ব্যবহারকারী:Meghmollar2017/খেলাঘর/বাংলাদেশের মহকুমা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎প্রশাসন: সংশোধন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
-
ট্যাগ: খালি করা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
 
১ নং লাইন:
'''[[মহকুমা]]''' বাংলাদেশের একটি বিলুপ্ত প্রশাসনিক বিভাগ। (?) খ্রিষ্টাব্দে [[খুলনা মহকুমা]] সৃষ্টির মাধ্যমে বাংলাদেশ ভূখণ্ডে মহকুমা প্রথা সৃষ্টি হয় এবং ১৯৮৪ খ্রিষ্টাব্দে এরশাদের সামরিক শাসনামলে প্রশাসনিক পুনর্গঠনের অংশ হিসেবে বাংলাদেশের ''প্রায় সমস্ত'' মহকুমাকে বিলুপ্ত করে জেলায় উন্নীত করা হয়। তবে [[পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা]]র [[রামগড় মহকুমা|রামগড়]], [[কাপ্তাই মহকুমা|কাপ্তাই]], [[লামা মহকুমা|লামা]] ও [[চট্টগ্রাম জেলা]]র [[চট্টগ্রাম সদর দক্ষিণ মহকুমা|সদর দক্ষিণ]]— এই ''অন্তত'' চারটি মহকুমাকে পৃথক জেলায় রূপান্তর করা হয়নি।
 
== প্রশাসন ==
পাকিস্তান আমলে পূর্ব পাকিস্তানের বিভাগ সংখ্যা তিন থেকে চারে উন্নীত করা হয় এবং সমগ্র পূর্ব পাকিস্তান প্রদেশকে ১৯টি জেলা ও ৬৩টি মহকুমায় বিভক্ত করা হয়। প্রতিটি মহকুমায় একজন মহকুমা কর্মকর্তা (এসডিও) নিয়োগ দেওয়া হতো।<ref name="চট্টগ্রাম১">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=জেলা প্রশাসকের কার্যালয়,চট্টগ্রাম|ইউআরএল=http://www.chittagong.gov.bd/bn/site/top_banner/UOdw-%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%9F%E0%A6%9A%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE|ওয়েবসাইট=জেলা তথ্য বাতায়ন, চট্টগ্রাম|প্রকাশক=বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন|সংগ্রহের-তারিখ=৪ নভেম্বর ২০২২}}</ref> ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দে থানা পরিষদ গঠনের আগ পর্যন্ত মহকুমা সর্বনিম্ন পর্যায়ের প্রশাসনিক একক ছিল। মহকুমা কর্মকর্তা জেলা প্রশাসকের মতো ক্ষমতা প্রাপ্ত হতেন এবং থানা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালনের দরুণ ইউনিয়ন পরিষদের ওপর কর্তৃত্ব রাখতেন।<ref name="চট্টগ্রাম১"/> পাকিস্তান সিভিল সার্ভিসে (সিএসপি) উত্তীর্ণ কর্মকর্তাগণ দুই বছর বিদেশে প্রশিক্ষণ শেষে মহকুমা কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দিতেন।<ref name="চট্টগ্রাম১"/> মহকুমা স্তরে মুনসেফ ও ম্যাজিস্ট্রেটের আদালত, হাসপাতাল, শিক্ষা অফিস, উপ-কোষাগার, উপ-জেল, ত্রাণ ও রাজস্ব বিভাগ অবস্থিত ছিল, যার ফলে অধিকাংশ নাগরিক সেবা মহকুমা থেকে প্রদান করা যেত।<ref name="চট্টগ্রাম১"/> প্রতিটি মহকুমা দুই থেকে বারোটি থানায় বিভক্ত ছিল। থানা পরিদর্শন, পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেট অধিবেশন, রাজস্ব আদায় ও মহকুমা উন্নয়ন সমন্বয় সভার সভাপতিত্ব মহকুমা কর্মকর্তার দায়িত্বের অন্তর্ভুক্ত ছিল।<ref name="চট্টগ্রাম১"/>
 
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরে ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে অধ্যাপক [[মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী]]র নেতৃত্বে “প্রশাসনিক ও চাকরি পুনর্বিন্যাস কমিটি” মহকুমাকে জেলায় রূপান্তরের সুপারিশ করে। কমিটির সুপারিশ ১৯৭৩ ও ১৯৭৪ খ্রিষ্টাব্দে সরকারের নিকট পেশ করা হলেও তা কার্যকর করা হয়নি।<ref name="চট্টগ্রাম১"/>
 
১৯৮২ খ্রিষ্টাব্দে এরশাদের শাসনামলে প্রশাসন পুনর্বিন্যাস কমিটি গঠন করা হয়। এই কমিটির সুপারিশ অনুসারে প্রথম পর্যায়ে থানায় নির্বাচিত চেয়ারম্যানের অধীনে উপজেলা পদ্ধতি চালু করা হয় এবং দ্বিতীয় পর্যায়ে ১৯৮৪ খ্রিষ্টাব্দে<ref name="দৈনদি১">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণ ও এরশাদ|ইউআরএল=https://www.dailynayadiganta.com/post-editorial/427512/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%A3-%E0%A6%93-%E0%A6%8F%E0%A6%B0%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%A6|প্রকাশক=দৈনিক নয়া দিগন্ত|তারিখ=২৪ জুলাই ২০১৯|সংগ্রহের-তারিখ=৪ নভেম্বর ২০২২|প্রথমাংশ=সৈয়দ মুহাম্মদ|শেষাংশ=ইবরাহিম|লেখক-সংযোগ=সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম}}</ref> মহকুমাগুলোকে বিলুপ্ত করে জেলায় উন্নীত করা হয়। এ সময় নতুন ৪৪টি জেলাসহ বাংলাদেশের মোট জেলা হয় ৬৪টি।<ref name="চট্টগ্রাম১"/>
 
== মহকুমাসমূহ ==
{| class="wikitable"
! জেলা<br>{{ছোট|(১৯৮৪ খ্রিষ্টাব্দে মহকুমা বিলুপ্তির পূর্ব পর্যন্ত)}}
! জেলা প্রতিষ্ঠার তারিখ
! মহকুমা<br>{{ছোট|(বন্ধনীতে টীকা)}}
|-
| [[চট্টগ্রাম জেলা|চট্টগ্রাম]] ([[বৃহত্তর চট্টগ্রাম]])
| ১৬৬৬
| {{বুলেটকৃত তালিকা
| [[চট্টগ্রাম সদর উত্তর মহকুমা|চট্টগ্রাম সদর উত্তর]] (?–১৯৮৪)
| [[চট্টগ্রাম সদর দক্ষিণ মহকুমা|চট্টগ্রাম সদর দক্ষিণ]] (?–১৯৮৪)
| [[কক্সবাজার মহকুমা|কক্সবাজার]] (?–১৯৮৪)}}
|-
| [[রংপুর জেলা|রংপুর]] ([[বৃহত্তর রংপুর]])
| ১৬ ডিসেম্বর ১৭৬৯
| {{বুলেটকৃত তালিকা
| [[রংপুর সদর মহকুমা|রংপুর সদর]] (?–১৯৮৪)
| [[নীলফামারী মহকুমা|নীলফামারী]] (১৮৭৫–১৯৮৪)}}
|-
| [[সিলেট জেলা|সিলেট]] ([[সিলেট অঞ্চল|বৃহত্তর সিলেট]])
| ১৭৭২
| {{বুলেটকৃত তালিকা
| [[সিলেট সদর উত্তর মহকুমা|সিলেট সদর উত্তর]] (?–১৯৮৪)
| [[মৌলভীবাজার মহকুমা|সিলেট সদর দক্ষিণ]] (?–?; মৌলভীবাজার: ?–১৯৮৪)
| [[সুনামগঞ্জ মহকুমা|সুনামগঞ্জ]] (?–১৯৮৪)
| [[হবিগঞ্জ মহকুমা|হবিগঞ্জ]] (?–১৯৮৪)}}
|-
| [[ময়মনসিংহ জেলা|ময়মনসিংহ]] ([[বৃহত্তর ময়মনসিংহ]])
| ১ মে ১৭৮৭
| {{বুলেটকৃত তালিকা
| [[ময়মনসিংহ সদর মহকুমা|ময়মনসিংহ সদর]] (?–১৯৮৪)
| [[টাঙ্গাইল মহকুমা|টাঙ্গাইল]] (আটিয়া: ১৮৬৯–১৮৭০; ১৮৭০–১৯৬৯)
| [[জামালপুর মহকুমা|জামালপুর]] (?–১৯৭৮)
| [[নেত্রকোণা মহকুমা|নেত্রকোণা]] (?–১৯৮৪)
| [[কিশোরগঞ্জ মহকুমা|কিশোরগঞ্জ]] (?–১৯৮৪)}}
|-
| [[পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা|পার্বত্য চট্টগ্রাম]]
| ১৮৬০
|
|-
| [[টাঙ্গাইল জেলা|টাঙ্গাইল]]
| ১ ডিসেম্বর ১৯৬৯
| {{বুলেটকৃত তালিকা
| [[টাঙ্গাইল মহকুমা|টাঙ্গাইল]] (১৯৬৯–১৯৮৪)}}
|-
| [[জামালপুর জেলা|জামালপুর]]
| ১৯৭৮
| {{বুলেটকৃত তালিকা
| [[জামালপুর মহকুমা|জামালপুর]] (১৯৭৮–১৯৮৪)
| [[শেরপুর মহকুমা|শেরপুর]] (১৯৭৮–১৯৮৪)}}
|}
 
== ইতিহাস ==
=== প্রারম্ভিক ইতিহাস ও ব্রিটিশ আমল ===
১৬৬৬ খ্রিষ্টাব্দে মুঘল শাসনামলে চট্টগ্রামে একটি সরকার (জেলার অনুরূপ) গঠন করা হয়। ১৭৭২ খ্রিষ্টাব্দে ওয়ারেন হেস্টিংস সমগ্র বাংলায় ২৩টি জেলা প্রতিষ্ঠা করেন।<ref name="চট্টগ্রাম১"/>
 
১৭৬৯ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ ডিসেম্বর রংপুর জেলা গঠিত হয়।{{তথ্যসূত্র প্রয়োজন}} ১৮৭৫ খ্রিষ্টাব্দের ১৮ মে [[বাগডোগরা]]য় [[নীলফামারী মহকুমা]]র কার্যক্রম শুরু হয়।<ref name="নীলফামারী১">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=নীলফামারী জেলা|ইউআরএল=http://www.nilphamari.gov.bd/site/page/7a6a20db-18fd-11e7-9461-286ed488c766|সংগ্রহের-তারিখ=৪ নভেম্বর ২০২২|প্রকাশক=বাংলাদেশ সরকার|ওয়েবসাইট=জেলা তথ্য বাতায়ন, নীলফামারী}}</ref>
 
১৭৮৭ খ্রিষ্টাব্দের ১ মে [[ময়মনসিংহ জেলা]] সৃষ্টি করা হয়।<ref name="ময়মনসিংহ১">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=এক নজরে জেলা|ইউআরএল=http://www.mymensingh.gov.bd/bn/site/page/2mCW-%E0%A6%8F%E0%A6%95-%E0%A6%A8%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE|সংগ্রহের-তারিখ=৪ নভেম্বর ২০২২|প্রকাশক=বাংলাদেশ সরকার|ওয়েবসাইট=জেলা তথ্য বাতায়ন, ময়মনসিংহ}}</ref>
 
১৮৬০ খ্রিষ্টাব্দে [[পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা|পার্বত্য চট্টগ্রামকে]] চট্টগ্রাম জেলা থেকে পৃথক করে একটি স্বতন্ত্র জেলায় রূপান্তর করা হয়।<ref name="চট্টগ্রাম১"/>
 
=== দেশভাগের প্রভাব ===
[[ভারত বিভাজন|ভারতভাগের]] সময় [[সিলেট জেলা]]র পাঁচটি মহকুমা ছিল: [[সিলেট সদর উত্তর মহকুমা|সদর উত্তর]], [[সিলেট সদর দক্ষিণ মহকুমা|সদর দক্ষিণ]],{{তথ্যসূত্র প্রয়োজন}} [[সুনামগঞ্জ মহকুমা|সুনামগঞ্জ]], [[হবিগঞ্জ মহকুমা|হবিগঞ্জ]] ও [[করিমগঞ্জ মহকুমা|করিমগঞ্জ]]। এর মধ্যে করিমগঞ্জ মহকুমা ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দের [[সিলেট গণভোট|সিলেট গণভোটে]] পূর্ব পাকিস্তানের সাথে থাকার ইচ্ছা পোষণ করলেও [[র‍্যাডক্লিফ রেখা]]র মাধ্যমে তা ভারতের [[আসাম]] রাজ্যের সাথে যুক্ত হয়।<ref name="সিলেট১">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=জেলা প্রশাসনের পটভূমি|ইউআরএল=http://www.sylhet.gov.bd/en/site/page/eSUI-%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%9F%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%AE%E0%A6%BF|সংগ্রহের-তারিখ=৪ নভেম্বর ২০২২|প্রকাশক=বাংলাদেশ সরকার|ওয়েবসাইট=জেলা তথ্য বাতায়ন, সিলেট}}</ref>
 
=== পাকিস্তানি আমল ===
১৯৬৯ খ্রিষ্টাব্দের ১ ডিসেম্বর ময়মনসিংহ জেলার [[টাঙ্গাইল মহকুমা]]কে [[টাঙ্গাইল জেলা|পৃথক জেলায়]] উন্নীত করা হয়।<ref name="ময়মনসিংহ১"/>
 
=== বাংলাদেশি আমল ===
১৯৭৮ খ্রিষ্টাব্দে ময়মনসিংহ জেলা থেকে [[জামালপুর মহকুমা]]কে পৃথক করে [[জামালপুর জেলা|আলাদা জেলায়]] রূপান্তর<ref name="ময়মনসিংহ১"/> এবং [[শেরপুর মহকুমা]] গঠন করা হয়।<ref name="বাট্রি১">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=কোন জেলার নামকরণ কীভাবে: গাজী বংশের শেষ জমিদারের নামে শেরপুর|ইউআরএল=https://www.banglatribune.com/journey/404215/%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%80-%E0%A6%AC%E0%A6%82%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B7-%E0%A6%9C%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%87-%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0|প্রকাশক=বাংলা ট্রিবিউন|তারিখ=৩ জানুয়ারি ২০১৯|সংগ্রহের-তারিখ=৪ নভেম্বর ২০২২}}</ref> ১৯৮৪ খ্রিষ্টাব্দের ২২ ফেব্রুয়ারি শেরপুরকে পৃথক করে [[শেরপুর জেলা|জেলা]] গঠন করা হয়।<ref name="বাট্রি১"/> তবে শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরপরই শেরপুরকে ৬১তম জেলা হিসেবে ঘোষণা দিয়েছিলেন বলে জানা যায়; কিন্তু “রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের কারণে” সেই ঘোষণার বাস্তবায়ন ঘটেনি।<ref name="বাট্রি১"/>
 
১৯৮৪ খ্রিষ্টাব্দে চট্টগ্রাম জেলা থেকে [[কক্সবাজার মহকুমা]]কে [[কক্সবাজার জেলা|পৃথক জেলায়]] উন্নীত করা হয়<ref name="চট্টগ্রাম১"/> এবং [[চট্টগ্রাম সদর উত্তর মহকুমা|চট্টগ্রাম সদর উত্তর]] ও [[চট্টগ্রাম সদর দক্ষিণ মহকুমা|সদর দক্ষিণ মহকুমা]] নিয়ে [[চট্টগ্রাম জেলা]] গঠিত হয়।{{তথ্যসূত্র প্রয়োজন}}
 
১৯৮৪ খ্রিষ্টাব্দে রংপুর জেলা ভেঙে রংপুর, [[নীলফামারী জেলা|নীলফামারী]] জেলা গঠন করা হয়।<ref name="নীলফামারী১"/>
 
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}