অ্যালান অক্টোভিয়ান হিউম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সংশোধন
৩৪ নং লাইন:
হিউমের জন্ম [[ইংল্যান্ড|ইংল্যান্ডের]] কেন্টে<ref>''ডিকশনারি অব ন্যাশনাল বায়োগ্রাফি'' মোতাবেক হিউমের জন্ম কেন্টে; কিন্তু ''[[Encyclopaedia Britannica|এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকার]]'' [http://secure.britannica.com/eb/article-9041493/Allan-Octavian-Hume] মতে হিউমের জন্ম মন্টরোজ, ফর্ফারশায়ারে।</ref>, ১৮২৯ খ্রিষ্টাব্দে। তার পিতা জোসেফ হিউম ছিলেন একজন র‍্যাডিকেল সংসদ সদস্য। তিনি ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি কলেজ ও ইউনিভার্সিটি কলেজ হসপিটালে মেডিসিন ও সার্জারি বিষয়ে অধ্যয়ন করেন। ১৮৪৯ সালে তিনি ভারত গমন করেন এবং বেঙ্গল সিভিল সার্ভিসে যোগ দেন। বর্তমান [[উত্তর প্রদেশ|উত্তর প্রদেশের]] (নর্থ-ওয়েস্টার্ন প্রভিন্স) ইতওয়াতে ছিল তার প্রথম কর্মক্ষেত্র। এছাড়া বেসামরিক কর্মকর্তা হিসেবে ১৮৪৯ থেকে ১৮৬৭ সাল পর্যন্ত জেলা কর্মকর্তা, ১৮৬৭ থেকে ১৮৭০ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় বিভাগের প্রধান এবং ১৮৭০ থেকে ১৮৭৯ সাল পর্যন্ত সরকারি সচিব হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিলেন।<ref name="Wedderburn 1913:3">Wedderburn (1913):3</ref>
 
ভারতে আগমনের মাত্র নয় বছর পর হিউম ১৭৫৭১৮৫৭ সালের [[সিপাহি বিদ্রোহ]] প্রত্যক্ষ করেন। বিদ্রোহ দমনে তিনি বেশ কয়েকটি সেনা অভিযানে অংশগ্রহণ করেন এবং বিদ্রোহ দমনে তার সাফল্যের জন্য ১৮৬০ সালে তিনি ''অর্ডার অফ দ্যা বাথ'' পদকে ভূষিত হন। হিউমের কর্মস্থল ইতওয়া বিদ্রোহের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু [[মিরাট|মিরাটের]] বেশ কাছাকাছি হলেও প্রথম দিকে তিনি বেশ নিরাপদেই ছিলেন। পরবর্তীতে তিনি ছয় মাসের জন্য [[আগ্রা]] দুর্গে আশ্রয় নিতে বাধ্য হন।<ref>Wedderburn (1913):11-12</ref> ১৮৫৮ সালে তিনি যখন পুনরায় দায়িত্ব গ্রহণ করেন, তখন একজন ভারতীয় কর্মকর্তা ছাড়া আর কেউই তার অণুগত ছিল না। তিনি অণুগত ভারতীয় সেনাদের নিয়ে ৬৫০ সদস্যবিশিষ্ট একটি [[আধাসামরিক]] বাহিনী গঠন করেন এবং তাদের নিয়ে কাজে নামেন। বিদ্রোহ দমনে ব্রিটিশদের অদক্ষতা এবং তাদের ‘ক্ষমা ও সহিষ্ণুতার নীতি’র ব্যাপক সমালোচনা করেন।<ref name=DNB>{{বই উদ্ধৃতি|লেখক=Moulton, Edward C. |অধ্যায়=Hume, Allan Octavian (1829–1912)|শিরোনাম=Oxford Dictionary of National Biography|প্রকাশক=Oxford University Press|বছর=2004|ইউআরএল= http://www.oxforddnb.com/view/article/34049}}</ref>
 
জেলা কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্বপালনকালে শুরুর দিকে তিনি অবৈতনিক প্রাথমিক শিক্ষা চালু করার চে্টা করেন। এছাড়া তিনি "লোকমিত্র" নামে স্থানীয় একটি পত্রিকা প্রকাশের উদ্যোগ নেন।