শ্রীকৃষ্ণকীর্তন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
প্রায় চার হাজার বছরের পুরনো তাম্রযুগের ধ্বংসাবশেষ
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: হাতদ্বারা প্রত্যাবর্তন দৃশ্যমান সম্পাদনা
১ নং লাইন:
{{বাংলা সাহিত্য}}
২০০০০ বছর পূর্বের [[প্রস্তর যুগ|প্রস্তর যুগের]]  এবং প্রায় চার হাজার বছরের পুরনো [[তাম্র যুগ|তাম্রযুগের]] ধ্বংসাবশেষ বাংলায় পাওয়া গেছে।{{বাংলা সাহিত্য}}
'''শ্রীকৃষ্ণকীর্তন''' হল [[বড়ু চণ্ডীদাস]] রচিত একটি [[মধ্যযুগীয় বাংলা সাহিত্য|মধ্যযুগীয় বাংলা কাব্য]]। এটি আদি মধ্যযুগীয় তথা প্রাক্-[[চৈতন্য মহাপ্রভু|চৈতন্য]] যুগে [[বাংলা ভাষা|বাংলা ভাষায়]] লেখা একমাত্র আখ্যানকাব্য এবং [[বৌদ্ধধর্ম|বৌদ্ধ]] সহজিয়া সংগীত-সংগ্রহ [[চর্যাপদ|চর্যাপদের]] পর আদি-মধ্যযুগীয় বাংলা ভাষার আবিষ্কৃত দ্বিতীয় প্রাচীনতম নিদর্শন। ১৯০৯ খ্রিস্টাব্দে [[বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ]] [[বাঁকুড়া জেলা|বাঁকুড়া জেলার]] [[কাঁকিল্যা]],গ্রামের একটি গোয়ালঘর থেকে এই কাব্যের খণ্ডিত পুথিটি আবিষ্কার করেন। ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে তাঁরই সম্পাদনায় [[বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ]] থেকে পুথিটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। তিনি এই পুথির নামকরণ "শ্রীকৃষ্ণকীর্তন" করলেও পুথির মধ্যে একটি চিরকুটে লিখিত '''[[শ্রীকৃষ্ণসন্দর্ভ]]''' নামটি দৃষ্টে কোনও কোনও গবেষক পুথিটির নাম "শ্রীকৃষ্ণসন্দর্ভ" রাখারই পক্ষপাতী ছিলেন; যদিও নামটি সংশয়াতীত নয় বলে বর্তমানে কাব্যটিকে '[[শ্রীকৃষ্ণকীর্তন]]' নামেই অভিহিত করা হয়।