ব্লিওন ট্রটস্কী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Mzsabusayeed (আলোচনা | অবদান)
Mzsabusayeed (আলোচনা | অবদান)
৪০ নং লাইন:
লিওন ট্রটস্কী সোভিয়েত বিপ্লবের এক অন্যতম উদ্যোক্তা ছিলেন। তিনি [[লেনিন|লেনিনের]] ভাবশিষ্য ছিলেন। লাল ফোউজ তৈরিতে তাঁর উদ্যোগ ছিল স্মরণীয়। তিনি [[স্ট্যালিন|স্ট্যালিনের]] সাথে মতবিরোধের জেরে সোভিয়ত ছেড়ে পলায়ন করেন। মেক্সিকোতে তিনি নিহত হন।
==জীবনী==
লিওন ট্রটস্কীর জন্ম ১৮৭৯ সালের ৭ নভেম্বর, (মতান্তরে ২৬ অক্টোবর)। জন্মের সময় নাম ছিল লেভ ডেভিডভিচ ব্রন্সটাইন। বাবার নাম ডেভিড ব্রন্সটাইন। মায়ের নাম আন্না ব্রন্সটাইন। ১৮৮৭ সালে ওডেসা হাই স্কুলে পড়েন। ১৮৯৬ সালে নিকোলায়েভের স্কুলে যান। এইসময় ১৮৯৭ সালে গ্রেফতার হন। পরে বিয়ে করেন আলেকজান্ড্রা সেকোল্ভস্কায়া নামে এক যুবতীকে। এই দম্পতির দুই কন্যাসন্তান হয়। ১৯০২ সালে লন্ডনে পলায়ন করেন। এইসময় ট্রটস্কী নাম ধারণ করেন। রুশ মজুর গণতন্ত্রী দলের সদস্য হন। এই সমত লেনিনের সাথে পরিচিত হন। ইস্ক্রা পত্রিকা সম্পাদনা করেন। ১৯০৩ সালে নাতালিয়া সেডোভা নামে এক মহিলাকে বিয়ে রেন । এই দম্পতির লেভ ও সেরগেই নামে দুই পুত্রসন্তান ছিল। ১৯০৫ সালে আবার রাশিয়ায় ফিরে আসেন। ১৯০৬ সালে আবার কারাবাস হয়। এই সময় কারাগারে বসে লেখেন নামে এক বই। যার ফলে ১৯০৭ সালে আবার সাইবেরিয়ায় পাঠানো হয়। এর পর তিনি ভিয়েনায় পালিয়ে যান। ১৯১২-১৩ সাল অব্ধি বল্কান যুদ্ধে সাংবাদিকতা করেন। ১৯১৭সালে সাফল্য আসে রুশ বিপ্লবের মধ্য দিয়ে। কিন্তু গৃহযুদ্ধ শুরু হয়। জারমানীর সাথে বিশ্বযুদ্ধকালীন সন্ধি করেন। ১৯১৯ সালে পলিটব্যুরোর সদস্য হন। ১৯২০ সালে গৃহযুদ্ধ শেষ হলেও স্ট্যালিনের সাথে বিরোধ শুরু হয়। ১৯২১ সালে বিবাদ বেড়ে যায়।।১৯২২ সালে লেনিন অসুস্থ হলে ট্রটস্কী বিপাকে পড়েন। জিনোভিয়েভ ও লেভ কামিনেভ অন্যদিকে বিরোধিতা করেন। ১৯২৩ সালে লেনিন মারা যান। স্ট্যালিন বিদ্রোহের অভিযোগ আনেন। ১৯২৮ সালে সমস্ত ট্রটস্কীপন্থীরা বহিস্কৃত হন। ট্রটস্কীও তুরস্কে আশ্রয় নেন। ১৯৩৩ সালে ফ্রান্সে যান। ১৯৩৫ সালে নরওয়েতে যান কিন্তু প্রত্যাখ্যাত হন। এরপর মেক্সিকোতে আশ্রয় নেন। ১৯৪০ সালের ২০ আগস্ট কিন্তু রামো্ন মারকাডার নামে এক আততায়ীর হাতে নিহত হন।<ref>শত মনীষির কথা, ভবেশ দাস</ref>
 
==অবদান==
==স্মরন==