]] মাধ্যমেও আখের ব্যাপক চাষ হচ্ছে।
== বাংলাদেশের আখের উৎপাদন ==
বাংলাদেশে গড়ে প্রতি বছর ০.৪৩ মিলিয়ন একর জমিতে ৭.৩ মিলিয়ন মে.টন আখ উৎপন্ন হয়। দেশের ১৫টি চিনিকলে বছরে গড়ে ১.৫-১.৯৯ লক্ষ মে. টন পিনি উৎপন্ন হয় বাকিটা [[গুড়]] ও খাওয়ার জন্য ব্যবহার হয়। বাংলাদেশ খাদ্য ও চিনি শিল্প কর্পোরেশন BSFIC নামে প্রতিষ্ঠান চিনি শিল্প নিয়ন্ত্রণকরে।
বেসরকারি ভাবে ২০০৭-এ আরো ৩টি কোম্পানি [[চিনি]] উৎপাদনে আসছে, যার মধ্যে মেঘনা গ্রুপের বাৎসরিক উৎপাদন ক্ষমতা ৬ লাখ মে. টন বলে বলা হচ্ছে। বাংলাদেশের বাৎসরিক চিনির চাহিদা ১০-১২ লক্ষ মে. টন যার ১.৫ লক্ষ টন দেশে উৎপন্ন হয় বাকিটা আমদানি ও চোরাই পথে আসে।
{{অসম্পূর্ণ}}▼
[[
▲{{অসম্পূর্ণ}}
[[ar:قصب السكر]]
৭৬ ⟶ ৭৫ নং লাইন:
[[ko:사탕수수]]
[[la:Saccharum officinarum]]
[[lg:Kikajjo]]
[[lt:Cukranendrė]]
[[ml:കരിമ്പ്]]
|