নামাজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৬৪ নং লাইন:
* [[হারাম]] উপার্জন বর্জন করা
* সৃষ্টির ফরজ হক্ক (হাক্কুল ইবাদ) আদায় করা ও বান্দার হক্ক নষ্ট না করা
==নামাজ আরবিতে পড়ার কারণ==
আহমেদ হুসাইন শরীফ তার "হোয়াই প্রে ইন এরাবিক" (নামাজ কেন আরবিতে পড়া হয়?) বইতে আরবিতে নামাজ পড়ার পেছনে যে সকল কারণ বলেছেন তা হল,
# আরবি হল একটি গভীর ও বিস্তৃত ভাষা
# নামাজের জন্য একটি সাধারণ ও সার্বজনীন ভাষা
# (আরবির মাধ্যমে) ইসলামী ভ্রাতৃত্বে সংযোগ স্থাপন।
# কুরআন হল আল্লাহর সৃজনকর্ম
# কুরআনের পূর্নাঙ্গ ও পরিপূর্ণ অনুবাদ করা অসম্ভব
# কুরআনই একমাত্র (ঐশীভাবে) সংরক্ষিত ওহী
# কুরআনের নিজস্ব ছন্দ রয়েছে
# দোয়া এবং নামাজের পার্থক্য হলোঃ দোয়া হল আমন্ত্রণ বা মিনতি, যা ঐচ্ছিক, তাই তা শিথিল এবং তা যে কোন ভাষায় করা যায়, আর নামাজ হলো প্রার্থনা, যা বাধ্যতামূলক ও তার নীতিমালা কঠোর, এছাড়া জামাতে ফরজ নামাজের ক্ষেত্রে মুসলিমদের সামাজিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত রাখারও বাধ্যবাধকতা রয়েছে, একারণে নামাজ শুধু আরবিতে পড়তে হয়।
# আরবি নামাজ বুঝতে শেখা কঠিন কিছু নয় এবং তা সহজ।
পরিশেষে তিনি বলেন, "এইভাবে আমরা দেখতে পাই যে, নামাজের মাধুর্য, মর্যাদা, সৌন্দর্য এবং আধ্যাত্মিকতা মূল আরবীতে নামাজ পড়ার উপর নির্ভর করে; এবং যদি অনুবাদে নামাজ পড়া হয়, তবে কুরআনের সাহিত্যিক এবং শৈল্পিক মূল্যবোধ হারিয়ে যেতে বাধ্য; এবং অনূদিত নামাজের ফলে সর্বপ্রথম ক্ষতিগ্রস্ত হবে ইসলামী ভ্রাতৃত্ব।"<ref>{{বই উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=Sheriff |প্রথমাংশ1=Ahmed H. |শিরোনাম=Why Pray in Arabic? |তারিখ=১ জানুয়ারি ১৯৯১ |প্রকাশক=Bilal Muslim Mission of Tanzania |ইউআরএল=https://books.google.com.bd/books?id=LDutAgAAQBAJ&printsec=frontcover&dq=arabic+language+in+Islam&hl=en&sa=X&ved=2ahUKEwjG7saArqH7AhWzTmwGHRy9ALkQ6AF6BAgGEAM#v=onepage&q=arabic%20language%20in%20Islam&f=false |সংগ্রহের-তারিখ=১১ নভেম্বর ২০২২ |ভাষা=en}}</ref>
 
== নিয়ম ==