লুৎফুজ্জামান বাবর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Alamin mondal (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
AishikBot (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
৩০ নং লাইন:
 
== বিতর্ক ==
লুৎফুজ্জামান বাবর ১৯৮০'র দশকে ঢাকা বিমানবন্দর-কেন্দ্রীক ব্যবসা শুরু করেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তিনি ১৯৮০ সালে প্রেসিডেন্ট [[হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ|হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের]] মেয়াদ চলাকালীন সময়েচলাকালে ক্যাসিও ব্র্যান্ডের ঘড়ি পাচার করতেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তার ঘনিষ্ঠদের দাবী-তিনি কখনোই বিমানবন্দর কেন্দ্রীক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ছিলেন না।<ref name=":1" /><ref name=":0">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.thedailystar.net/from-casio-to-arms-9079|শিরোনাম=From Casio to arms|তারিখ=2014-01-30|কর্ম=The Daily Star|সংগ্রহের-তারিখ=2017-12-14|ভাষা=en}}</ref>
 
২১ আগস্ট ২০০৪ সালে গ্রেনেড হামলা মামলায় ১৮ মার্চ ২০১২ সালে তারেক রহমান ও লুৎফুজ্জামান বাবর সহ নতুন তালিকাভুক্ত ৩০ আসামিরনাম যুক্ত হয়। ১লা অক্টোবর ২০১৮ সালে এই মামলায় তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়।<ref name=":1" /><ref name=":2">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article1548914.bdnews|শিরোনাম=রায়ে বিমর্ষ বাবর বললেন, ‘ফাঁসিয়ে দিল’|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=bangla.bdnews24.com|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|সংগ্রহের-তারিখ=2020-02-20}}</ref><ref name=":3">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/136291|শিরোনাম=সেই বাবর আর এই বাবর|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-02-20}}</ref> ২০০৪ সালে ধরা পড়ে ১০ ট্রাক অস্ত্রের চালান মামলায় ৩ অক্টোবর ২০১০ সালে তদন্তকারী কর্মকর্তার আবেদনের প্রেক্ষিতে আদালতের নির্দেশে ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় শ্যেন অ্যরেস্ট দেখানো হয় বাবরকে। এই মামলায়ও তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়।<ref name=":0" /><ref name=":2" /><ref name=":3" />