বাংলাদেশের সংসদ সদস্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশ সরকারের অধিদপ্তর অপসারণ
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
'''বাংলাদেশের সংসদ সদস্য''' বা '''এমপি''' হলেন [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] সর্বোচ্চ আইন প্রণয়নকারী প্রতিষ্ঠান [[জাতীয় সংসদ|জাতীয় সংসদের]] একজন সদস্য। সাধারণত তিনি জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হয়ে থাকেন। তবে নারীদের জন্য পরোক্ষভাবে সংসদ সদস্য মনোনীত হওয়ার রেওয়াজ প্রচলিত রয়েছে। সংসদ সদস্যকে কখনো কখনো “সাংসদ” হিসাবে অভিহিত করা হয়ে থাকে। সংসদ সদস্যকে ইংরেজিতে 'মেম্বার অব পার্লামেন্ট' (এমপি) বলা হয়। বাংলাদেশে এক কক্ষবিশিষ্ট সংসদীয় স্তর বিরাজমান। এককক্ষ বিশিষ্ট এই আইনসভার সদস্য সংখ্যা ৩৫০; যার মধ্যে ৩০০ জন সংসদ সদস্য জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হয়ে থাকেন এবং অবশিষ্ট ৫০টি আসন নারীদের জন্য সংরক্ষিত। সংরক্ষিত আসনের নারী সদস্যগণ নির্বাচিত ৩০০ সংসদ সদস্যের ভোটে (পরোক্ষ নির্বাচন পদ্ধতিতে) নির্বাচিত হন। সংসদ সদস্যদের মেয়াদকাল ৫ বছর।
{{Infobox legislature
| background_color = green
৯ ⟶ ৮ নং লাইন:
| logo_res = 180 px
| logo_caption = জাতীয় সংসদের পতাকা
|meeting_place = [[জাতীয় সংসদ ভবন]], <br />[[শেরেবাংলা নগর থানা|শের-ই-বাংলা নগর]], [[ঢাকা]], <br />[[বাংলাদেশ]]}}'''বাংলাদেশের সংসদ সদস্য''' বা '''এমপি''' হলেন [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] সর্বোচ্চ আইন প্রণয়নকারী প্রতিষ্ঠান [[জাতীয় সংসদ|জাতীয় সংসদের]] একজন সদস্য। সাধারণত তিনি জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হয়ে থাকেন। তবে নারীদের জন্য পরোক্ষভাবে সংসদ সদস্য মনোনীত হওয়ার রেওয়াজ প্রচলিত রয়েছে। সংসদ সদস্যকে কখনো কখনো “সাংসদ” হিসাবে অভিহিত করা হয়ে থাকে। সংসদ সদস্যকে ইংরেজিতে 'মেম্বার অব পার্লামেন্ট' (এমপি) বলা হয়। বাংলাদেশে এক কক্ষবিশিষ্ট সংসদীয় স্তর বিরাজমান। এককক্ষ বিশিষ্ট এই আইনসভার সদস্য সংখ্যা ৩৫০; যার মধ্যে ৩০০ জন সংসদ সদস্য জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হয়ে থাকেন এবং অবশিষ্ট ৫০টি আসন নারীদের জন্য সংরক্ষিত। সংরক্ষিত আসনের নারী সদস্যগণ নির্বাচিত ৩০০ সংসদ সদস্যের ভোটে (পরোক্ষ নির্বাচন পদ্ধতিতে) নির্বাচিত হন। সংসদ সদস্যদের মেয়াদকাল ৫ বছর।
|meeting_place = [[জাতীয় সংসদ ভবন]], <br />[[শেরেবাংলা নগর থানা|শের-ই-বাংলা নগর]], [[ঢাকা]], <br />[[বাংলাদেশ]]}}
 
== নির্বাচনে অংশগ্রহণের যোগ্যতা ==
[[বাংলাদেশের সংবিধান|বাংলাদেশের সংবিধানের]] ৬৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী জাতীয় সংসদের সদস্যতা লাভের জন্য বাংলাদেশের নাগরিক হওয়াসহ বয়সসীমা অবশ্যই ২৫ বছরের উর্ধ্বে হতে হবে। তবে ব্যক্তি যদি দ্বৈত নাগরিকত্ব লাভ করেন, তাহলেও তিনি সংসদ সদস্য হবার যোগ্যতা অর্জন করতে পারবেন না।<ref name=cons>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Bangladesh Constitution|ইউআরএল=http://www1.umn.edu/humanrts/research/bangladesh-constitution.pdf|প্রকাশক=Parliament of Bangladesh|সংগ্রহের-তারিখ=12 April 2011}}</ref> বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে ৩০০ জন্য সংসদ সদস্য রয়েছেন যারা জনগণের সরাসরি ভোটাধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে নির্বাচত। নারী কোটায় মনোনীত নারী সংসদ সদস্যের সংখ্যা পঞ্চাশ। দলীয় মানদণ্ডে মহিলা সংসদ সদস্যের কোটা নির্ধারিত হয়। একজন ব্যক্তি একাধিক সদস্য পদ লাভ করতে পারবেন না। যদি তিনি একাধিক স্থান থেকে নির্বাচিত হন, তাহলে একটি আসনের সদস্য হিসেবে তিনি থাকবেন। বাকী আসনগুলোয় পরবর্তীতে উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।