বিশ্ব সেরিব্রাল পালসি দিবস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
[[চিত্র:World cerebral palsy day.jpg|alt=6 অক্টোবর গোটা বিশ্বে পালিত হয় বিশ্ব সেরিব্রাল পালসি দিবস|থাম্ব|]]
 
'''বিশ্ব সেরিব্রাল পালসি দিবস''' আন্তর্জাতিকভাবে পালিত একটি দিন;দিবস। প্রতি বছরবছরের [[অক্টোবর]] তারিখমাসে বিশ্বের ৫০টিরও অধিক দেশে এই দিবসটি নানা আয়োজনের মাধ্যমে পালন করা হয়।<ref name="সকা">{{citeওয়েব newsউদ্ধৃতি |date=৩ অক্টোবর ২০১৫ |titleশিরোনাম=বিশ্ব সেরিব্রাল পালসি দিবস |urlইউআরএল=httphttps://www.samakal.netcom/2015todays-print-edition/10tp-others/03article/1650941510165094 |newspaperওয়েবসাইট=দৈনিক সমকাল |accessসংগ্রহের-dateতারিখ=:২৫ নভেম্বর ২০২২ |তারিখ=৩ অক্টোবর ২০১৫}}</ref> এই দিবসের উদ্দেশ্য হল [[সেরিব্রাল পালসি]]তে আক্রান্ত ব্যক্তিদের যত্ন নেওয়া এবং তাঁদের সহায়তা করা। পাশাপাশি রোগ সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা এবং সেরিব্রাল পালসিতে আক্রান্ত ব্যক্তিদের সামাজিক পরিবর্তন তৈরি করা।
 
সেরিব্রাল পালসি একটি একক রোগ নয় বরং বেশ কয়েকটি স্নায়বিক রোগের একটি গ্রুপ যা শিশুর মধ্যে ঘটে এবং স্থায়ীভাবে শিশুর পেশীর নড়াচড়া এবং অঙ্গবিন্যাসকে প্রভাবিত করে, যা শিশুকে আজীবন অক্ষমতায় ফেলে দেয় ।দেয়। সেরিব্রাল পালসি প্রতি 1,000০০০ শিশুর মধ্যে 2 থেকে 4 জনকে প্রভাবিত করে ।করে। এটি মোটেও সাধারণ সমস্যা নয় ।নয়। এই রোগটি বিশ্বব্যাপী প্রায় 17১.৭ মিলিয়নকোটি মানুষকে প্রভাবিত করে ৷করে। তবুও খুব কম মানুষই এটি সম্পর্কে সচেতন ।সচেতন।
 
সেরিব্রাল পালসি হল গর্ভাবস্থায়, জন্মের সময় বা জন্মের পরপরই মস্তিষ্কের ক্ষতি বা অস্বাভাবিক মস্তিষ্কের বিকাশের ফলে সৃষ্ট স্নায়বিক অবস্থার একটি গ্রুপ ।গ্রুপ। এই রোগে দৃষ্টিশক্তি, বক্তৃতা এবং শেখার সমস্যা, বুদ্ধিবৃত্তিক অক্ষমতা, মৃগীরোগ এবং স্বেচ্ছাসেবী পেশী নড়াচড়ার আংশিক বা সম্পূর্ণ ক্ষতি-সহ বিভিন্ন লক্ষণ রয়েছে ।রয়েছে। এটি মস্তিষ্ক ও পেশীর সমস্যাসমস্যা। অনেক অনেকসময়সময় চোখ ও কানও সেরিব্রাল পলসিতে আক্রান্ত হয় ।হয়।
 
==তথ্যসূত্র==