তিব্বতি বৌদ্ধধর্ম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
{{একটি উৎস|date=জুন ২০১৯}}
{{সূত্র উন্নতি|date=জুন ২০১৯}}
[[চিত্র:Guru Rinpoche - Padmasambhava statue.jpg|thumb|right|[[বৌদ্ধ ধর্ম|বৌদ্ধধর্মেরবৌদ্ধধর্ম]]ের নিংমা ধারার প্রবর্তক [[গুরু পদ্মসম্ভব]]। চিত্রে তাঁর উন্মীলিত নেত্রদ্বয় বিশেষ একপ্রকার ধ্যানের অন্যতম বৈশিষ্ট্য<ref>Wallace, 1999: 183</ref>]]
{{বৌদ্ধধর্ম}}
'''তিব্বতি বৌদ্ধধর্ম''' হল [[হিমালয়|হিমালয়ের]] কোলে অবস্থিত বিশেষ কিছু অঞ্চলে চর্চিত [[বৌদ্ধ ধর্ম|বৌদ্ধধর্ম]] যা তার নিজস্ব বৈশিষ্ট্যে এক স্বতন্ত্র রূপ লাভ করেছে। মূলত [[তিব্বত]], [[ভুটান]], ভারতের[[ভারত]]ের [[সিকিম]], [[লাদাখ]] উপত্যকা, [[তাওয়াংতওয়াং]], [[মঙ্গোলিয়া]], [[রাশিয়া]], এবং উত্তর-পূর্ব [[চীন|চীনের]] কিছু অংশের অধিবাসীগণ অনুশীলন করে থাকে তিব্বতি বৌদ্ধধর্ম। তিব্বতি বৌদ্ধধর্মে বিবিধ প্রকারের ধারা এবং মতবাদের অস্তিত্ব থাকলেও এটি মূখ্যত চার ধারায় বিভক্ত, যথা, [[নিংমা]], [[কাগিয়ু]], [[গেলুগ]] এবং [[সাক্য]]। বৌদ্ধধর্মের এই সকল ধারাই তিনটি মূল শাখা [[মহাযান বৌদ্ধধর্ম|মহাযান]], [[হীনযান]] এবং [[বজ্রযান|বজ্রযানের]]ের শিক্ষার আদর্শ বহন করে চলেছে। যদিও [[গেলুগ]] ধারার মত কোন কোন মতানুসারে [[বজ্রযান বৌদ্ধধর্ম|বজ্রযান]] [[মহাযান বৌদ্ধধর্ম|মহাযানেরই]] একটি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ।
 
== পাদটীকা ==