মাটি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
শাহজাইব আজমান (আলোচনা | অবদান) সংশোধন, সম্প্রসারণ, তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন, চিত্র, বিষয়বস্তু যোগ, হালনাগাদ করা হল |
কিছুটা পরিষ্কারকরণ৷ User:শাহজাইব আজমান এর অবদান/লিংক অপসারণ copyvio, সকপাপেট, মনোনেশ দাসের প্রচারণা চালানোর চেষ্টা। ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
১ নং লাইন:
[[File:Road side view at chalna, Khulna - 24.jpg|থাম্ব|চৈত্রদিনে বাংলাদেশে ফেটে যাওয়া মাটি]]
[[চিত্র:Stagnogley.JPG|thumb|Surface-water-[[Gley soil|gley]] developed in [[glacial till]], Northern Ireland]]
'''মাটি''' বা '''মৃত্তিকা''' হলো পৃথিবীর উপরিভাগের নরম আবরণ। পাথর গুঁড়ো হয়ে সৃষ্ট [[খনি|খনিজ পদার্থ]] এবং [[জৈব যৌগ]] মিশ্রিত হয়ে মাটি গঠিত হয়। জৈব পদার্থের উপস্থিতিতে ভূমিক্ষয় আবহবিকার, বিচূর্ণিভবন ইত্যাদি প্রাকৃতিক ও রাসায়নিক পরিবর্তনের মাধ্যমে পাথর থেকে মাটির উদ্ভব হয়েছে। সে কারণে অতি প্রাচীন কালের মাটি পৃথিবীতে পাওয়া যায় না । ভূ-ত্বক, জলস্তর, বায়ুস্তর এবং জৈবস্তরের মিথস্ক্রিয়ার মাধ্যমে পাথর থেকে মাটি তৈরি
Soils are applied solely to those superficial or nearly superficial horizons of rocks, that have been more or less modified naturally by the interaction of water, air and various kinds of organisms, either living or dead; this being reflected in a certain manner in the composition, structure and color of such formations. Where these conditions are absent, there are no natural soils, but artificial mixtures of rock.
শুকনো গুঁড়ো মাটিকে সাধারণভাবে ধুলা বলা হয়।মাটি সৃষ্টি হতে পাঁচটি প্রভাবক
আছে। এগুলো হল:
# এই পাঁচটির কোন একটি ছাড়াও মাটি গঠন সম্ভব নয়।
মাটিতে খনিজ এবং জৈব পদার্থের মিশ্রণ রয়েছে। এর উপাদানগুলো কঠিন, তরল ও বায়বীয় অবস্থায় মাটিতে বিদ্যমান ।<ref>Voroney, R. P., 2006. The Soil Habitat ''in'' Soil Microbiology, Ecology and Biochemistry, Eldor A. Paul ed. ISBN=0125468075</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=James A. Danoff-Burg, Columbia University The Terrestrial Influence: Geology and Soils |ইউআরএল=http://www.columbia.edu/itc/cerc/seeu/atlantic/restrict/modules/module10_content.html |সংগ্রহের-তারিখ=৪ মার্চ ২০০৯ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20090217132023/http://www.columbia.edu/itc/cerc/seeu/atlantic/restrict/modules/module10_content.html |আর্কাইভের-তারিখ=১৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> মাটির কণাগুলো আলগাভাবে
[[চিত্র:Soil profile.png|thumb|Darkened topsoil and reddish subsoil [[soil horizons|layers]] are typical in [[humid subtropical climate|some regions.]]]]
== মাটির গুণাগুণ ==
মাটি হলো ভূপৃষ্ঠের উপরিতলের নরম খনিজ এবং জৈব উপাদানের মিশ্রণ যা উদ্ভিদের বৃদ্ধির জন্য প্রাকৃতিক মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। মাটি
#
▲ জৈব পদার্থ - ৫%;
#
▲ পানি - ২৫%;
===খনিজ পদার্থ===
১০৩ নং লাইন:
[[File:ময়মনসিংহে খাওয়ার চেরা মাটি.jpg|thumb|right|250px|ময়মনসিংহে খাওয়ার চেরা মাটি]]
==মাটি খাওয়া প্রচলন==
সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, দেশে দেশে বিস্তর পটভূমিতে মাটি খাওয়ার প্রচলন রয়েছে। এই মাটি খাওয়া বিষয়টি শারীরিক অসুস্থতার মুক্তির সঙ্গে জড়িত। অর্থাৎ আরোগ্য ও উপকারের জন্যই প্রচলিত এই মাটি ভক্ষণ। চীন, জিম্বাবুইয়ে আর যুক্তরাষ্ট্রে সম্পূর্ণ ভিন্ন পরিপ্রেক্ষিতে নমুনা নিয়ে মাটি খাওয়ার একই উপকারী ফলফল পাওয়া গেছে। জানা যায়, রোমানরা মাটি ও ছাগলের রক্ত মিশিয়ে ওষুধের ট্যাবলেট তৈরি করতো। গত শতাব্দীতেও দেখা যায়, জার্মানিরা খুব মিহি কাদার আস্তরণ রুটির উপর মাখনের পরিবর্তে ব্যবহার করে খেতো।
===বাংলাদেশে মাটি খাওয়া===
মানুষ মাটি খায় সভ্য সমাজে এটি খুবই অজানা কথা। মানুষ সত্যি মাটি খায় এবং তা বাজারে পাওয়া যায়। এর নাম চেরা মাটি। ময়মনসিংহের প্রত্যন্ত অঞ্চলে কোন কোন এলাকার দরিদ্র মানুষের মধ্যে এ চেরা মাটি খাওয়া প্রচলন এখনও লক্ষ্য করা যায়। বিশেষ করে পোয়াতি মহিলাদের এ মাটির প্রতি বিশেষ আকর্ষণ। বাজার থেকে প্রয়োজনীয় মাছ তরকারির পাশাপাশি ২/৪ টাকার চেরা মাটিও কিনে তারা।
===খাওয়ার মাটিতে যা থাকে===
পরীক্ষায় দেখা গেছে, চীনের নমুনাটিতে রয়েছে যথেষ্ট পরিমাণে লোহা, ক্যালশিয়াম, ভ্যানডিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ আর পটাশিয়াম। দুর্ভিক্ষের সময় শরীরে এসব পদার্থের অভাব ঘটে। যুক্তরাষ্ট্রের নমুনাটিতে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় আয়োডিন আর লৌহ। যা শিশু ও মহিলাদের বেশি করে দরকার। অনেক খাবারে এগুলো যথেষ্ট থাকে না। জিম্বাবুইয়ের নমুনাটিতে বেশি দেখা যায় কেওলিনাইট। ডায়রিয়া সারানোর জন্য বাণিজ্যিকভাবে যে ক্যাওপেকটেট পাওয়া যায় তার প্রধান উপাদানই হচ্ছে এই কেওলিনাইট।
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
[[বিষয়শ্রেণী:মাটি]]
|