বঙ্গভঙ্গ আন্দোলন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Hasan.zamil (আলোচনা | অবদান)
Hasan.zamil (আলোচনা | অবদান)
২৫ নং লাইন:
 
===চরমপন্থীদের ভূমিকা===
চরম্পন্থীদের নেতা ছিলেন [[বালগঙ্গাধর তিলক]] এবং মূলত অরবিন্দ ঘোষ।ঘোষ।অরবিন্দ ঘোষ ছিলেন বিলাত ফেরত। আইসিএস পরীক্ষায় কৃতকার্য হয়েও তিনি চাকুরিতে যোগ দেননি। অরবিন্দ চরমপন্থী রাজনীতিতে বিশ্বাসী ছিলেন৷ তাঁর চিন্তায় আপোসের কোনো জায়গা ছিল না৷ ১৯০৭ সালে অরবিন্দ বলেছেন, "প্রথমে এবং সবার আগে চাই রাজনৈতিক স্বাধীনতাকে লক্ষ্যবস্তু হিসাবে গ্রহণ করা; তা না করে জাতির সামাজিক সংস্কার, শিক্ষা সংস্কার, শিল্পে প্রসার ও নৈতিক উন্নতির চেষ্টা করাটা চরম অজ্ঞতা ও অর্থহীনতা ভিন্ন অন্যকিছু নয়৷"[<ref>http://www.natun-diganta.com/archieves/4th%20year/1st%20edition/jatiotabad.htm জাতীয়তাবাদ, সামপ্রদায়িকতা ও জনগণের মুক্তি সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী ] </ref>ইতিহাসবিদ অমলেশ ত্রিপাঠীর মতে, 'প্রকাশ্যে কংগ্রেসের মাধ্যমে এবং গোপনে বিপ্লবীদের মাধ্যমে অরবিন্দ যুগপৎ আক্রমণ করতে চেয়েছিলেন। তার অনুসারীরা পুরোপুরি সন্ত্রাসবাদে ঝুঁকে পড়ে।' ১৯০৭ সালে সুরাটে অনুষ্ঠিত কংগ্রেস সম্মেলনে লাঠালাঠি, চেয়ার ভাঙ্গাভাঙ্গি, মাথা ফাটানোর ঘটনা ঘটে।<ref>[A History of India/Hermann Kulke and Dietmar
Rothermund.—3rd ed. page 263 ISBN: ISBN 0-203-75169-8 ]</ref> বৃটিশ সাংবাদিক নেভিনসন এই ঘটনার নিখুঁত বর্ণনা রেখে গেছেন। অরবিন্দ ঘোষ পরবর্তীতে লিখেছেন, 'আমি তিলকের (কংগ্রেস নেতা বালগঙ্গাধর তিলক) সঙ্গে পরামর্শ না করেই হুকুম দিয়েছিলাম কংগ্রেস অধিবেশন ভেঙ্গে দিতে।'