মনসামঙ্গল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৬ নং লাইন:
''মনসামঙ্গল'' একটি আখ্যানকাব্য। এই কাব্যের প্রধান আখ্যানটিও আবর্তিত হয়েছে মর্ত্যলোকে মনসার নিজ পূজা প্রচারের প্রয়াসকে কেন্দ্র করে। কাব্যের মূল উপজীব্য [[চাঁদ সদাগর|চাঁদ সদাগরের]] উপর দেবী মনসার অত্যাচার, চাঁদের পুত্র লখিন্দরের সর্পাঘাতে মৃত্যু ও পুত্রবধূ [[বেহুলা|বেহুলার]] আত্মত্যাগের উপাখ্যান। এই কাব্যে সেযুগের হিন্দু বাঙালি সমাজের সমাজব্যবস্থা, অর্থনীতি, আচার-অনুষ্ঠান ইত্যাদি সম্পর্কে নানা অনুপূঙ্খ বর্ণনা পাওয়া যায়। চাঁদ সদাগর শুধুমাত্র এই কাব্যেরই নয়, বরং সমগ্র বাংলা সাহিত্যের অন্যতম বলিষ্ঠ চরিত্র; বেহুলা-লখিন্দরের করুণ উপাখ্যানটিও তার মানবিক আবেদনের কারণে আজও বাঙালি সমাজে জনপ্রিয়।
 
''মনসামঙ্গল'' কাব্যের আদি কবি [[হরিদত্ত]]। [[বিজয় গুপ্ত]] এই কাব্যের প্রথম উল্লেখযোগ্য এবং [[নারায়ণ দেব]] এই কাব্যের সর্বশ্রেষ্ঠ কবি। অন্যান্য কবিদের মধ্যে [[কেতকাদাস ক্ষেমানন্দ]], [[বিপ্রদাস পিপলাই]] প্রমুখের নাম বিশেষ উল্লেখযোগ্য। আধুনিক কালে ''মনসামঙ্গল'' অবলম্বনে বিশিষ্ট নাট্যকার [[শম্ভু মিত্র]] ''[[চাঁদ বণিকের পালা]]'' নামে একটি নাটক রচনা করেন। চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ধারাবাহিকের আকারেও একাধিকবার এই পুনঃসৃজিত হয়েছে মনসামঙ্গল।''মনসামঙ্গল''।
 
== আখ্যানবস্তু ==