শান্তা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NR Nayeem (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন, তথ্যছক যোগ/সংশোধন, বানান সংশোধন
Saagor Chakraborty930 (আলোচনা | অবদান)
বিবিধ সংশোধন।
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
২ নং লাইন:
| type = Hindu
| image = Rsyasrnga travels to Ayodhya with Santa.jpg
| caption = ঋষি ঋষ্যশৃঙ্গ, শান্তার সাথে অযোধ্যায় আগমন করছেন।
| caption = Rishyasringa travels to Ayodhya with Shanta
| name = শান্তা
| Devanagari = शान्ता
১২ নং লাইন:
| affiliation = [[দশরথ|রাজা দশরথের]] কন্যা
| siblings = [[রাম]] (ভাই)<br>[[লক্ষ্মণ]], [[ভরত (রামায়ণ)|ভরত]] এবং [[শত্রুঘ্ন]] (সৎভাই)
| parents = [[দশরথ]] (পিতা)<br/>[[কৌশল্যা]] (মাতা)<br/>[[রাজা রমাপদরোমপাদ]] (পালক পিতা)<br/>[[ভার্ষিণীবর্ষিণী]] (পালক মাতা)<br/>[[সুমিত্রা]] (সৎ মা)<br/>[[কৈকেয়ী]] (সৎ মা)
}}
'''শান্তা''' ([[সংস্কৃত]]: शान्ता) হলেন হিন্দু মহাকাব্য [[রামায়ণ|রামায়ণের]] একটি চরিত্র। অযোধ্যাপতি [[দশরথ]] ও তার প্রধানমহিষী [[কৌশল্যা|কৌশল্যার]] প্রথম সন্তান হলেন শান্তা। রাম, ভরত, লক্ষ্মণ এবং শত্রুঘ্নের জন্মের পিছনে শান্তা ও তার স্বামী ঋষ্যশৃঙ্গ মুনির অবদান আছে।<ref name="Valmiki Ramayan">{{citation |last=Rao |first=Desiraju Hanumanta |title=Bala Kanda in Prose, Sarga 11 |url=http://www.valmikiramayan.net/bala/sarga11/bala_11_prose.htm |work=Valmiki Ramayana |publisher=Valmiki Ramayan.net |সংগ্রহের-তারিখ=১৩ জুলাই ২০১৬ |আর্কাইভের-তারিখ=২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150928230754/http://www.valmikiramayan.net/bala/sarga11/bala_11_prose.htm |ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর }}</ref>
 
দশরথ ও কৌশল্যার মেয়ে হয়ে জন্মালেও অঙ্গরাজ রোমপাদ ও তার মহিষী বর্ষিণী (যে সম্পর্কে কৌশল্যার বোন) তাকে দত্তক নেয়। ঋষি বিভাণ্ডক ও অপ্সরা উর্বশীর পুত্র ঋষ্যশৃঙ্গকে বিবাহ করে শান্তা তার পালক পিতার রাজ্যকে খরামুক্ত করেন। পরবর্তীকালে শান্তা ও রাজা দশরথের অনুরোধে ঋষ্যশৃঙ্গ পুত্রকামাষ্টিপুত্রকামেষ্টি যজ্ঞ করেন। যার ফলে কৌশল্যা ও দশরথের অন্য দুই স্ত্রী কৈকেয়ী ও সুমিত্রাও গর্ভধারনগর্ভধারণ করেন।<ref name=".B. Kanuga">{{বই উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Kanuga|প্রথমাংশ=Professor G.B.|শিরোনাম=The Immortal Love of Rama|বছর=1993|প্রকাশক=Yuganter Press|অবস্থান=New Delhi|পাতাসমূহ=48–49|url=https://books.google.com/books?id=zHgW9SezCqoC&pg=PA48}}</ref>
 
কথিত আছে বিভাণ্ডক মুনির তপস্যা ভঙ্গ করতে দেবরাজ ইন্দ্র অপ্সরা উর্বশীকে পাঠালে অপ্সরাতিনি মুনিকে প্রেমজালে আবদ্ধ করেন ও মুনির ঔরসে উর্বশীর গর্ভে ঋষ্যশৃঙ্গ জন্মায়। পুত্রের জন্মের পর উর্বশী স্বর্গে ফিরে গেলে বিভাণ্ডকের মনে খুব ক্রোধ জন্মায়। তাই সে নিজের পুত্রকে নারীদের সংশ্রব থেকে দূরে রাখার জন্য এক নির্জন ও গভীর অরণ্যে প্রবেশ করেন। সেই থেকে ঋষ্যশৃঙ্ঙ্গঋষ্যশৃঙ্গ একা বেড়ে ওঠে প্রকৃতির কোলে। রোমপাদ একবার এক ব্রাহ্মণব্রাহ্মণকে অপমান করায় সেব্রাহ্মণ তাকে অভিশাপ দেয় যে, তার রাজ্যে খরা নেমে আসুক। তখন শান্তা অনেক অনুনয় করলে ব্রাহ্মণ বলেন যে জন্মের পরমূহুর্ত থেকে যে পুরুষ কোন নারীকে দর্শন করেনিকরে নি সে যদি অঙ্গ্রাজ্যেঅঙ্গরাজ্যে এসে শান্তাকে বিবাহ করে তবেই বৃষ্টি নামবে। ফলে অনেক তপস্যা ও কষ্ট স্বীকার করে শান্তা ঋষ্যশৃঙ্গকে পরিণয় করে ও অবশেষে ব্রাহ্মণের অভিশাপ থেকে রাজ্যকে রক্ষা করেন।
আবার এ কথাও লোকমুখে প্রচলিত আছে যে রাজা দশরথের ছেলে সন্তান না থাকায় তার দুঃখ ছিল। যদি ঋষ্যশৃঙ্ঙ্গঋষ্যশৃঙ্গ পুত্রেষ্টি যজ্ঞ করে তবে পুত্র হবে। <ref name=".B. Kanuga"/>
 
==তথ্যসূত্র==