সূরা কাহফ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Hasan.zamil (আলোচনা | অবদান)
JoyBot (আলোচনা | অবদান)
clean up using AWB
৩৮ নং লাইন:
উভয় কোরাইশী মক্কায় ফিরে এসে ভ্রাতৃসমাজকে বললঃ আমরা একটি চূড়ান্ত ফয়সালার পরিস্থিতি সৃষ্টি করে ফিরে এসেছি। অতঃপর তারা তাদেরকে ইহুদী আলেমদের কাহিনী শুনিয়ে দিল। কোরাইশরা রসূলুল্লাহ্‌ (সাঃ) -এর কাছে এ প্রশ্নগুলো নিয়ে হাযির হল। তিনি শুনে বললেনঃ আগামীকাল উত্তর দেব। কিন্তু তিনি ইনশাআল্লাহ্‌ বলতে ভুলে গেলেন। কোরাইশরা ফিরে গেল। রসূলুল্লাহ্‌ (সাঃ) ওহীর আলোকে জওয়াব দেবার জন্যে আল্লাহ্‌র তরফ থেকে ওহী আসার অপেহ্মায় রইলেন। কিন্তু ওয়াদা অনুয়াযী পর দিবস পর্যন্ত ওহী আগমন করল না; বরং পনের দিন এ অবস্থায় কেটে গেল। ইতিমধ্যে জিবরাঈলও এলেন না এবং কোন ওহীও নাযিল হল না। অবস্থাদৃষ্টে কোরাইশরা ঠাট্টা-বিদ্রূপ আরম্ভ করে দিল। এতে রসূলুল্লাহ্‌ (সাঃ) খুবই দুঃখিত ও চিন্তিত হলেন।
 
পনের দিন পর জিবরাঈল সূরা কাহফ নিয়ে অবতর করলেন। এতে ওহীর বিলম্বের কারণও বর্ণনা করে দেয়া হল যে, ভবিষ্যতে কোন কাজ করার ওয়াদা করা হলে ইনশাআল্লাহ্‌ বলা উচিত।<ref name="১">< /ref>
 
== প্রশ্ন এবং এর উত্তর ==
৪৬ নং লাইন:
</blockquote>
 
জুলকারনইন পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চল ঘুরে বেড়াতেন নির্যাতীত, বঞ্চিত, শাসকের হাতে শোসিত লোকদের মুক্তি দিতেন। কুরআনের বর্ননা অনুযায়ী অরুণাচলে, যেখান থেকে সূর্য উদিত হয় সেখানে ইয়াজুজ, মাজুজের হাত থেকে জনগণকে রক্ষা করার জন্য দেয়াল তুলে দিয়েছিলেন জুলকারণাইন। আর সে স্থানটি পাহাড়ের প্রাচীরের মাঝখানে। সূরা কাহাফের ৯৩ হতে ৯৮ নম্বর আয়াতে জুলকারনাইনের এই প্রাচীর নির্মাণের উল্লেখ আছে। পরবর্তী আয়াতের বিভিন্ন বাংলা অনুবাদে গলিত তামার উল্লেখ আছে; ইংরেজী অনুবাদে তামার স্থলে সীসার উল্লেখ আছে। জুলকারনাইন তাদের প্রতিরোধ প্রাচীর তৈরী করার জন্য উপাদান ও শ্রম সরবরাহ করতে বললেন। তারা নিজেরাই জুলকারনাইনের আদেশ মত দুই পর্বতের মাঝে শক্ত লোহার প্রাচীর বা দ্বার তৈরী করে।<ref>http://quranandtafsir.com/index.php?option=com_content&view=article&id=18%3Akahf&catid=1%3Aal-quran&Itemid=4&limitstart=9</ref> এবং তৃতীয় প্রশ্নটি ছিল "রূহু" সম্পর্কে। তারও জওবাব দেওয়া হয়েছে।<ref>কুরতুবী, মাযহারী।</ref> কিন্তু রূহু সম্পর্কিত প্রশ্নের জওবাব সংহ্মেপে দেয়াই সমীচীন ছিল। তাই [[বনী-ইসরাঈল (সূরা)|সূরা বনী-ইসরাঈলের]] শেষে আলাদাভাবে বর্ণনা করা হয়েছে এবং এ কারণেই সূরা কাহফকে সূরা বনী-ইসরাঈলের পরে স্থান দেয়া হয়েছে।<ref>সুয়ুতী।</ref>
 
==তথ্যসূত্র==
৫৭ নং লাইন:
 
{{সূরা|আল কাহফ|[[বনী-ইসরাঈল (সূরা)|বনী-ইসরাঈল]]|[[মারইয়াম (সূরা)|মারইয়াম]]}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:কুরআন]]
[[বিষয়শ্রেণী:সূরা]]
 
 
[[ace:Surat Al-Kahfi]]