রংধনু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
2409:4061:111:AF4D:0:0:AD2:98B1 (আলাপ)-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Mehediabedin-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৪ নং লাইন:
 
== কিভাবে তৈরি হয় ==
বৃষ্টির কণা বা [[জলীয় বাষ্প]]-মিশ্রিত বাতাসের মধ্য দিয়ে সূর্যের আলো যাবার সময় [[আলোর প্রতিসরণ|আলোর প্রতিসরণের]] কারণে [[বর্ণালী|বর্ণালীর]] সৃষ্টি হয়। এই বর্ণালীতে আলো সাতটি রঙে ভাগ হয়ে যায়। এই সাতটি রঙ হচ্ছে বেগুনী, নীল, আকাশি, সবুজ, হলুদ, কমলা ও লাল; এই রংগুলোকে তাদের আদ্যক্ষর নিয়ে সংক্ষেপে বলা হয়: বেনীআসহকলা। এই সাতটি রঙের আলোর ভিন্ন ভিন্ন [[তরঙ্গদৈর্ঘ্য|তরঙ্গদৈর্ঘ্যের]] কারণে এদের বেঁকে যাওয়ার পরিমাণে তারতম্য দেখা যায়। যেমন লাল রঙের আলোকরশ্মি ৪২° কোণে বাঁকা হয়ে যায়। অন্যদিকে বেগুনী রঙের আলোকরশ্মি ৪০° কোণে বাঁকা হয়ে যায়। অন্যান্য রঙের আলোক রশ্মি ৪০° থেকে ৪২°'র মধ্যেকার বিভিন্ন কোণে বাঁকা হয়। এই কারণে রামধনুর'''রংধনুর''' রঙগুলোকে একটি নির্দিষ্ট সারিতে সবসময় দেখা যায়।
 
প্রাথমিক উজ্জ্বল রামধনু'''রংধনুর''' একটু উপরে কম উজ্জ্বল আরেকটি গৌণ রামধনু'''রংধনু''' দেখা যায়, যাতে রংগুলি বিপরীত পরিক্রমে থাকে। এই দুই ধনুর মধ্যবর্তী আকাশ (আলেক্সান্ডারের গাঢ় অঞ্চল) বাকি আকাশের থেকে একটু অন্ধকার হয়, তবে ভালো করে লক্ষ না করলে এই তারতম্য নজর এড়িয়ে যেতে পারে।
[[চিত্র:Double-Rainbow.jpg|thumb|যুগ্ম রামধনুরংধনু ও অন্তর্বর্তী গাঢ় অঞ্চল]]
 
== টীকা ==