অর্ঘ্য সেন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
BanglaBot (আলোচনা | অবদান)
ত্রুটি সংশোধন, আইডি: ৩৭
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৩ নং লাইন:
 
==কর্মজীবন ও সংগীত শিক্ষা==
স্নাতক হওয়ার পর অর্ঘ্য সেন কর্মজীবন শুরু করেন প্রশান্ত চন্দ্র মহলানবীশ প্রতিষ্ঠিত [[ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউট| ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউটে]]। যে বিভাগে তিনি কাজ করতেন সেটি পরে ন্যাশনাল স্যাম্পল সার্ভে অরগানাইজেশনে পরিবর্তিত হয় এবং এখান থেকেই চাকরি জীবন থেকে অবসর নেন। তাঁর সঙ্গীতচর্চা শুরু হয়েছিল ছাত্রাবস্থাতেই। রেডিও'তে [[পঙ্কজকুমার মল্লিক | পঙ্কজকুমার মল্লিকের]] সঙ্গীতশিক্ষার আসর থেকে তাঁর সঙ্গীতশিক্ষার সূত্রপাত। কলকাতায় অষ্টম শ্রেণীর পড়াশোনার সময় এবং ম্যাট্রিক পরীক্ষা দেওয়ার আগে পর্যন্ত [[ অশোকতরু বন্দ্যোপাধ্যায়|অশোকতরু বন্দ্যোপাধ্যায়ের]] কাছে কিছু দিন রবীন্দ্র সংগীত শেখেন। সঙ্গীতচর্চা কিছুদিন বন্ধ রাখেন ১৯৫১ খ্রিস্টাব্দে ম্যাট্রিক পরীক্ষা দেওয়ার সময়। পরীক্ষা পাশের পর তিনি অশোকতরু বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরিবর্তে পেলেন [[ দেবব্রত বিশ্বাস|দেবব্রত বিশ্বাসকে]]। কিন্তু তাঁর মাসিক পাঁচ টাকা বেতন দেওয়ার মত আর্থিক অবস্থা ছিল না। শেষে বিনা বেতনেই দেবব্রত বিশ্বাসের কাছে সঙ্গীত শিক্ষা নিতেন। তিনি কথা ও ভাবের উপর জোর দিয়ে তাঁর কণ্ঠের গান শুনে 'তাঁকে ভ্যাঙানোর' উপদেশ দিতেন আর বলতেন এতেই শিক্ষার্থীর স্বকীয়তা প্রকাশ পাবে। অর্ঘ্য সেন গান শিখেছেন প্রথিতযশা সঙ্গীত শিল্পী ও বিখ্যাত সুরকার কমল দাশগুপ্ত [[ রজনীকান্ত সেন|রজনীকান্ত সেনের]] দৌহিত্র তথা [[দ্বিজেন্দ্রলাল রায়|দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের]] পুত্র [[দিলীপকুমার রায়]], সুপ্রভা সরকার মঞ্জু গুপ্ত প্রমুখের কাছে।
 
==সম্মাননা==