বাংলাদেশের জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Arman Mostafiz (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: হাতদ্বারা প্রত্যাবর্তন
৫৪ নং লাইন:
 
প্রকাশিত প্রাথমিক প্রতিবেদন মোতাবেক দেশে বস্তি খানা ও ভাসমান খানায় বসবাসরত জনসংখ্যা যথাক্রমে ১৮,০০,৪৮৬ জন ও ২২,১৮৫ জন এবং বস্তি খানা ও ভাসমান খানা ব্যতীত অন্যান্য খানায় বসবাসরত জনসংখ্যা ১৬,৩৩,৩৫,৯৪৫ জন। বস্তিতে বসবাসরত জনসংখ্যা এবং ভাসমান লোকের সংখ্যা ঢাকা বিভাগে সর্বোচ্চ (যথাক্রমে ৮,৮৪,৪৯৬ জন ও ৯,৪৭০ জন)। পক্ষান্তরে ময়মনসিংহ বিভাগে বস্তিতে বসবাসরত জনসংখ্যা এবং ভাসমান লোকের সংখ্যা সর্বনিম্ন (যথাক্রমে ৩৬,৪৯১ জন ও ৬৯৬ জন)। মডিফাইড ডি-ফ্যাক্টো পদ্ধতিতে ১৪ জুন ২০২২ দিবাগত রাত ১২.০০টাকে শুমারি মুহূর্ত নির্ধারণ করে সে সময় থেকে ১৫ জুন ভোর ৬.০০টা পর্যন্ত ভাসমান/ছিন্নমূল জনগণকে গণনা করা হয়। দেশে মোট ভাসমান জনসংখ্যা ২২,১১৯ জন যার মধ্যে পুরুষের সংখ্যা ১৬,৭৮৪ জন ও মহিলার সংখ্যা ৫,৩৩৫ জন। বিভাগভিত্তিক পর্যালোচনায় দেখা যায়, ভাসমান জনসংখ্যা ঢাকা বিভাগে সর্বোচ্চ (৯,৪৩৯ জন) এবং ময়মনসিংহ বিভাগে সর্বনিম্ন (৬৯২ জন)।
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
== আরও দেখুন ==
* [[বাংলাদেশের আদমশুমারি ও গৃহগণনা-১৯৯১|বাংলাদেশের আদম]] দেশে বর্তমানে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ৫০টি। [[বাংলাদেশের আদমশুমারি ও গৃহগণনা-১৯৯১|শুমারি ও গৃহগণনা-১৯৯১]]
* [[বাংলাদেশের আদমশুমারি ও গৃহগণনা-২০০১]]
* [[বাংলাদেশের আদমশুমারি ও গৃহগণনা-২০১১]]