তাকবির: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আমি "নারায়ে" "তাকবির " উভয় শব্দের বিশ্লেষণ করেছি। যা পাঠকের জন্য সুবিধা হবে ইনশাআল্লাহ।
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন:
'নায়রায়ে তাকবীর’এর মধ্যে ১ম শব্দটি উর্দূ (نعره) অর্থ: ধ্বনী বা উচ্চ আওয়াজ।
আর(تَكْبِير)তাকবীর শব্দটি আরবী। অর্থ:আল্লাহর বড়ত্ব ও শ্রেষ্ঠত্ব।
সুতরাং না’রায়ে তাকবীর অর্থ হল,তাকবীর ধ্বনী।অর্থাৎ তোমরা উচ্চ উওয়াজে আল্লাহর বড়ত্বের ঘোষণা দাও।দাও.পরে উপস্থিত জনতা সকলেই আল্লাহু আকবার বলে স্লোগানের সাড়া দেয়। এই তাকবির উচ্চারনে মুমিনে সাড়া দুনিয়া কাঁপিয়ে তুলতে সক্ষম। ইতিহাসের সাক্ষী হযরত শাহজালাল রাহ.গৌরগুবিন্দের সিংহাসনে এই তাকবিরের ধ্বনিতেই কাঁপন ধরিয়ে ছিল ।
 
 
– কোথাও কোথাও বলতে শুনা যায়, ‘লিল্লাহে তাকবীর; অর্থাৎ আল্লাহর জন্য তাকবীর বা বড়ত্বের ঘোষণা।
– কোথাও কোথাও কেবল বলা হয় শুধু “তাকবীর।” পরে উপস্থিত জনতা সকলেই আল্লাহু আকবার বলে স্লোগানের সাড়া দেয়।
 
''তাকবির'|تَكْبِير} একটি ইসলামি পরিভাষা। এর মাধ্যমে [আরবি]''আল্লাহু আকবর'' বাক্য বোঝায় যার অর্থ “আল্লাহ সবচেয়ে মহান”। [[ইসলাম|ইসলামে]] তাকবির ধ্বনির বহুবিধ ব্যবহার রয়েছে। [[নামাজ]], [[আজান]], [[ইকামত]], [[জিহাদ]], পশু জবাই, আনন্দ বা বিপদের সময় আল্লাহকে স্মরণ, ইত্যাদি ক্ষেত্রে তাকবির ধ্বনির ব্যবহার হয়। এছাড়াও বিভিন্ন মুসলিম রাষ্ট্রের পতাকায় আল্লাহু আকবর উৎকীর্ণ রয়েছে।