৩০,৯০৮টি
সম্পাদনা
Gautam.pln (আলোচনা | অবদান) |
Yahia.barie (আলোচনা | অবদান) (Infobox, তথ্যসূত্র, Robot Adding এবং বহিঃসংযোগ) |
||
{{Infobox Holiday
|observedby= অনেক দেশ<br />প্রথম [[তুরস্ক|তুরস্কতে]] (২৩শে এপ্রিল, ১৯২০)
|date=বিভিন্ন আঞ্চলিকভাবে (বিশ্ব শিশু দিবস ২০শে নভেম্বর উদযাপন করা হয়, এবং আন্তর্জাতিক শিশু দিবস ১লা জুন উদযাপন করা হয়)
|type=ঐতিহাসিক
|relatedto=[[পিতৃ দিবস]], [[মাতৃদিবস]], [[আন্তর্জাতিক পুরুষ দিবস]], [[আন্তর্জাতিক নারী দিবস]], [[পিতামহ/মাতামহ দিবস]]
}}
'''বিশ্ব শিশু দিবস''' পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময় পালিত হয়ে থাকে। বাংলাদেশে প্রতি বছর ১লা অক্টোবর এটি পালিত হয়। শিশুরাই দেশ ও জাতির ভবিষ্যতের কর্ণধার, শিশুদের হাতেই আগামীর পৃথিবীর ভার। ১৯৯৬ সালে এই দিনটি জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালনের ঘোষণা হয়।<ref>[http://en.wikipedia.org/wiki/Children%27s_Day en.wikipedia.org]</ref><ref>[http://bangla.irib.ir/index.php/2010-04-21-08-15-03/2010-04-21-08-16-59/6390----.html bangla.irib.ir]</ref>
==
অবশ্য একটু গভীরভাবে চিন্তা করলে দেখা যাবে যে, বছরের প্রতিটি দিনই শিশু দিবস। কারণ শিশুদেরকে আদর্শ মানুষ হিসেবে, শিক্ষিত নাগরিক হিসেবে এবং জাতির কর্ণধার হিসেবে গড়ে তুলতে প্রতিটি বাবা-মা প্রতিটি দিনই চেষ্টা করে থাকেন। বাবা-মা ও অভিভাবকের পাশাপাশি বিভিন্ন সংগঠনও শিশুদেরকে আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য কাজ করে
▲অবশ্য একটু গভীরভাবে চিন্তা করলে দেখা যাবে যে, বছরের প্রতিটি দিনই শিশু দিবস। কারণ শিশুদেরকে আদর্শ মানুষ হিসেবে, শিক্ষিত নাগরিক হিসেবে এবং জাতির কর্ণধার হিসেবে গড়ে তুলতে প্রতিটি বাবা-মা প্রতিটি দিনই চেষ্টা করে থাকেন। বাবা-মা ও অভিভাবকের পাশাপাশি বিভিন্ন সংগঠনও শিশুদেরকে আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য কাজ করে যাচ্ছে । তাদের এ প্রচেষ্টার অংশ হিসেবেই প্রতি বছরের একটি দিনকে বিশ্ব শিশু দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে ।
কিন্তু তারপরও ফুলের মতো শিশুরা স্বাভাবিকভাবে বেড়ে উঠতে পারছে না। এক পরিসংখ্যান থেকে জানা গেছে , গত কয়েক বছরের যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত শিশুদের সংখ্যা- ক্ষতিগ্রস্ত সৈনিকদের চেয়েও
▲== '''শিশুদের সুষ্ঠ বিকাশে বাধা''' ==
বাংলাদেশের শিশুরা ভালো অবস্থায়
==তথ্যসূত্র==
▲কিন্তু তারপরও ফুলের মতো শিশুরা স্বাভাবিকভাবে বেড়ে উঠতে পারছে না। এক পরিসংখ্যান থেকে জানা গেছে , গত কয়েক বছরের যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত শিশুদের সংখ্যা- ক্ষতিগ্রস্ত সৈনিকদের চেয়েও বেশি । কেবল যুদ্ধই যে শিশুদের ভালভাবে বেড়ে উঠার পথে বাধার সৃষ্টি করছে তাই নয়, দারিদ্র্য, পুষ্টিহীনতা ও প্রাণঘাতী রোগ শিশুদের স্বাভাবিক বিকাশ ব্যাহত করছে । জাতিসংঘের প্রকাশিত এক তথ্য থেকে দেখা গেছে, উন্নয়নমুখী দেশগুলোতে প্রতিদিন প্রায় ৪০ হাজার শিশু অনাহারে মারা যাচ্ছে । তাছাড়া এইডস রোগের কারণেও অসংখ্য শিশুর ক্ষতি হচ্ছে । বর্তমানে পৃথিবীর এইডস রোগে আক্রান্ত ৪ কোটি ৩ লাখ লোকের মধ্যে ২৩ লাখ হচ্ছে ১৫ বছরের কম বয়সের শিশু ।
{{reflist|2}}
==বহিঃসংযোগ==
▲== '''বাংলাদেশের শিশু''' ==
*[http://icrc.org/Web/Eng/siteeng0.nsf/htmlall/children Children in war]
*[http://icrc.org/Web/eng/siteeng0.nsf/html/section_ihl_children_in_war Children and international humanitarian law]
▲বাংলাদেশের শিশুরা ভালো অবস্থায় নেই । ২০০৬ সালের হিসাব অনুযায়ী ৪৯ লাখ শিশু শ্রমিক রয়েছে বাংলাদেশে । অভাবের তাড়নায় তারা রাস্তায় পাথর ভাঙ্গে, গার্মেন্টসে কাজ করে, ঠেলাগাড়ি চালায়, কাগজ কুড়ায়, পার্কে ফুলের মালা বিক্রি করে এমনকি এ বয়সেই চুরি করছে ও পকেট মারার মত অপরাধে জড়িয়ে পড়ে। তারা ভালভাবে বেড়ে উঠার কোন স্বপ্ন দেখে না। কোনমতে খেয়ে পড়ে বাঁচতে পারলেই তারা খুশী হয় । কিন্তু অন্ন, বস্ত্র,বাসস্থান, চিকিৎসাসহ সব ধরণের মৌলিক প্রয়োজন থেকে বঞ্চিত থাকায় তারা সুর্বিসহ জীবন যাপন করে।
[[ar:عيد الطفولة]]
[[bg:Ден на децата]]
[[cs:Mezinárodní den dětí]]
[[de:Kindertag]]
[[en:Children's Day]]
[[et:Rahvusvaheline lastepäev]]
[[es:Día del Niño]]
[[gl:Día do Neno]]
[[ko:어린이날]]
[[id:Hari Anak]]
[[kn:ಮಕ್ಕಳ ದಿನಾಚರಣೆ]]
[[kk:Халықаралық Балалар күні]]
[[hu:Gyermeknap]]
[[nl:Kinderdag]]
[[ja:子供の日]]
[[nds:Kinnerdag]]
[[pl:Dzień Dziecka]]
[[pt:Dia Mundial da Criança]]
[[ro:Ziua Copilului]]
[[ru:Всемирный день ребёнка]]
[[sv:Internationella barndagen]]
[[ta:குழந்தைகள் நாள்]]
[[te:బాలల దినోత్సవం]]
[[tg:Рӯзи бачаҳо]]
[[vi:Ngày Thiếu nhi]]
[[zh:兒童節]]
|