বাইবেল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আল-হুদা (আলোচনা | অবদান)
→‎বিভিন্ন ধর্মের দৃষ্টিকোণ: বানান ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
আল-হুদা (আলাপ)-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Syed Nazmul Huda-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
২৩ নং লাইন:
উদাহরণস্বরূপ, যখন দি নিউ ইন্টারন্যাশনাল সংস্করণের কথা বলি, তখন মূল গ্রীক (ইঞ্জিল) এবং হিব্রু (তৌরাত এবং যাবুর) থেকে ইংরেজিতে এক নির্দিষ্ট অনুবাদের কথা বলছি I দি নিউ আমেরিকান স্ট্যান্ডার্ড ইংরেজির আর একটি অনুবাদ কিন্তু সেই একই গ্রীক এবং হিব্রু পাঠ্য থেকে I
 
== বিভিন্ন মতাদর্শেরধর্মের দৃষ্টিকোণ থেকে বাইবেল ==
=== ইহুদি ধর্ম ===
আব্রাহামিক[[আব্রাহামীয় ধর্মগুলোরধর্ম|আব্রাহামীয় ধর্মের]] মধ্যে ইহুদি ধর্ম, খৃষ্টধর্মেরখ্রিস্টধর্মের বাইবেলকে স্বীকার করে না, যেমনটা স্বীকার করে না 'যীশু' নামক ঈশ্বরের কোনো বাণীবাহককে। তবে খৃষ্টগণখ্রিস্টানগণ যেখানে বাইবেলের পুরাতন নিয়ম বলতে ইহুদি ধর্মের ধর্মগ্রন্থগুলোকে বুঝিয়ে থাকেন, সেখানে ইহুদি ধর্মে এজাতীয় কোনো বিভাজন দেখা যায় না, বরং খৃষ্টধর্মমতেখ্রিস্টধর্মমতে পুরাতন নিয়মই ইহুদি ধর্মের ঐশ্বরিকঐশ্বিক ধর্মগ্রন্থ ''[তাওরাত[তোরাহ]]''
 
ইহুদি=== ইসলাম ধর্ম ===
[[ইসলাম]] ধর্মমতে, [[বাইবেল]] বলে কোনো ধর্মগ্রন্থের
 
[ইসলাম] ধর্মমতে, [বাইবেল] বলে কোনো ধর্মগ্রন্থের উল্লেখ পাওয়া যায় না। উল্লেখ পাওয়া যায়, আল্লাহর বাণীবাহক [[ঈসা|হযরত ঈসা আঃ]] এর প্রতি অবতীর্ণ হওয়া[[ইনজিল]] নামক ধর্মগ্রন্থের। কুরআনে ৫:৪৬ আয়াতে বলা হয়েছে,
আব্রাহামিক ধর্মগুলোর মধ্যে ইহুদি ধর্ম খৃষ্টধর্মের বাইবেলকে স্বীকার করে না, যেমনটা স্বীকার করে না 'যীশু' নামক ঈশ্বরের কোনো বাণীবাহককে। তবে খৃষ্টগণ যেখানে বাইবেলের পুরাতন নিয়ম বলতে ইহুদি ধর্মের ধর্মগ্রন্থগুলোকে বুঝিয়ে থাকেন, সেখানে ইহুদি ধর্মে এজাতীয় কোনো বিভাজন দেখা যায় না বরং খৃষ্টধর্মমতে পুরাতন নিয়মই ইহুদি ধর্মের ঐশ্বরিক ধর্মগ্রন্থ [তাওরাত]।
 
আর আমি মরিয়মপুত্র ঈসাকে তাঁদের নিকট প্রেরণ করেছিকরি ইনজিল কিতাব দিয়ে।
 
<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=আল-হুদা|বছর=২০২০|প্রকাশক=কিতাবুল নাজম|অবস্থান=পীরগঞ্জ উপজেলা, রংপুর}}</ref>
ইসলাম ধর্ম
<ref>আর</ref>
 
খৃষ্টানদের [[যীশু|যীশুকেই]] কুরআনে ঈসা (আ.) বলা হয়েছে তবে মুসলিমদের মতে, খৃষ্টান ধর্মযাজকগণ আল্লাহর কিতাব ইনজিলে পরিবর্তন করেছে। তাই বর্তমান বাইবেলকে তাঁরাতারা আল্লাহর কিতাব হিসেবে মানে না, বরং আল্লাহর কিতাবের পরিবর্তিত রূপ বলে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Corruption of the Tawraat (Torah) and Injeel (Gospel)|ইউআরএল=https://islamqa.info/en/2001|ওয়েবসাইট=islamqa.info}}</ref>
[ইসলাম] ধর্মমতে, [বাইবেল] বলে কোনো ধর্মগ্রন্থের উল্লেখ পাওয়া যায় না। উল্লেখ পাওয়া যায়, আল্লাহর বাণীবাহক [হযরত ঈসা আঃ] এর প্রতি অবতীর্ণ হওয়া[ইনজিল] নামক ধর্মগ্রন্থের। কুরআনে ৫:৪৬ আয়াতে বলা হয়েছে,
 
আর আমি মরিয়মপুত্র ঈসাকে তাঁদের নিকট প্রেরণ করেছি ইনজিল কিতাব দিয়ে।
খৃষ্টানদের [যীশুকেই] কুরআনে ঈসা (আ.) বলা হয়েছে তবে মুসলিমদের মতে, খৃষ্টান ধর্মযাজকগণ আল্লাহর কিতাব ইনজিলে পরিবর্তন করেছে। তাই বর্তমান বাইবেলকে তাঁরা আল্লাহর কিতাব হিসেবে মানে না, বরং আল্লাহর কিতাবের পরিবর্তিত রূপ বলে।
 
==আরও দেখুন==